バングラデシュ人 Banguradeshu Jinn
コメント
বাসা: Ekoda Station ( near of Ikebukoro station)
বয়স-২বছর ৮মাস
গুন্মা প্রিফেকচার।
আসন্ন ঈদে আমার সংগঠন এস আর ফাউন্ডেশন ২০০-৩০০ অসহায় ও দুস্থ ফ্যামালির জন্য ঈদের খাদ্য সামগ্রী প্রস্তুত করছে।আপনাদের দান বা যাকাতের টাকা দিয়ে এই কাজকে আরো গতিশীল করতে এগিয়ে আসুন।
সহযোগিতার জন্য যোগাযোগ করুন
এস আর ফাউন্ডেশন
কেশবপুর যশোর
01950154780(bikas)
সাইদুর রহমান সাইদ
ইউচো ব্যাংক
10120-75515551
মোবাইলঃ080-8123-7227
কিতা কশিগায়া সাইতামা (জাপান)
ঈদের আনন্দ ছড়িয়ে পড়ুক সবার মাঝে।আল্লাহ কবুল করুক।
আমীন
♻️তবে শর্ত হলো স্ত্রী টা নিজের হতে হবে♻️
রমাদান মাস তো হলো সেই মাস যে মাসে কুরআন নাজিল হয়েছে
তোমরা যেখানেই থাকো না কেন তোমরা কখনই একা নও। আল্লাহ তোমাদের সাথে থাকেন। তিনি তোমাদের দেখছেন। তিনি তোমাদের রক্ষা করছেন। তিনি তোমাদের কার্যক্রম প্রত্যক্ষ করছেন। তিনি তোমাদের পরীক্ষা করছেন। প্রতিনিয়ত।
আমি কখনই একা নই। আমি আমার রুমের ভেতরে একা নই। আমি ক্যাম্পাসে একা নই। আমি আমার গাড়ির ভেতরেও একাকী নই। আমরা কখনই নি:সঙ্গ নই।
আল্লাহর শপথ করে বলছি। যদি আমরা শুধু এই একটি আয়াত অন্তর দিয়ে উপলব্ধি করতে পারতাম...এটি এমনকি পূর্ণাঙ্গ একটি আয়াতও নয়। এক আয়াতের অংশবিশেষ মাত্র। "ওয়া হুয়া মা'আকুম আইনামা কুনতুম।" তোমরা যেখানেই থাকো না কেন, তিনি তোমাদের সাথেই আছেন।
যদি এটা হৃদয়ঙ্গম করতে পারতাম তাহলে যে ওয়েব সাইটগুলো আমি ভিজিট করি তাতে পরিবর্তন আসতো, যে নাম্বারগুলোতে আমি কল করি তাতেও পরিবর্তন আসতো। সবকিছুতে পরিবর্তন আসতো।
বস রুমে থাকলে কর্মচারীরা কি সাবধানতামূলক আচরণ করে? তারা সতর্ক হয়ে যায়, তাই না? পুলিশের গাড়ি দেখলে কি মানুষ সাবধানে গাড়ি চালায়? তারা সাবধান হয়ে যায়। অটোমেটিক তাক্বওয়া চলে আসে। উচ্চতর কোনো ক্ষমতার উপস্থিতি বুঝতে পারা মাত্র আপনি আচরণ পরিবর্তন করে ফেলেন।
যদি আমি "ওয়া হুয়া মা'আকুম আইনামা কুনতুম" অন্তর দিয়ে বিশ্বাস করি, অবশ্যম্ভাবীরূপে আমার আচরণে একটি পরিবর্তন এসে পড়বে। কিন্তু, যদি এটা না আসে তাহলে সম্ভবত আমি এখনো উপলব্ধি করতে পারি নি এখানে কী বলা হচ্ছে। সম্ভবত ব্যাপারটা শুধু আমার মাথাতেই আছে, এখনো অন্তরে প্রবেশ করেনি।
আয়াতে 'মাআ'র ব্যবহারটাও অসাধারণ সুন্দর। অন্য শব্দ ব্যবহার করেও সাথে থাকার অর্থ প্রকাশ করা যেত। কিন্তু 'মাআ' ব্যবহার করা হয় কেউ যখন আপনাকে সাহায্য করার জন্য এবং সমর্থন দেওয়ার জন্যে আপনার সঙ্গে থাকেন।
মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করার সময় রাসূলুল্লাহ (স) সাওর পর্বতের গুহায় আশ্রয় গ্রহণ করেন। গুহার মুখের কাছে শত্রুরা এসে পড়লে আবু বকর (রা) উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেন। তখন রাসূলুল্লাহ (স) কী বলে আবু বকরকে স্বান্তনা দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন- "লা তাহজান, ইন্নাল্লাহ মাআনা।" চিন্তা করো না আল্লাহ আমাদের সাথে আছেন।
আল্লাহ তো সবার সাথেই আছেন। কিন্তু "ইন্নাল্লাহ মাআনা" বলার মাধমে কিসের প্রতি নির্দেশ করা হচ্ছে? আল্লাহ আমাদের সমর্থনে আছেন। আল্লাহ আমাদের সাহায্যে আছেন। এখানে আল্লাহ আমাদের রক্ষা করছেন।
তিনি সর্বদা আমাদের যত্ন নিচ্ছেন। وَ هُوَ مَعَکُمۡ اَیۡنَ مَا کُنۡتُمۡ - "আর তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথেই আছেন।"
- উস্তাদ নোমান আলী খানের আলোচনা থেকে।
Nouman Ali Khan Collection In Bangla
Part -2
はじめてのおつかい
ASSALAMUALAIKUM WRB.(あなた方の上に平安がありますように)! 皆様バングラデシュ人ペイジへようこそ!
