Nahida Healthcare Services= Opinion&Medical Visa Processing 01711524961
বিখ্যাতডাক্তারের সাথে টেলিমেডিসিন, ভিডিও কনফারেন্স ? এপয়েনমেন্টসহ সঠিকভাবে ভিসা ফর্ম পূরণ করতে আমরা আছি আপনার জন্য । Social Worker .. for NH Hospitals.
Nahida Healthcare Services
By the God blessing, I am the Proprietor of Nahida Healthcare services . The Moto of Nahida Healthcare Services is to provide health awareness related services to people of our country like as free health camps, Health related Magazine,Seminars, Medical consultancy, Store and Forward and Real time Tele-Medicine service or Video conference with renowned doctors of famou

https://nahidahealthcare.blogspot.com/
বাচ্চাদের চশমা ছাড়াই দৃষ্টি সমস্যা সমাধানে আসছে "এল আই ড্রপ"
*** দূরের জিনিস দেখতে সমস্যা হচ্ছে মানেই চিকিৎকের কাছে যাও। তারপর পাওয়ার দেখে চশমা দেওয়া হবে। এই ঝামেলা থেকে রেহাই দিতেই নতুন আই ড্রপ আসছে দেশের বাজারে। মূলত মায়োপিয়ার চিকিৎসায় এই আই ড্রপের ব্যবহার হবে। মায়োপিয়া মানেই হল দূরের দৃষ্টি ঝাপসা হতে থাকা। দেশে মায়োপিয়া আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা বাড়ছে। ক্রমাগত মোবাইল বা ট্যাবে চোখ, ঘণ্টার পর ঘণ্টা টিভি দেখা, কম আলোয় মোবাইল স্ক্রল করার কারণেই দৃষ্টিজনিত সমস্যায় ভুগছে শিশু ও কমবয়সিরা।
*** নতুন ফর্মুলায় আই ড্রপটি তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছে নির্মাতা সংস্থা এনটড ফার্মাসিউটিক্যালস। তাদের দাবি, এই ড্রপটি চোখে দিলে মায়োপিয়ার ঝুঁকি কমবে। যে শিশুর দূরের দৃশ্য দেখতে সমস্যা হচ্ছে, স্কুলের ব্ল্যাকবোর্ডে লেখা পড়তে পারছে না অথবা চোখে যন্ত্রণা, চোখ দিয়ে পানি পড়ার সমস্যা হচ্ছে, তারা এই আই ড্রপটি ব্যবহার করতে পারে।
*** তবে মায়োপিয়া যদি ধরা পড়ে, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শেই আই ড্রপটি নিতে হবে। কেন্দ্রীয় ড্রাগ নিয়ামক সংস্থা আই ড্রপটির ব্যবহারে ছাড়পত্র দিয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি সেটি দেশের বাজারে চলে আসবে বলে জানা গেছে।
*** আই ড্রপটি ছোটদের জন্যই তৈরি করা হয়েছে। ৬ থেকে ১২ বছরের শিশুদের দেওয়া যাবে। এনটড ফার্মাসিউটিক্যালস জানিয়েছে, ওষুধটি তিন পর্যায়ের ট্রায়ালের পরে তার কার্যকারিতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া গেছে। এখনো অবধি কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে দেখা যায়নি।
*** কিছুদিন আগেই ‘দ্য ল্যানসেট’ মেডিক্যাল জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে বলা হয়, ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্বের অর্ধেক সংখ্যক মানুষ মায়োপিয়ায় আক্রান্ত হবেন। বিশেষ করে শিশুরা এই অসুখে বেশি ভুগবে। মায়োপিয়ায় আক্রান্ত রোগী কাছের জিনিস দেখতে পারলেও দূরের জিনিস দেখতে তাদের সমস্যা হয়। মায়োপিয়ার অন্যতম বড় কারণ হল সূর্যের আলোয় কম সময় কাটানো।
*** গবেষকেরা জানাচ্ছেন, প্রাকৃতিক আলোর চেয়ে কৃত্রিম আলোতেই বেশি অভ্যস্ত এখনকার প্রজন্ম। শিশুদের ক্ষেত্রে সূর্যের আলোয় বেশিক্ষণ থাকলে রেটিনায় ডোপামিন নামক যৌগের ক্ষরণ বেড়ে যায়। এই যৌগ দৃষ্টিশক্তির উন্নতিতে এবং মায়োপিয়া প্রতিরোধে সাহায্য করে। কিন্তু অন্ধকারে যদি মোবাইল বা ট্যাব দেখার অভ্যাস থাকে, তাহলে বিদ্যুতিন ডিভাইস থেকে বেরোনো নীল আলো রেটিনার দফারফা করে দেয়। তখন কেবল দৃষ্টিজনিত সমস্যা নয়, চোখে যন্ত্রণা, চোখ লাল হয়ে ওঠা, পানি পড়া, মাথাযন্ত্রণা, এমনকি মাইগ্রেনও ভোগাতে পারে।
*** নতুন আই ড্রপটি চোখ খারাপ হওয়া থেকে বাঁচাবে। তবে পাশাপাশি শিশুদের চোখের যত্ন নিতে ও ‘স্ক্রিন টাইম’ বেঁধে দেওয়ারও পরামর্শ দিচ্ছেন গবেষকেরা।
-সংগৃহীত ।

