নির্যাস - Nirjaash

নির্যাস - Nirjaash

Partager

Chemical and formalin-free ripe mangoes from its own mango orchards are supplied at retail and wholes

রাজশাহীর কোন আম কবে বাজারে আসবে 11/05/2023

রাজশাহী বাঘা উপজেলার গুটি আম এবার আগে পেকেছে। তাই আম পাড়ার তারিখ এগিয়ে আনা হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে রাজশাহীর গুটি আম বাজারজাত করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। গত বছর এ তারিখ ছিল ১৩ মে থেকে।

রাজশাহীর কোন আম কবে বাজারে আসবে রাজশাহীর কোন আম কবে বাজারে আসবে রাজশাহী বাঘা উপজেলার গুটি আম এবার আগে পেকেছে। তাই আম পাড়ার তারিখ এগিয়ে আনা হয়েছে। ...

এবার বাঘার গুটি আম যাচ্ছে ইতালিতে 11/05/2023

রাজশাহীর বাঘা উপজেলায় উৎপাদিত গুটি আম ‘চোরুষা’ যাচ্ছে ইতালিতে। আজ বুধবার বাঘার একজন আমচাষির বাগান থেকে ৩০০ কেজি আম ঢাকার শ্যামপুরের প্যাকেজিং হাউসের উদ্দেশে পাঠানো হয়। প্যাকেজিংয়ের পর কার্গো বিমানে আমগুলো ইতালিতে পাঠানো হবে।

এবার বাঘার গুটি আম যাচ্ছে ইতালিতে এবার বাঘার গুটি আম যাচ্ছে ইতালিতে রাজশাহীর বাঘার গুটি আম যাচ্ছে ইতালিতে। বুধবার বাঘা উপজেলার পাকুড়িয়া গ্রামে ....

11/05/2023

কারো আম লাগলে জানাবেন।
সবচেয়ে সাশ্রয়ী মূল্যে দিতে পারবো।
সম্পূর্ন ক্যামিক্যালমুক্ত রাজশাহীর ফ্রেশ আম।
আম বাজারে আসার সম্ভাব্য সময়:
গোপালভোগ - ১৮ মে-২২ মে
হিমসাগর - ২৬ মে - ৩০ মে
ল্যাংড়া - ২৮ মে - ৩১ মে
সারা বাংলাদেশে ডেলিভারী।
কুরিয়ার: সুন্দরবন, এ জে আর, জননী

30/04/2023

সাতক্ষীরার তালা উপজেলায় রাসায়নিক দিয়ে পাকানো আম জব্দের পর নষ্ট করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। শনিবার বেলা ১১টায় পাটকেলঘাটা থানা চত্বরেছবি: প্রথম আলো

22/03/2023

পবিত্র মাহে রমজানের সাহরী ও ইফতারের সময়সূচি - ২০২৩

02/03/2023

শিমের পুষ্টিগুণ

শীতের সবজির মধ্যে শিম অন্যতম। রান্নায় স্বাদ বাড়াতে শীতের এ সবজির জুড়ি নেই। শিমের পাশাপাশি শিমের বিচির চাহিদাও এখন বাজার জুড়ে। ঠান্ডা কনকনে বাতাসে গরম গরম শিম, মাছের ঝোল শীতের দুপুরে ভোজন রসিকদের অন্যতম আকর্ষণ। অনেকেই আবার কেবল শিমের বিচি দিয়ে রাঁধেন নানা পদের রান্না।

তাই শীতের সকাল থেকে বাজারে যেমন শিম চোখে পড়ে তেমনি আবার হেঁসেলেও নানা পদের সবজির মাঝে শিম লক্ষ্য করা যায় প্রায় প্রতিদিন। অন্যদিকে মৌসুমি এ শীতের সবজি পুষ্টিগুণেও ভরপুর। প্রতি ১০০ গ্রাম শিমে আছে ৮৬.১ গ্রাম জলীয় অংশ এবং খনিজ উপাদান আছে ০.৯ গ্রাম, আঁশ ১.৮ গ্রাম সঙ্গে ক্যালোরিও ৪৮ কিলো। এর পাশাপাশি শিম থেকে আরও পাবেন ৩.৮ গ্রাম প্রোটিন, ৬.৭ গ্রাম শর্করা, ২১০ মি. গ্রাম ক্যালসিয়াম ও ১.৭ মি. গ্রাম লৌহসহ নানা উপকারী গুণাগুণ। মৌসুমি এ সবজি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যেমন বাড়াবে তেমনি সুস্থ হতেও কাজ করবে।