কিছুদিন আগে একটি গবেষণায় জানা গেছে,পুরো জাপানে প্রায় ১২ কোটি লোকের কাজ করার জায়গা খালি আছে।আর এই লোক গুলোকে শুধু বাংলাদেশ থেকে আনা হবে।জন প্রতি আসতে ১৪/১৫ লাখ টাকা খরচ হবে। আর মাসে ইনকাম করতে পারবেন ৩ লাখ ইয়েন।
গবেষনা কেন্দ্রঃদালাল কমিটি,জাপান।
#এসআররিয়াদুল।

জাপানের মোট ৪৭ টি প্রিপেকচারের (জেলা) নাম।
আমি মোট ১৫ টি প্রিপেকচারে ভ্রমণ করতে সক্ষম হয়েছি।
আপনি কতটা?

বাংলাদেশের মেট্রোরেল এর একটা রেললাইন (Maybe) অপরিস্কার থাকার কারণে,এক পুলিশ ভাই খুব সুন্দর ভাবে পানি দিয়ে তা পরিস্কার করে দিচ্ছেন।
জয় হোক মানবতার।
২০২৪ সাল থেকে জাপানে সুইকা কার্ডের পাশাপাশি,ক্রেডিট কার্ড অথবা ডেবিট কার্ড দিয়ে ও ট্রেন স্টেশন ব্যবহার করা যাবে।

আসসালামু আলাইকুম।
একজন মুসলমান হওয়ার প্রধান শর্ত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা।আর একজন মুসলমান ও কাফেরের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করে নামাজ।
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন তার ইবাদত করার জন্য। আর মানুষের কাজ হচ্ছে ঈমান আনার পরই জীবনের প্রত্যেকটি কাজেই আল্লাহর বিধান অনুসরণ করে চলা।
আর এই কাজের মধ্যে শুক্রবারের দিন জোহরের নামাজের পরিবর্তে জুমার নামাজকে ফরজ করা হয়েছে, যা আমাদের জন্য আল্লাহর এক অন্যতম রহমত। তাই মুসলমান হিসেবে জুমার নামাজ পড়া অত্যন্ত জরুরি।
যারা জুমার নামাজ থেকে বিমুখ থেকে অন্য কাজকর্মে নিজেকে ব্যস্ত রাখেন,আল্লাহতায়ালাও তার দিক থেকেও বিমুখ থাকেন।
জুমার দিনের ফজিলত অনেক বেশি।আল্লাহতায়ালা জগৎ সৃষ্টির পূর্ণতা দান করেছিলেন এই দিনে।এই দিনেই হজরত আদম (আ.) ও হাওয়া (আ.)-কে জান্নাতে একত্র করেছিলেন এবং এই দিনে মুসলিম উম্মাহ সাপ্তাহিক ঈদ ও ইবাদত উপলক্ষে মসজিদে একত্র হয় বলে দিনটাকে ইয়াওমুল জুমাআ বা জুমার দিন বলা হয়।
রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন,যে ব্যক্তি পরপর তিনটি জুমা বিনা ওজরে ও ইচ্ছা করে ছেড়ে দেবে, আল্লাহতায়ালা ওই ব্যক্তির অন্তরে মোহর মেরে দেবেন। (তিরমিজি, আবু দাউদ, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ)।
আর এর পর তারা আত্মভোলা হয়ে যাবে। অতঃপর সংশোধন লাভের সুযোগ থেকেও বঞ্চিত হয়ে যাবে। (মুসলিম)।
হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি পর পর তিনটি জুমা পরিত্যাগ করবে, সে ইসলামকে পেছনের দিকে নিক্ষেপ করল। (মুসলিম)।
তবে অপর এক হাদিসে রাসুল (সা.) বলেছেন, চার শ্রেণির লোক ব্যতীত জুমার নামাজ ত্যাগ করা কবিরা গোনাহ। চার শ্রেণির লোক হলো- ক্রীতদাস, স্ত্রীলোক, অপ্রাপ্তবয়স্ক বালক, মুসাফির ও রোগাক্রান্ত ব্যক্তি। (আবু দাউদ)।
মহান আল্লাহতায়ালা আমাদের সবাইকে নিয়মিত জুমার নামাজ আদায় করে ভয়াবহ শাস্তি থেকে সবাইকে হেফাজত করুন। আমিন।
#এ্যাডমিন4