https://nahidahealthcare.blogspot.com/
"বাত কমাতে জীবন-যাপনে পরিবর্তন"
* প্রতিদিন অন্তত ২০ মিনিট রোদে থাকুন— ভিটামিন ডি ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।
* রাত ১০টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত গভীর ঘুম নিশ্চিত করুন।
* নিয়মিত হালকা ব্যায়াম ও হাঁটার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
* ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন— অতিরিক্ত ওজন ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে।
গেঁটে বাত নিয়ন্ত্রণে শুধু ওষুধ নয়, বরং খাদ্যাভ্যাস, পর্যাপ্ত পানি, সঠিক ঘুম এবং স্বাস্থ্যকর জীবন-যাপনই ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণের মূল চাবিকাঠি। রোগীর শারীরিক অবস্থা অনুযায়ী পুষ্টিবিদের পরামর্শমতো খাদ্য তালিকা গ্রহণ করা উচিত।
-সংগৃহীত ।

https://nahidahealthcare.blogspot.com/
"ভরা পেটে হাঁটার উপকারিতা"
*** খাওয়ার পরে হাঁটার অনেক উপকারিতা আছে। খাবার খাওয়ার পর হাঁটলে শরীর সেই খাবার থেকেই পাওয়া গ্লুকোজ়কে শক্তির জন্য ব্যবহার করে। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। যাদের ডায়াবেটিস আছে খাওয়ার পর হাঁটা তাদের জন্য বিশেষ ভাবে গুরুত্বপূর্ণ । যদিও খালি পেটে হাঁটার তুলনায় ভরা পেটে হাঁটায় কম ক্যালোরি পোড়ে, তারপরও খাওয়ার পর ১০-১৫ মিনিট হাঁটলে হজমশক্তি উন্নত হয়। পেট ফাঁপার মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
-সংগৃহীত ।

https://nahidahealthcare.blogspot.com/
"শিশুর ঘন ঘন সর্দি-ঠান্ডার প্রতিকার"
*** বাইরে বের হওয়ার সময় শিশুকে মাস্ক পরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা। যদি সম্ভব না হয় সঙ্গে ওয়েট টিস্যু নিয়ে বের হওয়া এবং কিছুক্ষণ পরপর শিশুর মুখ মুছে দিতে হবে। ঘরের কার্পেট, বিছানার তোশক পরিষ্কার রাখা। যদি ফুলের রেণু থেকে অ্যালার্জি হয়, তাহলে এসব স্থান পরিহার করা। কোনো খাবার থেকে অ্যালার্জি হলে সেই খাবার না খাওয়ানো।
*** বাইরে থেকে বাড়ি ফিরে পোশাক পাল্টে হাতমুখ ও পা ধুয়ে দেওয়া। ঘুম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কাজেই ঠান্ডা বা সর্দির সময় শিশুকে বিশ্রাম দিলে বা ঘুম পারিয়ে রাখলে শিশু দ্রুত সুস্থ হয়ে যায়। প্রয়োজনে এ সময়ে প্রচুর তরল খাওয়ানো। প্রচুর পরিমাণ পানি বা ফলের রস পানের মাধ্যমে পানিশূন্যতা রোধ করলে ঠান্ডা থেকে দ্রুত আরোগ্য লাভ করা যায়।
-সংগৃহীত ।