বিশেষ করে গর্ভবতী মা এবং অনাগত সন্তানের পুষ্টি যোগাতে শিম বেশ কার্যকর। এ ছাড়া কোষ্ঠ্যকাঠিন্য দূর করতে এবং কোলন ক্যানসার থেকে সুরক্ষিত রাখতে আপনি খাবারের তালিকায় যুক্ত করতে পারেন শিম। অন্যদিকে নিয়মিত শিম খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে অনেকাংশে। যারা প্রায়শই পেটের সমস্যায় ভুগেন তাদের জন্য আদর্শ একটি খাবার শিম। এ ছাড়া রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে শিম বেশ কার্যকর। যাদের ত্বকের সমস্যা যেমন ব্রণ কিংবা র‌্যাশ প্রায়শই হয় তারা নিয়মিত শিম খেতে পারেন। অন্যদিকে স্মৃতিশক্তি বাড়াতে শিমের বিচি রাখতে পারেন খাবার তালিকায়। এতে আছে ভিটামিন বি সিক্স। যা আপনার স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে সহয়তা করে। তাই শীতের এ সবজি রাখুন খাবার তালিকায় আর ঋতুভেদে থাকুন সুস্থ প্রাণবন্ত।

02/03/2023

উপকরণ: মাঝারি আকারের মুরগি ১টি, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ২ চা-চামচ, পেঁয়াজবাটা ১ টেবিল চামচ, রোজমেরি ১ চা-চামচ, থাইম ১ চা-চামচ, গোলমরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, পাপরিকা ২ চা-চামচ, শুকনা মরিচগুঁড়া আধা চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, সয়া সস ১ টেবিল চামচ, বারবিকিউ সস ১ টেবিল চামচ, অয়েস্টার সস ১ টেবিল চামচ, টমেটো সস ৩ টেবিল চামচ, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ ও অলিভ অয়েল ২ টেবিল চামচ।

প্রণালি: কাঁটা চামচ দিয়ে মুরগির মাংস অল্প কেচে নিন। কাচা মাংসে সব উপকরণ ভালোমতো একসঙ্গে মিশিয়ে দুই-তিন ঘণ্টা রেখে দিন। মুরগি অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলে পেঁচিয়ে প্রি–হিটেড ওভেনে ২২০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপে ৪০-৪৫ মিনিট বেক করুন। প্যানে ১ টেবিল চামচ মাখন গরম করে মুরগির মসলা মাখানো ঝোল ও মুরগি দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করে পছন্দমতো সাজিয়ে পরিবেশন করুন।

02/03/2023

শিশুর দাঁতের যত্ন নিতে হয় গর্ভকালীন প্রথম ছয় সপ্তাহ থেকে। এ সময়ে গর্ভের শিশুর দাঁত ও হাড় গঠনে গর্ভবতীর পর্যাপ্ত পুষ্টিকর খাবারের পাশাপাশি ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবারের অভাবে দাঁতের গঠন দুর্বল হয়ে যায়। পরে যত্ন নিলেও দাঁত সহজে নষ্ট হয়ে যায়। দাঁতের গঠন ও উজ্জ্বলতার জন্য গর্ভকালীন কোনো সমস্যায় চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন করা উচিত নয়। এমনকি এ সময়ে অনেক চিকিৎসা গ্রহণ বিপজ্জনক হতে পারে। গর্ভকালীন মাড়ির রোগ বা দাঁতের ব্যথা পুষে রাখলে গর্ভের শিশুর ওপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া পড়তে পারে।

এ বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন রাজ ডেন্টাল সেন্টারের প্রতিষ্ঠাতা ডা. মো. আসাফুজ্জোহা রাজ।

অনেকে মনে করেন, শিশুর দুধদাঁতের স্থায়ীত্বকাল কম বলে যত্নের প্রয়োজন নেই। গবেষণা বলছে, শিশুদের দুধদাঁতগুলো পড়ে যাওয়ার পরও নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত যত্ন নিতে হবে। কারণ-