জাপান যখন নতুন নতুন আসছি তখন গ্রামের একটা সাইডে থাকতাম।কোন বাংলাদেশি ও ছিলনা।তখন বুঝতাম ও না কোন জিনিসে শুকর আছে কোন জিনিসে শুকর নাই জানতাম না।তখন ভুলবশত খেয়ে ফেলতাম।কিছু দিন পর টোকিও চলে আসলাম,অনেক মানুষের সাথে মিশলাম,অনেক কে দেখতাম কোনটা হারাম কোনটা হালাল দেখে শুনে খাচ্ছে।
তারপর ও মনে তো একটা সঞ্চয় থাকে হারাম কি না!দোটানায় থাকতাম।এক ভাই এর সাথে শেয়ার করলাম ব্যাপার টা। উনি আমাকে হালাল একটা আ্যাপস এর নাম বললেন,যেটা তে যে কোন জিনিস স্ক্যান করলে হালাল হারাম বুঝা যেতো।
আমি ঐ আ্যাপস টা ব্যাবহার করা শুরু করি।
Apps এর লিংক-https://apps.apple.com/jp/app/halal-japan/id1548302210?l=en-US
যাই হোক! কথা টা বলার একটা কারণ হল,আমার সাথে এক বাংলাদেশি ভাই কাজ করে।তো উনি আমাকে একদিন দেখছে আমি ঐ আ্যাপস টা ব্যাবহার করে খাবার চেক করতেছি।উনি এসে আমাকে বললো কি করতেছো? জাপান এর মতো দেশ হালাল খাবার খুজতাছো?এই খানে হালাল খাবার কই পাইবা? এতো কিছু চিন্তা করলে তো তুমি কোন খাবার ই খাইতে পারবা না। চেক না করে ই খেয়ে পেলো আল্লাহ মাফ করে দিবে।
আমি বললাম দেখেন ভাই আল্লাহ আমাদের বলেছে তোমরা হারাম হালাল দেখে খাইয়ো,না দেখে খাইয়ো না। এই কথাটা বলাতে উনি কেমন জানি একটা হাসি দিলো। আমার খুব খারাপ লাগলো। কথা টা শুনে।
মনে মনে বললাম আল্লাহ উনাকে হেদায়েত দান করুক।
জাপান এ আমরা অনেক এ অনেক কিছু না জেনে,না বুঝে খেয়ে ফেলি।কেউ কেউ তো আছে হারাম হালাল কে কোন ইস্যু মনে করে না।যা সামনে পায় তাই খায়।
আল্লাহ সবাই কে বুঝার তৌফিক দান করুক।
#এ্যাডমিন3
গতকালকে আমরা মরহুম সাঈদী হুজুর কে নিয়ে একটি পোল করেছিলাম।সেখানে প্রায় ৮৯০ টি ভোট পড়েছে।যার মধ্যে ৯৫% ভোট মানে ৮৫৪ টি ভোট সাঈদী হুজুর ভাল মানুষ এটার পক্ষে পড়েছে।
মাত্র ৬ টি ভোট ১% এর ও কম উনি ভাল মানুষ না এটা তে পড়েছে। আর ৩০ টি ভোট ৩% কোন মন্তব্য করবোনা সেখানে পড়েছে।
এর থেকে বুঝা গেছে আলেমদের কে আমরা বেশিরভাগ মানুষ ভালবাসি।এবং তাদের কে আমাদের ভালবাসা উচিত।তিনি কোন দলের রাজনীতি করেন ঐ টা ফ্যাক্ট না।তিনি ভাল মানুষ কিনা? হকের পক্ষে ছিলেন কিনা সেটা ই ফ্যাক্ট।
সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ পোলে অংশগ্রহণ করার জন্য।আল্লামা সাঈদী,প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং প্রেসিডেন্ট শেখ মুজিবুর রহমান উনাদের সবাইকে আল্লাহ ক্ষমা করে জান্নাতুল ফেরদাউস নসীব করুন। আল্লাহুম্মা আমীন।

আসমান জমিনসহ সমস্ত পৃথিবীকে কাঁদিয়ে মহান আল্লাহর জিম্মায় চলে গেছেন,বিশ্ববিখ্যাত মুফাচ্ছিরে কুরআন (কুরআনের পাখি) আল্লামা দেলওয়ার হোসাইন সাঈদী (রাহিঃ)।উনার মৃত্যুর মাধ্যমে মূলত বাংলাদেশের ই মৃত্যু হল।বিশ্ববাসী হারালো একটি মূল্যবান সম্পদ।
গুটি কয়েক শাহবাগী নাস্তিক,ইসলাম বিদ্বেষী ছাড়া উনার মৃত্যুতে বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ ই অনেক কষ্ট পেয়েছেন।এমন কি হিন্দু ধর্মের ভাইয়েরা ও উনার জানাজায় এসে উনার জন্য চোখের অশ্রু ঝরিয়েছেন।
একজন মানুষ কতটা জনপ্রিয় হলে,সাধারণ মানুষ উনার জন্য এতটা কষ্ট পায়?