https://nahidahealthcare.blogspot.com/
"অস্টিওম্যালেসিয়া বা হাড় নরম রোগের লক্ষণ"
*** অস্টিওম্যালেসিয়া রোগটি মূলত শরীরের হাড় নরম হওয়াকে বোঝায়। এর মূল কারণ- ভিটামিন-ডি’র ঘাটতি। অর্থাৎ এ রোগটি ভিটামিন-ডি’র অভাবজনিত রোগ। ভিটামিন-ডি’র অভাবে শিশুদের যে রোগ হয় তাকে বলে রিকেট। আর এই রোগটি যখন বড়দের দেখা যায়, তখন একে বলে অস্টিওম্যালেসিয়া। ভিটামিন-ডি’র অভাবে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস ঠিকমতো শরীরের হাড় গঠন করতে পারে না। আর ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস হাড়ে কম থাকলে তা নরম হাড়ে পরিণত হয়। কারণ ভিটামিন-ডি’র অভাবে অস্টিওম্যালেসিয়া বা রিকেট হয়। ভিটামিন-ডি’র স্বল্পতায় এ রোগটি হয়। প্রধান কারণগুলো হলো খাবারে ভিটামিন-ডি না থাকা, শরীরের চামড়ায় নিয়মিত ভিটামিন-ডি তৈরি না হওয়া। অর্থাৎ রোদ না লাগা, কোনো কারণে ভিটামিন-ডি শরীরে প্রবেশ না করা, যেমন পাকস্থলির অপারেশন, অন্ত্রের অপারেশন, যকৃতের অসুখ, সিলিয়াক ডিজিজ ইত্যাদি। শরীরের বিপাকক্রিয়ায় কোনো সমস্যা হলেও এমন হতে পারে। যেমন রেনাল ফেলিউর, রেনাল অস্টিওডিস্টোপি ও কিছু ওষুধ যেমন এন্টিকনভালসেন্ট, সিডেটিব বা ঘুমের ওষুধ এবং রিফামপিসিন সেবন করলে। এ ছাড়া রক্তে ফসফেটের পরিমাণ কমে গেলেও এই রোগ হয়।
লক্ষণঃ
শরীরের হাড়ের মধ্যে অস্বস্তি ভাব, পিঠে ব্যথা ও কোমরে ব্যথা। মাংসপেশির দুর্বলতা দেখা দেয়। রোগী সাধারণত ওপরের দিকে উঠতে অর্থাৎ সিঁডি বেয়ে ওপরে উঠতে এবং চেয়ার থেকে উঠতে কষ্ট এবং দুর্বলতা অনুভব করে। হাঁটতে গিয়ে সমস্যা হয়। রোগীর বিভিন্ন সময়ে খিঁচুনি দেখা দিতে পারে। মুখের মাংসপেশি নড়তে পারে। কোনো আঘাত ছাড়াই শরীরে হাড় ভেঙে যায়। হাড়ের এক্স-রে করলে ক্ষয় হওয়া এবং ভাঙা মনে হয়। সাধারণত বুকের পাঁজরের হাড়, পায়ের ওপরের অংশের হাড় এবং শ্রেণিচক্রের হাড় বেশি আক্রান্ত হয়।
পরামর্শঃ
অস্টিওম্যালেসিয়া সাধারণত ভিটামিন-ডি কম গ্রহণ করার জন্য হয়। তাই খাবারে ভিটামিন-ডি গ্রহণ করার জন্য বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়ে থাকে। সাধারণত যে সব খাবার ভিটামিন-ডি’ সমৃদ্ধ। যেমন দুধ ও দুগ্ধজাত দ্রব্য, চর্বিযুক্ত মাছ, ডিম ও যকৃত। সূর্যের আলো শরীরের চামড়ায় পড়লে সেখানে ভিটামিন-ডি উৎপন্ন হয়। সুতরাং রোগীকে দুপুর ১২টার আগ পর্যন্ত কিংবা বিকাল ৩টার পর রোদে রাখা। প্রতিদিন ২৫-১২৫ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন-ডি ওষুধ হিসেবে দেওয়া যেতে পারে। শরীরের চামড়ার সূর্যরশ্মি পড়লে সেখানে ভিটামিন-ডি উৎপন্ন হয়। তাই অস্টিওম্যালেসিয়া রোগ থেকে অথবা শিশুদের রিকেট থেকে বেঁচে থাকার সহজ উপায় হলো শরীরে রোদ লাগানো।
-সংগৃহীত ।