* যথাযথ পুষ্টি পেতে : সুস্থ দাঁত খাদ্যকে উপযুক্ত চর্বণের মাধ্যমে হজমোপযোগী করে, খাবারের ইচ্ছা ও রুচিকে স্বাভাবিক রাখে।

* স্থায়ী দাঁতের ওপর বিরূপ প্রভাব : দুধদাঁতের শিকড়ের নিচে স্থায়ী দাঁতের গঠন শুরু হয়। দুধদাঁতের সংক্রমণ স্থায়ী দাঁতকে ক্ষতি করতে পারে। আবার স্থায়ী দাঁত এলোমেলো বা উঁচু-নিচু হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ দুধদাঁত আগে বা পরে পড়া।

* স্পষ্ট উচ্চারণ ও মুখমণ্ডলের আকৃতি : স্বাভাবিক কথা বলা, কবিতা আবৃত্তি বা গান গাওয়া, চোয়ালের গঠন ও মুখের আকৃতি ঠিক রাখতে দুধদাঁতের সুস্থতা জরুরি। স্থায়ী দাঁতকে ঠিক স্থানে আনার দিকনির্দেশনাও দেয় দুধদাঁত।

* মানসিক বিকাশ : শিশুর মানসিক বিকাশ, স্মৃতিশক্তি, আত্মবিশ্বাস, প্রাণচঞ্চলতা, লেখাপড়ায় মনোনিবেশসহ মানসিক বিকাশে অস্থায়ী দুধদাঁত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

* সার্বিক স্বাস্থ্যব্যবস্থা : দীর্ঘ মেয়াদি দাঁতের সংক্রমণ রক্ত বাহিকায় মিশে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গকে আক্রান্ত করতে পারে, যেমন-হার্ট, মস্তিষ্ক, হাড়। অন্যদিকে চোয়ালের হাঁড়ে সংক্রমণ ছড়িয়ে বড় ধরনের জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।

দাঁত ওঠার আগের সময়

সঠিক পরিচর্যার অভাবে ও অপুষ্ট শিশুর জিহ্বা, মাড়ি বা চোয়ালের অংশে ছত্রাক সংক্রমণ প্রায়ই দেখা যায়। এতে সাদা দইয়ের মতো প্রলেপ পড়ে, শিশু খেতে বিরক্ত করে ও কান্না করে। এ সমস্যা থেকে উপশম পেতে চিকিৎসকের পরামর্শে মুখ পরিষ্কার, পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ, প্রয়োজনে ছত্রাকনাশক ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে। দাঁত ওঠার আগে অনেক বাচ্চা ‘টিথিং’ নামে সাত-আট দিনের জটিলতায় ভোগে। লক্ষণ হিসাবে বিরক্তি, ঘুমের ব্যাঘাত, মাড়ির ফোলাভাব বা প্রদাহ, লালা ঝরানো, ক্ষুধা কমে যাওয়া, মুখের চারপাশে ফুসকুড়ি, হালকা তাপমাত্রা, ডায়রিয়া, কামড় বেড়ে যাওয়া বা মাড়ি ঘষা দেখা যায়। এ ধরনের সমস্যা হলে মাড়ি ম্যাসাজ, সতর্কতার সঙ্গে ঠান্ডা কোনো ফল বা শক্ত খাবার চিবানোসহ প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে, শিশু যেন অপরিষ্কার কিছু মুখে না দেয় বা কিছু খেয়ে না ফেলে। অতিরিক্ত আঙুল চোষা রোধেও সচেতন থাকতে হবে। সাধারণভাবে ছয় মাসের দিকে, নিচের সামনের দাঁত ওঠা শুরু করলেও ক্ষেত্র বিশেষে বাচ্চা দাঁত নিয়ে জন্মাতে পারে, তখন চিকিৎসকের পরামর্শে তা ফেলে দিতে হয়।