সাঈদী সাহেব কে ভালবাসতে কোন দল করতে হয়না।দলমতের উর্ধ্বেই উনাকে সবাই ভালবাসেন।অবশ্য নামধারী মুসলিমদের অনেকেই উনাকে অপছন্দ করতে পারেন কিন্তু ঈমানদার সবাই উনাকে ভালবাসে।
আমাদের বয়স এখন যাদের ২০+,আমরা যদি সর্বপ্রথম কারো কন্ঠে ওয়াজ শুনে থাকি,সেটা হচ্ছে আল্লামা সাঈদীর দারাজ কন্ঠের ওয়াজ।গ্রাম গন্জে আইসক্রীম ওয়ালারাও উনার ওয়াজ চালিয়ে আইসক্রীম বিক্রি করতেন এটা আমরা দেখেছি।
১৯৮২ সালে আমার আব্বা সাঈদী সাহেবের ওয়াজ শুনেছেন সরাসরি এবং সাঈদী সাহেবের সাথে হাত মিলিয়েছিলেন।আব্বা বলেছেন,তখন সাঈদী সাহেব ই একমাত্র ব্যক্তি ছিলেন যিনি সারা বাংলাদেশের আনাচে কানাচে গিয়ে ওয়াজ করতেন এবং তুমুল জনপ্রিয় ছিলেন।
২০০৫ সালের দিকে আমিও সরাসরি উনাকে দেখেছিলাম।ধানক্ষেতে বসে প্রচন্ড রোদের মধ্যে উনার ওয়াজ শুনেছিলাম।ইয়া লম্বা শরীর।দাঁড়িগুলো লাল লাল ছিল। হেলিকপ্টারে করে এসেছিলেন।যতদূর চোখ যায়,ততদূর ছিল মানুষ।তখন আমার বয়স ১০ বছর হওয়রা কারণে উনার সাথে হ্যান্ডশেক করতে পারিনি।
সবশেষে,উনি ছিলেন নিরাপরাধ।আমরা পৃথিবীবাসী উনার জন্য সাক্ষ্য দিচ্ছি আল্লাহর কাছে।উনি নিরাপরাধ ছিলেন।উনার মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষী সুখরঞ্জন বালী ও উনার জানাজায় এসে সমস্ত পৃথিবীবাসীর সামনে স্পষ্ট ভাষায় সাক্ষ্য দিয়ে প্রমাণ করেছেন উনি নিরাপরাধ ছিলেন।
আল্লাহ উনাকে ক্ষমা করুন। উনার অভাব পূরণ হওয়ার নয়।উনাকে জান্নাতুল ফেরদাউস নসীব করুন।উনাকে যারা ভালবাসে তাদের কে ধৈর্য্য ধরার শক্তি দান করুন। আল্লাহুম্মা আমিন।
আজকে জাপানের বিভিন্ন জায়গায় আল্লামা সাঈদীর কয়েকটি গায়েবানা জানাজার নামাজের সময়সূচী।
সবাই শেয়ার করে পুরো জাপানে ছড়িয়ে দিন।
টোকিওর ওৎসুকা মসজিদে
আজ বাদ এশা,রাত ৮ঃ৪৫ মিনিটে।
সাইতামার গামো,বায়তুল আমান মসজিদ কমপ্লেক্সে বাদ এশা ৮ঃ৪৫ মিনিটে।
ইবারাকীর বান্দো মসজিদে
বাদ এশা রাত ৯ঃ১৫ মিনিটে।
সাইতামা,হাতোইয়ামা মসজিদে
বাদ এশা রাত ৮ঃ৩০ মিনিটে।
নাগোয়ার পোর্ট মসজিদে (মিনাতো মসজিদ) বাদ এশা রাত ৮ঃ৪৫ মিনিটে অনুষ্ঠিত হবে ইনশাআল্লাহ।
তথ্যসূত্র
বাংলাদেশের অত্যন্ত জনপ্রিয় মুফাস্সির আল্লামা সাঈদী হুজুর,একটু আগে দুনিয়ার সফর শেষ করে আল্লাহর জিম্মায় চলে গেছেন। আল্লাহ উনাকে জান্নাতুল ফেরদাউস নসীব করুন।
আমাদের বর্তমান সমাজে ট্রেন্ডিং এর নাম করে অশ্লীলতা ছড়ানো হচ্ছে । আর এর কারণেই ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা পিতা-মাতার কথা শুনেনা, বয়সে বড়দেরকেও সম্মান করেনা । আল্লাহ তা’আলা ভাল জানেন ভবিষ্যতে আমাদের জন্য কি অপেক্ষা করছে ॥
নারী কোথায় আটকায়? পুরুষ কোথায় আটকায়?