https://nahidahealthcare.blogspot.com/
"কফি এড়িয়ে চলবেন যারা"
*** চা বা কফি ছাড়া অনেকেই দিন শুরু করতে পারেন না। তবে কফি খাওয়ারও কিছু নিয়ম-কানুন আছে। কফিতে থাকা ক্যাফেইন একদিকে যেমন মন সতেজ করে, তেমনি কিছু মানুষের জন্য হতে পারে ক্ষতির কারণ। চলুন, জেনে নিই যাদের জন্য কফি এড়িয়ে চলা ভালো।
উচ্চ রক্তচাপ যাদের রয়েছেঃ
যাদের রক্তচাপ সবসময়ই একটু বেশি, কফি তাদের জন্য একেবারে নয়। কফিতে থাকা ক্যাফেইন রক্তচাপ আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। ঘুমের সমস্যা, অনিদ্রা, এমনকি হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও বাড়তে পারে।
হাড়ের রোগ (অস্টিওপোরোসিস) যাদের আছেঃ
ক্যাফেইন শরীর থেকে ক্যালসিয়াম বের করে দেয়, ফলে হাড় দুর্বল হয়। হাত-পায়ে ব্যথা, ফুলে যাওয়া, হাড়ের গঠন নষ্ট হতে পারে। এই রোগে কফি এড়িয়ে চলাই বুদ্ধিমানের কাজ।
গর্ভবতী নারীঃ
গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত কফি খেলে শিশুর ক্ষতি হতে পারে। রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে, শরীর দুর্বল লাগতে পারে। অল্প পরিমাণে খাওয়া যেতে পারে। তবে দিনে একাধিকবার নয়।
যাদের মানসিক চাপ বা উদ্বেগ বেশিঃ
বেশি ক্যাফেইন মানসিক চাপ বাড়ায়। রাগ, প্যানিক অ্যাটাক, উদ্বেগ আরও তীব্র হতে পারে। এক্ষেত্রে কফি খাওয়ার আগে ভাবুন ভালো করে। যেকোনও শারীরিক সমস্যা থাকলে কফি খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
-সংগৃহীত ।

https://nahidahealthcare.blogspot.com/
"যে ব্লাড গ্রুপের মুরগির মাংস কম খাওয়া উচিত"
*** "এ" ব্লাড গ্রুপের মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা খুবই সংবেদনশীল। তাই তাদের খাবারের প্রতি অনেক বেশি নজর দিতে হয়। এ ধরণের ব্যক্তিদের আমিষমুক্ত খাদ্য গ্রহণ করা উচিত।
*** "এ" ব্লাড গ্রুপের মানুষের শরীর সহজে মাংস হজম করতে সক্ষম হয় না। তাই এ লোকদের মুরগি ও মাটন কম খাওয়া উচিত। সবুজ শাকসবজি ছাড়াও, তাদের খাদ্যতালিকায় সামুদ্রিক খাবার এবং বিভিন্ন ধরণের ডাল অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।
*** বাকি "বি" এবং "ও" রক্তের গ্রুপও ভারসাম্য বজায় রেখে মুরগি ও মাটন খেতে পারেন। তার মানে এবি এবং ও রক্তের গ্রুপ ভারসাম্য মাথায় রেখে মুরগি এবং মাটন খাওয়া উচিত।
-সংগৃহীত ।

https://nahidahealthcare.blogspot.com/
"খোসাসহ বাদাম খাওয়ার উপকারিতা"
*** খোসাসহ কাঠবাদামে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। এ কারণে এভাবে বাদাম খেলে স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী হবে। খোসাসহ বাদামে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে। নিয়মিত এই বাদাম খেলে শরীর সুস্থ রাখতে এবং অক্সিডেটিভ ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। বাদামে থাকা ফাইবার রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। দীর্ঘস্থায়ী শক্তির জন্য চমৎকার উৎস এই বাদাম। খোসা সহ বাদাম খেলে পেট দীর্ঘক্ষণ ভরা থাকে এবং হজমে সাহায্য করে।

https://nahidahealthcare.blogspot.com/
অল্প বয়সেই
সন্তান জেদী হয়ে উঠলে?
"অভিভাবকদের করণীয়"
*** শিশু যখন রাগ বা জেদ দেখাতে শুরু করলে উল্টে রেগে গিয়ে শিশুদের গায়ে হাত তোলা বা বকাঝকা করা যাবে না। যতটা সম্ভব মাথা ঠান্ডা রেখে নরম স্বরে কথা বলতে হবে তাদের সাথে। জেদ করলে শিশুকে ভালোবেসে কাছে রাখুন। স্বাভাবিক হয়ে এলে তাকে ভালোভাবে বোঝানোর চেষ্টা করুন। তাকে বলুন, এমন আচরণ গ্রহণযোগ্য নয়।
*** বিশেষজ্ঞদের মতে, চার বছরের নিচে শিশুদের অতিরিক্ত জেদের কারণে মারধোর, তিক্ত কথাবার্তা বা কঠিন শাস্তি দেওয়া উচিত না। সাধারণত ৩ বছরের পর থেকেই শিশু তার নিজের মনের ভাব সঠিকভাবে প্রকাশ করতে পারে। এর ফলে রাগ বা জেদের সম্ভাবনা ধীরে ধীরে কমে আসে। তবে চার বছর বয়সের পরও যদি অতিরিক্ত রাগের কারণে শিশু নিজেকে বা অন্যকে আঘাত করতে থাকে, বা জেদ না কমে তবে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে পারেন।
-সংগৃহীত ।