শিশুর জন্য মায়ের বুকের দুধের কোনো বিকল্প নেই, এতে মুখের স্বাস্থ্য রক্ষায় অতিজরুরি উপাদান আছে। যেসব মায়েদের নিরুপায় হয়ে ফিডারে খাওয়াতে হয় তাদের শিশুর মুখের যত্নে অধিক সচেতন হতে হবে। ফিডারে রাতে দুধ খাওয়ানোর সময় দুটি বোতল ব্যবহার করা উচিত। একটিতে দুধ ও অন্যটিতে পানি। কিছুক্ষণ পর পর দুধ ও পানি পরিবর্তন করে খাওয়ালে শিশুদের মুখের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। এমনিতেই মুখের মধ্যে ব্যাকটেরিয়াসহ বিভিন্ন অণুজীব সুপ্ত অবস্থায় থাকে। অনুকূল পরিবেশ পেলে এরা সক্রিয় হয়ে নানা রোগের সৃষ্টি করে। শিশুদের দাঁত ওঠার আগে টুথপেস্টের পরিবর্তে পরিষ্কার সুতি কাপড় গরম পানিতে ভিজিয়ে আঙুলে পেঁচিয়ে মাড়ি ও জিহ্বা নিয়মিত সকালে ও রাতে খাবার পর ভালোভাবে মুছে দিতে হবে।

দাঁত ওঠার পর

বাচ্চাদের স্বভাব মিষ্টি খাবারের প্রতি দুর্বলতা। এ জাতীয় খাবারে অভ্যস্থ করা, অভিভাবকের অবহেলা সব মিলিয়ে দুধদাঁতে ক্যারিজ বা ক্ষয় রোগ খুব সাধারণ। র‌্যাম্পেন্ট বা নার্সিং বটল ক্যারিজ থেকে চিকিৎসার অভাবে সংক্রমণ দাঁতের গোড়াতে পৌঁছে দাঁতের গোড়া এমনকি মুখসহ ফুলে যাওয়ার ঘটনা দেখা যায়।

বেবি টুথপেস্টের গুণগত মান নিশ্চিত না হয়ে বা খেয়ে ফেলার আশঙ্কা থাকলে পেস্ট না দিয়ে নরম বেবি টুথব্রাশ পানিতে ভিজিয়ে দাঁত পরিষ্কার করে দিতে হবে।

বাচ্চারা অনুকরণ প্রিয়, তাই অভিভাবকরা তাদের সামনেই ব্রাশ করবে। এতে বাচ্চারাও দাঁতের যত্নের প্রতি আকৃষ্ট হবে। বাইরের খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে তাজা ফলমূলের জুস, শাকসবজি, সুষম খাবার খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। ক্ষতিকর ফাস্টফুড, চিপস্, কোমল পানীয়, কৃত্রিম জুস, ক্যান্ডি ইত্যাদি চিনি জাতীয় খাদ্য থেকে শিশুদের বিরত রাখতে হবে। যেসব শিশুর দীর্ঘ সময় আঙুল চোষা অভ্যাস আছে, সেটাও বন্ধ করতে হবে।

দুধদাঁতের চিকিৎসা

কাঁদলে, জিদ করলে বা না খেলে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাব; বলে ছোটকাল থেকে শিশুদের ডাক্তার ভীতি তৈরি করেন অনেক অভিভাবক। এটা শিশুদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। দুধদাঁত আক্রান্ত হলে এটি পড়ে যাওয়ার নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত রক্ষা করার সর্বাধুনিক নিরাপদ চিকিৎসা এখন দেশের অনুমোদিত ডেন্টাল চিকিৎসকরা নিয়মিত দিচ্ছেন। তবে রোগের শুরুতে চিকিৎসা নিলে পদ্ধতি হয় সহজ ও অল্প সময়ে। শিশুরা সহযোগিতা না করলেও আছে নানা কার্যকর চিকিৎসাব্যবস্থা। অযথা ভয়ে রোগকে পুষে রেখে বা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ দিয়ে জটিলতা বাড়ানো যাবে না। এক্ষেত্রে বেশকিছু নীরবে বেড়ে ওঠা রোগের উপসর্গ মুখ গহ্বরে প্রকাশ পেতে পারে, যেমন-জন্মগত হৃদরোগ, অপুষ্টি, রক্তস্বল্পতা, ডায়াবেটিস টাইপ-১ ও শ্বাসকষ্ট।

02/03/2023

মধুর উপকারিতা

শক্তি প্রদায়ী : মধু ভালো শক্তি প্রদায়ী খাদ্য। তাপ ও শক্তির ভালো উৎস। মধু দেহে তাপ ও শক্তি জুগিয়ে শরীরকে সুস্থ রাখে।