নারী এবং পুরুষদের মাঝে,দুনিয়াতে যারা অসৎ কাজ করবে,তারা সেদিন পুলসিরাতের গোঁড়ায় আটকায়ে যাবে।আর তাদের স্হান হবে জাহান্নাম।
লাস্ট কয়েকদিন আগের একটা ঘটনা শেয়ার করবো সবার সাথে।ব্যাপারটা খুবই দুঃখজনক হলেও,আমরা যে ইসলাম থেকে কতটুকু দূরে সরে যাচ্ছি দিন দিন,আমাদের কত অধঃপতন হচ্ছে তা বলার কোন অপেক্ষা রাখে না,আমাদের কাজকর্মগুলো দেখল।মোটামুটি অনেকেই জাপানে এসে আমরা আমাদের দ্বীন,ইসলাম,ধর্মকে ভুলে যাচ্ছি ।
আমি একটা কনভিনিতে গিয়েছিলাম তো ওইখানে একজন বাংলাদেশী ফ্যামিলির সাথে দেখা হয়।
প্রথমে ওনাদেরকে দেখে বাংলাদেশি মনে হয় নাই,নেপালি ভেবে ছিলাম।তো ওনারা দুইটা বিয়ার কিনে তারপর কিছু কহি আছে কনভিনিতে পাওয়া যায় যেগুলা নরমালি সবগুলা হালাল না ওগুলো দেখলাম ওনারা কিনলো। ঘটনা বুঝার জন্য কিছুক্ষণ ওনাদের ফলো করলাম।
তৎক্ষনাং দেখলাম বাংলা কথা বলতেছে।২-৩ মিনিট অপেক্ষা করে আমি কাছে গিয়ে সালাম দিলাম, আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।ভাই সালামের উত্তর দিলেন।জিঙ্গাসা করলাম ভাই কি বাংলাদেশী ? ওনি উত্তরে বললেন,হ্যাঁ।আমি বললাম আমিও বাংলাদেশী ।
কেমন আছেন ভাই ??
এইখানে একটা জিনিস খুবই খারাপ লেগেছে।সেটা হল আমি বাংলাদেশী বলার পর থেকে ওই ভাইয়ের বউ বাংলা কথা বলা বন্ধ করে দিয়ে,ইংরেজীতে কথা বলা শুরু করলো।
ব্যাপার টা দেখে যতটুকু খারাপ লেগেছে,তার চেয়ে বেশি অবাক হয়েছি।
(স্টুডেন্ট থাকা অবস্থায়ও অনেক সময় দেখতাম একজন বাংলাদেশী ভাই,আরেকজন বাংলাদেশীকে দেখলে, অন্য রকম একটা গেটআপ চলে আসে )
যাই হোক সবশেষে ভাই কে বললাম !
ভাই আপনি যে কহি কিনেছেন এটা হালাল না ।
আর বিয়ার তো হারাম বলার অপেক্ষা রাখেনা ।
উনি উত্তরে বললেন ?
নিহনদে সোরেখানকে নাই ।
এই কথাটা শোনার পর ওনাদের সাথে কোন কথা না বলেই চলে আসি।যারা ইসলামের সাথে বেইমানি করছেন,একদিন সবাইকে চলে যেতে হবে ।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়াত দান করুক।আমিন।
আসুন আমরা দেশে-প্রবাসে যেখানেই থাকি না কেন । ইসলাম থেকে যেন দূরে চলে না যাই ।
__ইসলামকে ভালবাসুন !
__মসজিদকে ভালবাসুন !!
__ আপনার জীবন সুন্দর হবে ইনশাআল্লাহ।
জাজাকুমুল্লাহ খইরান।
Stay with Banguradeshu jinn.
ব্যক্তিগত মতামত!
আমি মনে করি প্রতি মাসে ২০০০¥ পে করে,ফেসবুকে ব্লু বেজ নেওয়া থেকেও,ঐ ২০০০¥ কোন গরীব দুঃখী মানুষ কে দান করে দিলে,দুনিয়াতে ঐ গরীব মানুষ টা উপকৃত হবে এবং আখিরাতে আপনি উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ।
যারা ব্লু বেজ টা নিয়েছেন,তাদের বেশিরভাগ ই মানুষকে দেখানোর জন্যই এটা নিয়েছেন।এছাড়া এই ২০০০¥ অপচয় ছাড়া আর কিছুই নয়। আর নেওয়ার উদ্দেশ্য এই ২ টা হয়ে থাকলে,এগুলা ভয়াবহ কবীরাহ গুনাহ হবে।
বিঃ দ্রঃ আমার ব্যক্তিগত মতামত।আপনাদের ভাল না ও লাগতে পারে।ভাল না লাগলে ইগনোর করতে পারেন এই পোষ্ট।জাজাকুমুল্লাহ খইরান।
Stay with Banguradshu jinn.