https://nahidahealthcare.blogspot.com/
"আজকাল শিশুদের চশমা লাগার পরিবেশগত কারণ"
*** আমাদের আধুনিক জীবন যাপনে এসেছে আমুল পরিবর্তন। আমরা বড়রা সব সময় বাইরে থাকি জীবিকার প্রোয়োজনে। আর বাচ্চারা থাকে ঘরে বা স্কুলে বা কোচিং-এ। তারা ঘরে একা একা থাকে। তাদের হাতে দেওয়া হয় স্মার্ট মোবাইল, কম্পিউটার ইত্যাদি যেটা তাদের চোখের মারাত্মক ক্ষতি করে। তাদেরকে সবসময়ই চারদেয়ালের মধ্যে আবদ্ধ থাকতে হয়। এই কারনে তাদের দৃষ্টিশক্তিও এই চারদেওয়ালের মধ্যেই আবদ্ধ থাকে।
*** কিন্ত তাদের শারিরীক ও মানসিক বিকাশ তথা দৃষ্টিশক্তির উন্নতি সাধনের জন্যও তাদেরকে অবশ্যই একটা নির্দিষ্ট সময় বাইরে খোলা আকাশের নিচে খেলার মাঠ, জিম বা অন্য কোথাও থাকতে হবে। যেখানে দূরে দিগন্ত দেখা যায়, সেখানে থাকতে হবে। সেখানে তারা দূরে দীগন্তে সবুজ বনানী দেখবে, তখন তাদের দূরের দৃষ্টি তৈরী হবে। গ্রামের বাচ্চাদের কিন্তু এই সমস্যা থাকে না। তারা প্রকৃতিগতভাবেই এরকম পরিবেশে বড় হয়ে ওঠে।
*** এ জন্য তাদের তেমন একটা চশমাও লাগে না। শহরের বাঁচ্চারা এখন সবুজ শাক-সবজি খেতে চায় না। তারা অতিরিক্ত ফাস্ট ফুডে অভ্যস্ত যা বাচ্চাদের সুষম খাদ্য উপাদান সরবরাহ করতে ব্যর্থ। গুড়া মাছ, দুধ, মাছ মাংশ তারা খেতে চায় না। আর এসব খাবারে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ থাকে, যা চোখের স্বাস্থ্যের জন্য বা দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন।
-সংগৃহীত ।

https://nahidahealthcare.blogspot.com/
"খালি পেটে ডায়াবেটিক রোগীরা যেসব খাবার খেতে পারবেন"
ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য খালি পেটে থাকা একেবারেই ঠিক নয়। সকালে নাশতা না করলে রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ বেড়ে যেতে পারে। আবার খালি পেটে ভুল খাবার খেলে দেখা দিতে পারে নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা। তাই সকালে এমন কিছু খাবার বেছে নেওয়া জরুরি, যা রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়াবে না, বরং নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করবে। চলুন, দেখে নেওয়া যাক ডায়াবেটিক রোগীরা খালি পেটে কী কী খেতে পারেন।
চিয়া সিড ভেজানো পানিঃ
চিয়া সিডে রয়েছে ফাইবার, ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড ও প্রোটিন। এটি খেলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা থাকে। সকালে নাশতার আগে এক গ্লাস পানিতে ভেজানো চিয়া সিড পান করতে পারেন। এরপর ৩০ মিনিট পরে মূল খাবার খেলে ভালো ফল পাবেন।
টক দইঃ
বাড়িতে তৈরি টক দই ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, প্রোটিন ও প্রোবায়োটিকস, যা অন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। দইয়ের প্রোটিন গ্লুকোজ শোষণের গতি কমিয়ে দেয়, ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ বাড়ে না। অবশ্যই দইয়ে চিনি বা ফ্লেভার না মেশানোই ভালো। চাইলে সামান্য দারুচিনি গুঁড়া যোগ করতে পারেন।
মেথি ভেজানো পানিঃ
মেথি দানায় রয়েছে প্রচুর ফাইবার, যা রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখে। এক গ্লাস পানিতে এক চামচ মেথি ভিজিয়ে রাখুন সারা রাত। সকালে খালি পেটে সেই পানি পান করলে উপকার পাবেন। ভেজানো
কাঠবাদামঃ
ডায়াবেটিক রোগীদের একেবারেই খালি পেটে থাকা উচিত নয়। স্ন্যাকস হিসেবে কিংবা নাশতায় রাখতে পারেন কাঠবাদাম। এতে থাকা প্রোটিন ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা স্থির রাখতে সাহায্য করে। খোসা ছাড়িয়ে খেলে এটি সহজে হজম হয়।
-সংগৃহীত ।