হজমে সহায়তা: এতে যে শর্করা থাকে, তা সহজেই হজম হয়। কারণ, এতে যে ডেক্সট্রিন থাকে, তা সরাসরি রক্তে প্রবেশ করে এবং তাৎক্ষণিকভাবে ক্রিয়া করে। পেটরোগা মানুষের জন্য মধু বিশেষ উপকারী।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে: মধুতে রয়েছে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স। এটি ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। ১ চা–চামচ খাঁটি মধু ভোরবেলা পান করলে কোষ্ঠবদ্ধতা এবং অম্লত্ব দূর হয়।

রক্তশূন্যতায়: মধু রক্তের হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে বলে এটি রক্তশূন্যতায় বেশ ফলদায়ক। কারণ, এতে থাকে খুব বেশি পরিমাণে কপার, লৌহ ও ম্যাঙ্গানিজ।

ফুসফুসের যাবতীয় রোগ ও শ্বাসকষ্ট নিরাময়ে: বলা হয়, ফুসফুসের যাবতীয় রোগে মধু উপকারী। যদি একজন অ্যাজমা (শ্বাসকষ্ট) রোগীর নাকের কাছে মধু ধরে শ্বাস টেনে নেওয়া হয়, তাহলে সে স্বাভাবিক এবং গভীরভাবে শ্বাস টেনে নিতে পারবে। অনেকে মনে করে, এক বছরের পুরোনো মধু শ্বাসকষ্টের রোগীদের জন্য বেশ ভালো।

অনিদ্রায়: মধু অনিদ্রার ভালো ওষুধ। রাতে শোয়ার আগে এক গ্লাস পানির সঙ্গে দুই চা–চামচ মধু মিশিয়ে খেলে এটি গভীর ঘুম ও সম্মোহনের কাজ করে।

যৌন দুর্বলতায়: পুরুষদের মধ্যে যাঁদের যৌন দুর্বলতা রয়েছে, তাঁরা যদি প্রতিদিন মধু ও ছোলা মিশিয়ে খান, তাহলে বেশ উপকার পাবেন।

প্রশান্তিদায়ক পানীয়: হালকা গরম দুধের সঙ্গে মিশ্রিত মধু একটি প্রশান্তিদায়ক পানীয়।

মুখগহ্বরের স্বাস্থ্য রক্ষায়: মুখগহ্বরের স্বাস্থ্য রক্ষায় মধু ব্যবহৃত হয়। এটা দাঁতের ওপর ব্যবহার করলে দাঁতের ক্ষয়রোধ করে। দাঁতে পাথর জমাট বাঁধা রোধ করে এবং দাঁত পড়ে যাওয়াকে বিলম্বিত করে। মধু রক্তনালিকে সম্প্রসারিত করে দাঁতের মাড়ির স্বাস্থ্য রক্ষা করে। যদি মুখের ঘায়ের জন্য গর্ত হয়, এটি সেই গর্ত ভরাট করতে সাহায্য করে এবং সেখানে পুঁজ জমতে দেয় না। মধু মিশ্রিত পানি দিয়ে গড়গড়া করলে মাড়ির প্রদাহ দূর হয়।

পাকস্থলীর সুস্থতায়: মধু পাকস্থলীর কাজকে জোরালো করে এবং হজমের গোলমাল দূর করে। এর ব্যবহার হাইড্রোক্রলিক অ্যাসিড ক্ষরণ কমিয়ে দেয় বলে অরুচি, বমিভাব, বুকজ্বালা এগুলো দূর করা সম্ভব হয়।

তাপ উৎপাদনে: শীতের ঠান্ডায় এটি শরীরকে গরম রাখে। এক অথবা দুই চা–চামচ মধু এক কাপ ফুটানো পানির সঙ্গে খেলে শরীর ঝরঝরে ও তাজা থাকে।

পানিশূন্যতায়: ডায়রিয়া হলে এক লিটার পানিতে ৫০ মিলিলিটার মধু মিশিয়ে খেলে দেহে পানিশূন্যতা রোধ করা যায়।

দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে: চোখের জন্য ভালো। গাজরের রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে দৃষ্টিশক্তি বাড়ে।