যারা জাপানিজ বিয়ে করেছেন,মৃত্যুর পরে জাপানিজ রীতি অনুযায়ী আপনার লাশ যাতে পোড়াতে না পারে,সেজন্য এই অংগীকারনামা টি পূরণ করে,নিজের সাইন এবং হানকো মারবেন।সম্ভব হলে বাংলাদেশ এ্যাম্বাসীর হানকো ও মেরে নিবেন।অতঃপর ইসলামিক কালচারাল ফাউন্ডেশনে জমা দিবেন।
ইনশাআল্লাহ কেউ আর লাশ পোড়াতে পারবেনা।
আরিগাতো ইসলামিক কালচারাল ফাউন্ডেশন।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।
শুভ-সকাল সবাইকে।
৫ টি ঘটনার পূর্বে ৫ টি জিনিসকে মূল্যায়ন করবে। তোমার বৃদ্ধ বয়সের পূর্বে তোমার যৌবনকে,ব্যাধির পূর্বে স্বাস্থ্য কে,দরিদ্রতার পূর্বে স্বচ্ছতাকে,কর্মব্যস্ততার পূর্বে অবসরকে এবং মৃত্যুর পূর্বে জীবনকে।
——আল হাদিস॥
জাপান এ আসার পর আমরা নতুন অনেক রকম এর খাবার দেখছি নাম শুনছি।যা বাংলাদেশ এ থাকা কালীন দেখা বা শুনা হয় নাই।হারাম হালাল সুস্বাদু কতো খাবারই না দেখলাম।কেউ কেউ খায় আল্লাহ কে ভয় না করে আবার কেউ কেউ খায় না আল্লাহ কে ভয় পেয়ে।
কথাটা বলার উদ্দেশ্য হলো ইদানিং দেখতাছি অনেক বাংলাদেশি ভাইয়ে খাবার দাবার এর ব্লগ বানায়।ব্লগ বানানো নিয়ে তো কোন সমস্যা নাই ,সমস্যা হচ্ছে কিছু ভিউ পাওয়ার জন্য মানুষ এর কাছে একটু পরিচিতি পাওয়ার জন্য হারাম হালাল সবই খাচ্ছে।
কি লাভ এই পরিচিতি দিয়ে যদি দিন শেষে হারাম খেয়েই থাকতে হলো।
এই আপনার কারণেই মুসলিম দের কালচার টা জাপানি দের কাছে খারাপ হচ্ছে।
হারাম খাবার মানুষ এর কোন আমলই আল্লাহর কাছে কবুল হয় না।
আমরা মুসলিম দিন শেষে আল্লাহর কাছে আমাদের জবাব দিহিতা করতে হবে।
ভাইয়েরা যে যে ভাবে পারেন হারাম খাবার থেকে দুরে থাকবেন।
সামান্য কিছু পরিচিতি লাভের জন্য নিজে হারাম খাবেন না অন্যের কাছে নিজের ধর্মকে ছোট করবেন না।
モノワル タレク

মৃত্যুর পরে মানুষের আর কোন মূল্য থাকেনা।তাই ফেসবুক ও আমাদের কে অপশন দেয়,মৃত্যুর পরে আইডি রাখবে নাকি ডিলেট করে দিবে। এটাই বাস্তবতা।
আসসালামুআলাইকুম।
আমাদের পেজের জন্য ২/৩ জন মডারেটর নিয়োগ দেওয়া হবে।যারা মডারেটর হতে চান তাদের জন্য শর্ত হচ্ছে,
১।প্র্যাকটিসিং মুসলিম হতে হবে। (মানে নিয়মিত,৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন,কুরআন হাদীস পড়েন ইত্যাদি)।
২।হালাল ও হারাম সম্পর্কে জানা থাকতে হবে এবং ব্যক্তিগত জীবনে তিনি হালাল ও হারাম মেনে চলতে চেষ্টা করেন।
৩।জাপানে বসবাসরত হতে হবে।
৪।ইসলামী যে কোন দলের সাথে জড়িত থাকতে পারবেন কিন্তু,অনৈসলামিক কোন দলের সাথে জড়িত থাকতে পারবেন না।
৫।জাপান সম্পর্কে বিভিন্ন লেখালেখি করতে পছন্দ করেন।নিয়মিত লেখালেখি করেন।
এইরকম হলে পেজের ইনবক্সে যোগাযোগ করার অনুরোধ থাকলো।
জাজাকুমুল্লাহ খইরান সবাইকে।
আমি গত মাসের ২৬ তারিখে আমার একটা ক্রেডিট কার্ড রিনিউ (নতুন মেয়াদ বাড়ানোর) এর জন্য আবেদন করেছিলাম।এখনো পর্যন্ত আমার বাসায় নতুন কোন ক্রেডিট কার্ড আসে নাই।আমি কোন ক্রেডিট কার্ড হাতে পাই নাই।
কিন্তু আমি এ্যাপস এর মধ্যে দেখতে পাই,গত মাসের ৩০ তারিখে আমার নতুন কার্ড দিয়ে কেউ অনেক টাকার (১২/১৩ মান) বাজার করে ফেলেছে।
এরপর আমি কার্ড কম্পানি কে ফোন দেই।কম্পানি আমাকে বলেছে,কার্ড গত মাসের ৩০ তারিখে আমার বাসায় পৌঁছেছে।বাসার যে কেউ কার্ড রিসিভ করেছে।এবং কেউ একজন হয়তো কার্ড ইউজ করে ফেলেছে।
বাসায় আমরা ২/৩ জন থাকি।
আবার আমার ক্রেডিট কার্ড দিয়ে যেখান থেকে বাজার করা হয়েছে,বাসার আরেক ভাইয়ের ক্রেডিট কার্ড দিয়েও একই জায়গা থেকে বাজার করা হয়েছে।উনিও ভুক্তভূগী।
তাহলে এটা কি হতে পারে? এটার সাথে কে জড়িত থাকতে পারে?
এখন এ অবস্হায় আমার করণীয় কি হতে পারে?
সবাই,সুন্দর মতামত এবং মন্তব্য করতে পারেন।
প্রথম যখন কাজে জয়েন করি-おはよう御座います。
৬ মাস পর- おはようー
১ বছর পর- おざす❗️
তারও পর- おす❗️😁
যেভাবে ১৮ লাখ ২৫ হাজার ইয়েনের মালিক হবেন!!!