https://nahidahealthcare.blogspot.com/
"অল্প বয়সে কিডনি নষ্ট হয় যেসব খাবারে"
আমাদের শরীর থেকে অতিরিক্ত বর্জ্য পদার্থ বের করার প্রধান দায়িত্ব পালন করে কিডনি। তবে কিছু খাবারের কারণে এই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গটি মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে। চলুন, জেনে নিই এমন কিছু খাবারের তালিকা, যা কিডনির জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। অতিরিক্ত লবণ
খাবারে বেশি লবণ খাওয়ার অভ্যাস কিডনির জন্য ক্ষতিকর। লবণে থাকা সোডিয়াম রক্তচাপ বাড়িয়ে কিডনির উপর চাপ ফেলে, যা কিডনি বিকল হওয়ার ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
প্রসেসড ফুড বা প্যাকেটজাত খাবার
চিপস, ইনস্ট্যান্ট নুডলস, প্যাকেটজাত সস বা স্ন্যাকস এসব খাবারে প্রচুর সোডিয়াম, চিনি ও প্রিজারভেটিভ থাকে। যা কিডনির কার্যক্ষমতা ধীরে ধীরে কমিয়ে দেয়।
ফাস্টফুড ও জাঙ্কফুড
বার্গার, পিৎজা, ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের মতো ফাস্টফুডে অতিরিক্ত সোডিয়াম, ট্রান্স ফ্যাট ও প্রিজারভেটিভ থাকে। এসব খাবার কিডনিতে টক্সিন জমিয়ে তার কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়।
চিনি ও মিষ্টি খাবার
অতিরিক্ত চিনি রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বাড়ায়, যা ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়। ডায়াবেটিস হলে কিডনির উপর মারাত্মক প্রভাব পড়ে এবং কার্যকারিতা কমে যায়।
সফট ড্রিঙ্ক ও এনার্জি ড্রিঙ্ক
এই ধরনের পানীয়তে ফসফরাস থাকে, যা কিডনির স্বাভাবিক কাজকর্মে বাধা দেয়। নিয়মিত এসব পানীয় খেলে কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।
বেশি প্রোটিনযুক্ত খাবার
ওজন কমাতে বা মাসল বাড়াতে বেশি প্রোটিন খাওয়ার ফলে কিডনির উপর চাপ পড়ে। বিশেষত কিডনির সমস্যা থাকলে, অতিরিক্ত প্রোটিন গ্রহণ করলে দেহের জন্য তা ক্ষতিকর হতে পারে। তাই প্রোটিন খাওয়ার সময় পর্যাপ্ত পানি পান করতে ভুলবেন না।
অতিরিক্ত ওষুধ খাওয়া
অনেকেই ব্যথানাশক বা অ্যান্টিবায়োটিক নিয়মিত খেয়ে থাকেন, যা কিডনির উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। অল্প বয়সে কিডনি নষ্ট হয় যেসব খাবারে আমাদের শরীর থেকে অতিরিক্ত বর্জ্য পদার্থ বের করার প্রধান দায়িত্ব পালন করে কিডনি। তবে কিছু খাবারের কারণে এই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গটি মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে। চলুন, জেনে নিই এমন কিছু খাবারের তালিকা, যা কিডনির জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।
অতিরিক্ত লবণ
খাবারে বেশি লবণ খাওয়ার অভ্যাস কিডনির জন্য ক্ষতিকর। লবণে থাকা সোডিয়াম রক্তচাপ বাড়িয়ে কিডনির উপর চাপ ফেলে, যা কিডনি বিকল হওয়ার ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
প্রসেসড ফুড বা প্যাকেটজাত খাবার
চিপস, ইনস্ট্যান্ট নুডলস, প্যাকেটজাত সস বা স্ন্যাকস এসব খাবারে প্রচুর সোডিয়াম, চিনি ও প্রিজারভেটিভ থাকে। যা কিডনির কার্যক্ষমতা ধীরে ধীরে কমিয়ে দেয়।
ফাস্টফুড ও জাঙ্কফুড
বার্গার, পিৎজা, ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের মতো ফাস্টফুডে অতিরিক্ত সোডিয়াম, ট্রান্স ফ্যাট ও প্রিজারভেটিভ থাকে। এসব খাবার কিডনিতে টক্সিন জমিয়ে তার কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়।
চিনি ও মিষ্টি খাবার
অতিরিক্ত চিনি রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বাড়ায়, যা ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়। ডায়াবেটিস হলে কিডনির উপর মারাত্মক প্রভাব পড়ে এবং কার্যকারিতা কমে যায়।
সফট ড্রিঙ্ক ও এনার্জি ড্রিঙ্ক
এই ধরনের পানীয়তে ফসফরাস থাকে, যা কিডনির স্বাভাবিক কাজকর্মে বাধা দেয়। নিয়মিত এসব পানীয় খেলে কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।
বেশি প্রোটিনযুক্ত খাবার
ওজন কমাতে বা মাসল বাড়াতে বেশি প্রোটিন খাওয়ার ফলে কিডনির উপর চাপ পড়ে। বিশেষত কিডনির সমস্যা থাকলে, অতিরিক্ত প্রোটিন গ্রহণ করলে দেহের জন্য তা ক্ষতিকর হতে পারে। তাই প্রোটিন খাওয়ার সময় পর্যাপ্ত পানি পান করতে ভুলবেন না।
অতিরিক্ত ওষুধ খাওয়া
অনেকেই ব্যথানাশক বা অ্যান্টিবায়োটিক নিয়মিত খেয়ে থাকেন, যা কিডনির উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। প্রয়োজন ছাড়া ওষুধ খাওয়া কিডনির কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়।
এভাবে নিয়মিত ভুল খাদ্যাভ্যাস কিডনির ক্ষতি করতে পারে, তাই সচেতন হয়ে খাবার নির্বাচন করুন।
-সংগৃহীত ।