রূপচর্চায়: মেয়েদের রূপচর্চার ক্ষেত্রে মাস্ক হিসেবে মধুর ব্যবহার বেশ জনপ্রিয়। মুখের ত্বকের মসৃণতা বৃদ্ধির জন্যও মধু ব্যবহৃত হয়।

ওজন কমাতে: মধুতে নেই কোনো চর্বি। পেট পরিষ্কার করে, চর্বি কমায়, ফলে ওজন কমে।

হজমে সহায়তা: মধু প্রাকৃতিকভাবেই মিষ্টি। তাই মধু সহজে হজম হয় এবং হজমে সহায়তা করে।

গলার স্বর: গলার স্বর সুন্দর ও মধুর করে।

তারুণ্য বজায় রাখতে: তারুণ্য বজায় রাখতে মধুর ভূমিকা অপরিহার্য। এটি অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট, যা ত্বকের রং ও ত্বক সুন্দর করে। ত্বকের ভাঁজ পড়া ও বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে। শরীরের সামগ্রিক শক্তি ও তারুণ্য বাড়ায়।

হাড় ও দাঁত গঠনে: মধুর গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ ক্যালসিয়াম। ক্যালসিয়াম দাঁত, হাড়, চুলের গোড়া শক্ত রাখে, নখের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করে, ভঙ্গুরতা রোধ করে।

রক্তশূন্যতা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে: এতে রয়েছে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স, যা রক্তশূন্যতা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

আমাশয় ও পেটের পীড়া নিরাময়ে: পুরোনো আমাশয় এবং পেটের পীড়া নিরাময়সহ নানাবিধ জটিল রোগের উপকার করে থাকে।

হাঁপানি রোধে: আধা গ্রাম গুঁড়ো করা গোলমরিচের সঙ্গে সমপরিমাণ মধু এবং আদা মেশান। দিনে অন্তত তিনবার এই মিশ্রণ খান। এটা হাঁপানি রোধে সহায়তা করে।

উচ্চ রক্তচাপ কমায়: দুই চামচ মধুর সঙ্গে এক চামচ রসুনের রস মেশান। সকাল-সন্ধ্যা দুইবার এই মিশ্রণ খান। প্রতিনিয়ত এটার ব্যবহার উচ্চ রক্তচাপ কমায়। প্রতিদিন সকালে খাওয়ার এক ঘণ্টা আগে খাওয়া উচিত।

রক্ত পরিষ্কারক: এক গ্লাস গরম পানির সঙ্গে এক বা দুই চামচ মধু ও এক চামচ লেবুর রস মেশান। পেট খালি করার আগে প্রতিদিন এই মিশ্রণ খান। এটা রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। তা ছাড়া রক্তনালিগুলোও পরিষ্কার করে।

রক্ত উৎপাদনে সহায়তা: রক্ত উৎপাদনকারী উপকরণ আয়রন রয়েছে মধুতে। আয়রন রক্তের উপাদানকে (আরবিসি, ডব্লিউবিসি, প্লাটিলেট) অধিক কার্যকর ও শক্তিশালী করে।

হৃদ্‌রোগে: এক চামচ মৌরি গুঁড়োর সঙ্গে এক বা দুই চামচ মধুর মিশ্রণ হৃদ্‌রোগের টনিক হিসেবে কাজ করে। এটা হৃৎপেশিকে সবল করে এবং এর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

রোগ প্রতিরোধশক্তি বাড়ায়: মধু শরীরের রোগ প্রতিরোধশক্তি বাড়ায় এবং শরীরের ভেতরে এবং বাইরে যেকোনো ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ প্রতিহত করার ক্ষমতাও জোগান দেয়। মধুতে আছে একধরনের ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধকারী উপাদান, যা অনাকাঙ্ক্ষিত সংক্রমণ থেকে দেহকে রক্ষা করে।

02/03/2023

শীতে সরিষা ভর্তা খেলে যে সমস্ত রোগে উপকার মেলে : ডা.আলমগীর মতি
_Mash

02/03/2023

বাচ্চাদের ম্যাসাজ এর জন্য অলিভ অয়েলের ৭টি উপকারিতা

01/03/2023

#আম

01/03/2023

গতবারের খবর,
👉এবার আপনাদের আম খাওয়াবো।
রাজশাহীর বাঘার বিখ্যাত আম প্রতি বছরের ন্যায় এবারও দেশের বাইরে রপ্তানী করা হচ্ছে।