বিস্তারিত
প্রথম কমেন্টে দেখুন।

এই আমাদের ইসলামিক দেশ ,এই আমাদের ইসলামিক রাষ্ট্র ।
"মুসলিমদের কলিজার টুকরো"কে নিয়ে কটুক্তি করা ব্যক্তি এখনো দিব্যি হেসে খেলে বেড়াচ্ছে, আফসোস🥺🥺
ধিক্কার জানাই এই দেশের রাষ্ট্র পরিচালনা করতে থাকা মানুষ গুলোর উপর।

আসসালামুআলাইকুম।
৩ দিন ব্যাপী শিক্ষা সফর এবং ইসলামিক আলোচনা সভা।
স্হানঃ ইয়ামানাশি প্রিপেকচার।
আয়োজনেঃ ইসলামিক ট্রাস্ট,জাপান।
ওৎসুকা মসজিদ,টোকিও।
সময়ঃ ১৬ থেকে ১৮ সেপ্টেম্বর।
প্রধান মেহমানঃ ড. আদেল আব্দুল্লাহ হিন্দ!
সহকারী প্রফেসর,দাওয়াহ এবং ইসলামিক কালচার,আল আজহার ইউনিভার্সিটি।
পরিবার এবং বাচ্চারা ও ওয়েলকাম।বাচ্চাদের জন্য অনেক সুন্দর আয়োজন হয়ে থাকে!
আরো বিস্তারিত জানতে,ভিজিট করুন Otsuka mosque ফেসবুক পেজে।
পেজ লিংক-https://www.facebook.com/OtsukaMasjid
ফোন নাম্বারঃ03-3971-5631

ব্যবসায়িক কাজে একটু চিবা প্রিপেকচারে এসেছি।তো যেখানে অবস্হান করেছি,তার পাশে একটি নাশি বাগান ছিল।দেখলাম একজন জাপানিজ নাশি বাগান থেকে নাশি পেড়ে পেড়ে নিচ্ছে।
একটুপরে হঠাৎ আমার সাথে তার দেখা হলো।আর সে আমাকে প্রায় ২৫ টার মত নাশি দিয়ে বললো,এগুলো আমার পক্ষ থেকে তোমাকে গিফট করলাম।আমি অনেক অবাক হলাম এবং খুশি হলাম।
আর ফিরেই একটা নাশি মেরে দিলাম।মানে খেয়ে ফেললাম।এত মিষ্টি ছিল মাসাআল্লাহ,অসাধারণ।
বিঃ দ্রঃ রিজিক আল্লাহর পক্ষ থেকে এভাবেই নির্ধারিত।
(২৫ টা নাশি বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ২০০০ টাকার মত হবে)
হঠাৎ করে একদিন অপ্রস্তুত আপনার কাছে,মালাকুল মউত প্রস্তুতি নিয়ে চলে আসবে। আল্লাহর সামনে দাঁড়ানোর জন্য প্রস্তুতি কি আছে?
জাপানে আসলে আমরা যা খাইঃ ভাত,মাংস,সবজি ইত্যাদি।
আমাদের আত্মীয় স্বজনরা ভাবে জাপানে আমরা খাইঃ সাপ,ব্যাঙ,শামুক,ঝিনুক,কাঁচা মাংস,কাঁচা মাছ,ইত্যাদি।
নতুন ভাই/বোনেরা জাপান কেমন লাগছে?
জাপানের স্টুডেন্ট লাইফ কেমন লাগছে?

জাপানে সবচেয়ে বেশি সুবিধা করতে পেরেছে রিফিউজিরা। স্টুডেন্টরা স্টুডেন্ট থাকাকালীন ও সেভিংস ০¥।জবে ডুকার পরেও সেভিংস ০¥।

জাপানের ট্র্যাডিশনাল ড্রেস কিমোনো।
সাধারণত হানাবি তাইকাই এর সময় এই ড্রেস সবাই পরে।
#着物
১মাস,২মাস,৩মাস,৪মাস,৬মাস,১বছর,১৫মাস,২বছর। ফরেইন রেসিডেন্ট দেরকে এইরকম ভিসা দেওয়ার নীতি পৃথিবীর আর কি কোন দেশে আছে?