https://nahidahealthcare.blogspot.com/
"যেসব রোগসমূহের জন্য ত্বকে ব্রণ হতে পারে"
শরীরের বিভিন্ন রোগের লক্ষণ হিসেবে মুখের বিভিন্ন স্থানে ব্রণ হতে পারে। যেমন-
চিবুক-
যদি আপনার চিবুকের চারপাশে ব্রণ হয়ে থাকে; তাহলে বুঝতে হবে তা শরীরের হরমোন পরিবর্তনের কারণে হচ্ছে। অনেক নারীর ক্ষেত্রে মাসিক হওয়ার কয়েকদিন আগে মুখের চিবুকের অংশে ব্রণ হতে পারে। এসময় এমন খাবার খাওয়া উচিত, যা দেহে হরমোন নিয়ন্ত্রণ করে।
গাল-
গালে ব্রণ হওয়ার অন্যতম কারণ হলো বায়ুদূষণ। বায়ুদূষণের ফলে ত্বক যখন ক্ষতিগ্রস্ত হয়; তখন গালের চারপাশে ব্রণ উঠতে পারে। গালের ত্বক খুবই সংবেদনশীল, এ কারণে সহজেই তা বায়ুদূষণে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এজন্য মুখে যাতে ধুলা-বালি না লাগে তাই মাস্ক বা স্কার্ফ দিয়ে মুখ ঢেকে চলাফেরা করা উচিত। এ ছাড়াও গালে ফুসকুড়ি বা ব্রণ হওয়ার আরও কারণ হতে পারে রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি, শ্বাসকষ্টের সমস্যা ইত্যাদি।
কপাল-
অনেকেরই কপালে ফুসকুড়ি ও ব্রণ হয়ে থাকে। যদি আপনার হজম ব্যবস্থা সঠিকভাবে কাজ না করে; তবে কপালে ব্রণ হতে পারে। এমনকি লিভারের সমস্যা, অনিদ্রা এবং দুশ্চিন্তার কারণেও হতে পারে। বেশি বেশি পানি পান করলে এ ধরনের ব্রণ কমে যেতে পারে।
নাক-
নিয়মিত যদি আপনার নাকে ব্রণ হয়ে থাকে; তবে অবশ্যই আপনার রক্তচাপ পরীক্ষা করা উচিত। উচ্চ রক্তচাপ এবং হার্টের অসুখের কারণে নাকে ব্রণ হতে পারে। নিয়মিত পরিষ্কার এবং স্বাস্থ্যকর ডায়েটের মাধ্যমে নাকের ব্রণ কমতে পারে।
-সংগৃহীত ।

"আজ বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস"
*** আজ ৭ এপ্রিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্ধারিত প্রতিপাদ্যের আলোকে বাংলাদেশও এ বছর দিবসটি উদযাপন করবে। এবারের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘জন্ম হোক সুরক্ষিত, ভবিষ্যৎ হোক আলোকিত’। স্বাস্থ্য সচেতনতার প্রসার ও সকলকে সুষ্ঠু স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদান করার বিষয়টি সুনিশ্চিত করার জন্য এই দিনটি পালিত হয়ে আসছে। পাশাপাশি স্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্য সমস্যা সম্পর্কে আলাপ-আলোচনা করাও এই দিবস পালনের অন্যতম উদ্দেশ্য।
ঈদ উপলক্ষে,
আগামী ৩১ মার্চ সোমবার থেকে ৫ এপ্রিল শনিবার পর্যন্ত অফিস বন্ধ থাকবে ।