বুধবার ইংল্যান্ড ও হংকং-এ এই আম রপ্তানী করা হয়েছে। এবার মৌসুমের শুরুতে প্রথম কৃষক হিসেবে রপ্তানী করার সুযোগ পেয়েছেন কলিগ্রাম এলাকার শফিকুল ইসলাম ছানা। তিনি বাঘার শতাধিক লিট ফার্মারের মধ্যে একজন বলে জানান উপজেলা কৃষি অফিসার ।

26/02/2023

Best Animal Clips
*t

19/06/2022

ল্যাংড়া ও আম রুপালী আম খেতে চাইলে এখনি যোগাযোগ করুন।
যোগাযোগ 01303120454

Photos from নির্যাস - Nirjaash's post 15/06/2022

হিমসাগর, আম রুপালী, ল্যাংডা আমের অর্ডার নিচ্চি❤️
যোগাযোগ 01303120454

Photos from নির্যাস - Nirjaash's post 08/06/2022

মৌসুমের সেরা ফল আম, আর আমের মধ্যে সবচেয়ে সুমিষ্ট ও রসালো আম হিমসাগর আম।

এই আমের স্বাদ নিতে চাইলে এখনি যোগাযোগ করুন 01303120454 এই নাম্বারে অথবা মেসেজ করুন আমাদের ফেসবুক পেজে।

হিম সাগর সহ সব ধরনের আমের অর্ডার চলছে।

🥭আমের আপডেট পেতে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে রাখুন।❤️

https://www.facebook.com/Nirjaashbd

07/06/2022

মৌসুমের সেরা ফল আম, আর আমের মধ্যে সবচেয়ে সুমিষ্ট ও রসালো আম হিমসাগর আম।

এই আমের স্বাদ নিতে চাইলে এখনি যোগাযোগ করুন 01303120454 এই নাম্বারে অথবা মেসেজ করুন আমাদের ফেসবুক পেজে।

হিম সাগর সহ সব ধরনের আমের অর্ডার চলছে।

🥭আমের আপডেট পেতে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে রাখুন।❤️

https://www.facebook.com/Nirjaashbd

Vous voulez que votre entreprise soit épicerie la plus cotée à Ammi Moussa ?
Cliquez ici pour réclamer votre Listage Commercial.

Vidéos (voir toutes)

বাচ্চাদের ম্যাসাজ এর জন্য অলিভ অয়েলের ৭টি উপকারিতা
শীতে সরিষা ভর্তা খেলে যে সমস্ত রোগে উপকার মেলে  :  ডা.আলমগীর মতি  #Mustard _Mash #ModernHerbal #DrAlamgirMati
সহজে আমের জুস বানানোর পদ্ধতি
গতবার আপনাদের ভালো আম খাওয়াতে পেরে আমরা খুবি আনন্দিত
আম খাবেন দেখে শুনে, থাকবেন সব সময় নির্জাস এর সাথে।
#আম #mango
এমন সুস্বাদু আম খেতে চাইলে আমাদের সাথে থাকুন।
Best Animal Clips #funny #funnyreels #funnyvideo #funnyshit #animal #funnyanimal #funnyanimals #animaillover #animail

Téléphone

Site Web

Adresse


Ammi Moussa
1207
Autres Boutiques d’alimentation saine à Ammi Moussa (voir toutes)
Mix Food Mix Food
Mohammadpur
Ammi Moussa, 1207

Food Delivery Service

BEE & ME - বী এন মি BEE & ME - বী এন মি
Ammi Moussa

Honey is a JANNATI food. It's also used as a medicine.We are providing different types of pure and natural honey like Hive honey, Black cumin flower's honey, Shundarban's honey etc...

Deshiyo Moshla Somahar - দেশীয় মসলা সমাহার Deshiyo Moshla Somahar - দেশীয় মসলা সমাহার
Ammi Moussa

মায়ের হাতে তৈরি শতভাগ খাঁটি মসলার অনল?

Aladdin.combd Aladdin.combd
Ammi Moussa, 1207

all health problem solutions there Aliddin.combd