আরেকটা প্যারা হইলো,ইমিগ্রেশন থেকে ভিসা টা নেওয়ার দিন ৫ঘন্টা টাইম লাগে।

আগে এই ঠান্ডা ছোট সাইজ এর কফি গুলো খেতাম ১১০ ইয়েন করে একটা।
আর আজকে খেতে গেলাম ১১০ ইয়েন দেওয়ার পর দোকান্দার বলে আরো ১০ ইয়েন দেন।🥲🥲
আমি একটু অবাকই হইলাম।
১১০ইয়েন থেকে ১২০ ইয়েন হয়ে গেছে 😥
সব জিনিস এর দাম এতো তাড়াতাড়ি বাড়তছে।
শুধু আমাদের বেতনই বাড়ে না 😭😭
সরকার এই উচিত সব কিছুর সাথে আমাদের ও বেতন বাড়ানো।
না হয় কষ্ট হয়ে যাবে কিছু দিন পর জীবন যাপন।
জাপানের সুশীল।
(অনুমতি ছাড়া কপি এবং শেয়ার করতে পারেন,কোন অসুবিধা নেই)
জাপানে কিছু মুসলিম নামধারী সুশীল আছে,যারা আপনি যদি কোন ধর্মীয় কিছু লিখেন অথবা আমাদের ধর্মে নিষেধ এমন কোন কিছু শেয়ার করে সবাইকে সতর্ক করতে চান,এরা এসে আপনাকে সুশীল গিরি দেখাবে।
যেমন,এটা জাপান।এখানে এসব ধর্ম চলে না।বেশি ধর্ম পালন করতে চাইলে আপনি দেশে চলে যান অথবা সৌদি আরব চলে যান।এদেশে থাকার কোন দরকার নাই,ইত্যাদি।ধর্ম মানতে হলে যদি সৌদি চলে যেতে হয়,তাহলে জাপানিজ মুসলিমরা কোন দেশে যাবে রে বেকুব?
এছাড়া,আপনি সবাইকে নামাজ পড়ার আহবান নিয়ে পোষ্ট দিলে,তারা বলবে সে নামাজ না পড়লে সে আল্লাহর কাছে জবাব দিবে আপনি কিছু বলার কে?
আপনি হাফ প্যান্ট পরার প্রতি অনুৎসাহিত করে পোষ্ট দিলে,তারা বলবে সে হাফ প্যান্ট পরলে আপনার সমস্যা কি?
কেউ মদ খেয়ে তার টাইমলাইনে পাবলিক পোষ্ট দেওয়ার পর,আপনি সেই ছবি সংগ্রহ করে,সবাইকে সতর্ক করার জন্য ছবিটি ব্লাইন্ড করে পোষ্ট দিলেও,তারা বলবে আপনি কি তার থেকে অনুমতি নিয়ে পোষ্ট দিয়েছেন? সে তার টাকা দিয়ে মদ খাচ্ছে আপনার প্রবলেম কি? আপনার টাকা দিয়ে তো খাচ্ছে না।
এসব সুশীল গুলো,নিজেদের কে মুসলিম হিসেবে পরিচয় দিলেও এগুলো আসলে নামধারী মুসলিম। ইসলাম সম্পর্কে এদের ধারণা নেই বললেই চলে।জুম্মার নামাজ তো দূরের কথা এরা বছরের ২ ঈদের নামাজ ও ঠিকমত পড়ে কিনা যথেষ্ট সন্দেহ আছে।এটা এদের টাইমলাইনে গেলেও কিছুটা বুঝতে পারবেন।
যাই হোক এসব সুশীলদের জন্য আমাদের পেজ থেকে ২ টা উপহার আছে।
১।জুতা।
২।ব্লক।
তাই কমেন্ট করার আগে সাবধানে ভেবে চিন্তে কমেন্ট করার অনুরোধ থাকলো। কারণ এইরকম আবর্জনা মার্কা সুশীল গুলা,পেজের ফলোয়ার হিসেবে থাকার চেয়েও কুকুর-বিড়াল গুলো আমাদের পেজের ফলোয়ার হিসেবে থাকা অনেক ভালো।
জাজাকুমুল্লাহ খইরান সবাইকে।
আলহামদুলিল্লাহ,
তিনি আকাশ থেকে রহমত বর্ষণ করেছেন।
মিসিং বাংলাদেশ
বৃষ্টি, বজ্রপাত, বুট-বাদাম😁

বাংলাদেশের কিছু মুসলিম পরিবার থেকে,জাপান আসা কিছু মুসলমান ভাইদের বিয়ার (মদ) পার্টি।
অথচ এরাই একদিন হয়তো জায়নামাজ বিছিয়ে,জাপান আসতে পারার জন্য আল্লাহর কাছে মনে প্রাণে দোয়া করেছিল।
কিছু বলার নাই! দিনশেষ ডিপ্রেশনে এরাই আত্মহত্যা করে মারা যায়।
জাপান আসতে আগ্রহী ভাইয়েরা, যতটুকু সম্ভব কম্পিউটার স্কীল বৃদ্ধি করে আসুন।
বেশ কাজে দিবে।
ここをクリックしてあなたのスポンサー付きリスティングを獲得。
ビデオ (すべて表示)
カテゴリー
公人に問い合わせをする
電話番号
住所
1700005
Bunkyo-ku, 1130034
Work Visa ကို မြန်မာပြည်မှ (သို့) ဂျပန်ပြည်တွင်းမှလျှောက်ထားလိုသူများအား ဝန်ဆောင်မှုပေးနေပါတယ်ခင်ဗျာ။
Hongo MT Bldg. 4F, Hongo, Bunkyou-ku 7-2-2 Tokyo-to JAPAN
Bunkyo-ku, 113-0033
A page dedicated to bringing you the latest research discoveries in Zoology.
東京都文京区弥生1-1/1
Bunkyo-ku, 113-0032
100年後の地球のために、私たちは何ができるか。One Earth Guardians=地球医を社会全体で育てる、東京大学大学院農学生命科学研究科で始まった人材育成プログラムです。