https://nahidahealthcare.blogspot.com/
"হাড় ক্ষয় রোগ প্রতিরোধের উপায়"
*** হাড় ক্ষয় প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থাগুলো হল-
সুষম খাদ্যঃ ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার (দুধ, দই, পনির), সবুজ শাকসবজি এবং ভিটামিন ডি-এর জন্য মাছ, ডিম খাওয়া।
ভিটামিন ডি গ্রহণঃ নিয়মিত সূর্যালোক গ্রহণ করুন। প্রতিদিন অন্তত ১০-১৫ মিনিট গায়ে রোদ লাগাতে হবে। এছাড়া চিকিৎসকের পরামর্শে প্রয়োজনে ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট নিন। নিয়মিত পরিমাণমতো ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি জাতীয় খাবার গ্রহণ করতে হবে।
নিয়মিত ব্যয়ামঃ ওজন বহনকারী ব্যায়াম যেমন হাঁটা, দৌড়ানো বা সাইক্লিং করুন।
ধূমপান ও অ্যালকোহল বর্জনঃ এগুলো হাড়ের ক্ষতি করে। কফি কম পান করা উচিত।
পিরিয়ডিক বোন ডেনসিটি টেস্টঃ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের জন্য হাড়ের ঘনত্ব পরীক্ষা করে ঝুঁকি নির্ধারণ করা প্রয়োজন।
-সংগৃহীত ।
Cliquez ici pour réclamer votre Listage Commercial.
Our Story
Nahida Healthcare Services
By the God blessing, I am NAHIDA ALAM, As Proprietor As Medical social worker, of Nahida Healthcare services. I am working for patient/client choice. The Moto of Nahida Healthcare Services is to provide health awareness related services to people of our country like as free health camps, Health related Magazine,Seminars, Medical consultancy, Store and Forward and Real time Tele-Medicine service or Video conference with renowned doctors of famous hospitals of home and abroad. “Nahida Healthcare Services” set an Appointment with doctors. Our Main Objective is to promote the facility and share the Technological Advancement of the Hospitals. Nahida Healthcare Services also provide Visa Consultancy Services for Medical & Tourist visa with the help of Izma Travels & Tours. So that all the patient and patient attendants will get the one point service without any hassle from “Nahida Healthcare Services”.
Video Conference - I Can proudly informing that I am the first one who started Video Conference System (patient purpose) with a High speed and dedicated internet connection which was not affordable for everyone. Now a days, people can able to do the video conference through Skype/Face Time/ Whats up/ Viber / Messenger and many other option in a nominal prices.
Moto of this work…I met Dr. Devi Shetty in the year 1997 In the month of May at Manipal Hospital Bangalore. His Vision and Mission was… “To help the poor to the poorer one”. It does not matter about religion and the country,The Idea is “Rich People Can get the medical Services to anywhere else but Poor People does not ! I and, every Co workers follow his perception and tried to give their efforts to successful Dr. Devi Shetty’s Vision and Mission. … My journey started in the month of June as a Hon. Social Worker .. in the year 1997 till 2001 at Manipal Hospital.
However,In the year 2000 Dr. Shetty Founded, a Heart hospital named Narayana Hridaylaya,.and started working his own hospitsl in the year 2001, I am also move out from the Manipal to NH Health City(Narayana Hridaylaya), as a Hon. Social Worker and Coordinator to Dr. Devi Shetty for long time. Then the Day has been changed and NH Health City(Narayana Hridaylaya). turned out a Multi Specialty Hospitals. My designation also been changed as Hon. Social worker, Chief Co-ordinator of Dr. Devi Shetty and the country representative of Narayana Hridayalay Hospitals/NH Health City, and continue another few years .
All this years I have done Brand development, Consulting, including Marketing strategy development, Paper Publication and all kind of Promotional work etc. for NH Hospitals. This is my passionate work and dedicated my work for the poor people. Here I am not only work for the poor people but also work for all.
My Thoughts – No One is Above All – Listen your Heart & Use Your Brain- Follow your Rules- and Die with Self-Respect and Satisfaction.
The Key Words : Our Best, Everyday
Contacter l'entreprise
Téléphone
Site Web
Adresse
Holy Zobaida Corner, House# 8/A/B/1, Road# 13 (New) (2nd Floor) (Lift# 2), Sobhanbag
Ammi Moussa
1209
Heures d'ouverture
Lundi | 09:00 - 05:00 |
Mardi | 09:00 - 05:00 |
Mercredi | 09:00 - 05:00 |
Jeudi | 09:00 - 17:00 |
Samedi | 09:00 - 17:00 |
Dimanche | 09:00 - 17:00 |