Nutritionist Lutfun Naher Mim
Eat well. Feel better
I’m here to guide you toward a healthier, happier life—one smart food choice at a time. Let’s build better habits together!

🌙 ঈদের মাংস: স্বাদ আর পুষ্টির মাঝামাঝি ভারসাম্য বজায় রাখুন! 🍖🥗
কোরবানির ঈদ মানেই আত্মত্যাগের আনন্দ আর পরিবারের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নেওয়া মাংসের বাহার! তবে খেয়াল রাখতে হবে—অতিরিক্ত মাংস খাওয়া যেন আমাদের শরীরের ক্ষতির কারণ না হয়। চলুন জেনে নেই কিছু গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি পরামর্শ👇
✅ মডারেশনে মাংস খান:
একসাথে অতিরিক্ত গরু বা খাসির মাংস খেলে হজমে সমস্যা, গ্যাস্ট্রিক, এসিডিটি ও পেট ভার লাগার মতো সমস্যা হতে পারে।
✅ চর্বিবিহীন অংশ বেছে নিন:
মাংসের চর্বিযুক্ত অংশে থাকে বেশি পরিমাণ স্যাচুরেটেড ফ্যাট, যা হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
✅ সবজির সঙ্গে মিশিয়ে খান:
মাংসের সঙ্গে প্রচুর শাকসবজি, সালাদ ও ডাল খেলে হজম সহজ হয় ও ফাইবারের চাহিদা পূরণ হয়।
✅ ভাজা বা ঝাল ঝাল না করে হালকা রান্না করুন:
অতিরিক্ত তেল-মসলা ব্যবহার না করে গ্রিল, সিদ্ধ বা ঝোল করে খেলে তা স্বাস্থ্যসম্মত হয়।
✅ পর্যাপ্ত পানি পান করুন:
মাংস হজমে শরীরকে সাহায্য করতে প্রচুর পানি পান করুন।
✅ ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ থাকলে বিশেষ সতর্কতা প্রয়োজন:
মাংসের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করুন এবং প্রয়োজনে আপনার পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিন।

প্রতিদিন ঠিকমতো প্রোটিন পাচ্ছেন তো?"
আমাদের শরীরের প্রতিটি কোষ, টিস্যু এবং হরমোন তৈরিতে প্রোটিনের প্রয়োজন।
আসুন দেখি, প্রোটিন কীভাবে বুঝে খাওয়া যায়:
কেন প্রয়োজন?
পেশী গঠন ও রক্ষণ
হরমোন ও এনজাইম তৈরিতে
রোগ প্রতিরোধে ইমিউন ফাংশন ঠিক রাখতে
কতটুকু প্রয়োজন?
প্রতিদিন শরীরের ওজন × ০.৮ গ্রাম (প্রায়) প্রোটিন প্রয়োজন।
যেমন: ৫০ কেজি ওজন হলে = ৪০ গ্রাম প্রোটিন/দিন
ভালো উৎসগুলো:
ডিম, মাছ, মাংস
ডাল, ছোলা, মসুর
দুধ ও দই
সয়াবিন, বাদাম
ওটস, চিড়া, চীনাবাদাম (উপযুক্ত কম্বিনেশন করলে)
রোজকার ভুল:
– কেবল দুপুরে বা রাতে একবার প্রোটিন খেলেই চলবে না
– প্রোটিন খাবারটি ৩ বেলার প্রতিটিতে ভাগ করে খেতে হবে
– যারা ওজন কমাচ্ছেন, তাদের জন্য তো প্রোটিন আরও গুরুত্বপূর্ণ!
প্রতিদিনের প্লেটে যথেষ্ট প্রোটিন রাখুন।

প্রতিদিন ৫ রঙের ফল ও সবজি খেতে ভুলবেন না! এটি শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বাড়ায় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করে।

খালি পেটে লেবু পানি খেলে ওজন কমে – সত্য না মিথ?”
✅ Myth:
খালি পেটে লেবু পানি খেলে দ্রুত ওজন কমে।
🔍 Fact:
লেবু পানি শরীরকে হাইড্রেট রাখতে সাহায্য করে এবং হালকা ডিটক্সে উপকার দেয়। তবে শুধু খালি পেটে লেবু পানি পান করলেই ওজন কমে যাবে—এ ধারণা ভুল।
ওজন কমাতে হলে নিয়মিত ব্যায়াম, পুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস ও পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন। লেবু পানি একটি ভালো অভ্যাস হতে পারে, তবে একে ওজন কমানোর ম্যাজিক সমাধান মনে করা উচিত নয়।

“ওজন কমাতে চাইলে শুধু কম খাওয়া নয়, ঠিকভাবে খাওয়াটাও জরুরি!”
অনেকে ওজন কমানোর জন্য একদম খাওয়া বন্ধ করে দেন, যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
🛑 মনে রাখবেন—কম খাওয়া না, বরং স্মার্ট খাওয়াই স্বাস্থ্যকর ওজন কমানোর চাবিকাঠি।
🔹 প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান করুন
🔹 ভাজা-পোড়া কমিয়ে, ফাইবার ও প্রোটিন বাড়ান
🔹 নিয়মিত ও সময়মতো খাবার খান
🔹 ঘুম এবং মানসিক চাপের দিকে খেয়াল রাখুন

💧 পানি – আমাদের নীরব বন্ধু
আপনি জানেন কি?
আমাদের শরীরের প্রায় ৭০% অংশ পানি দিয়ে গঠিত!
🩺 পর্যাপ্ত পানি না খেলে—
❌ মাথা ব্যথা
❌ ক্লান্তিভাব
❌ হজম সমস্যা
❌ ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়ে
✅ প্রতিদিন অন্তত ৮ গ্লাস পানি পান করুন।
💡 সকালেই ১ গ্লাস উষ্ণ পানি পান করা হজম ও মন ভালো রাখতে সাহায্য করে।
আপনার আজকের পানি খাওয়ার লক্ষ্য কত গ্লাস?
কমেন্টে লিখে জানান! 🫶
— Nutritionist Lutfun Naher Mim
#পুষ্টিতথ্য

Healthy Ifter

জানেন কি?

Daily 8 Glass water
No dry skin

সেহরির সময় সঠিক খাবার নির্বাচন ও কিছু সহজ কৌশল অনুসরণ করলে সারাদিন রোজা রাখা সহজ হয়। এখানে কিছু কার্যকরী সেহরি টিপস দেওয়া হলো:
১. পর্যাপ্ত পানি পান করুন
• সেহরির সময় ২-৩ গ্লাস পানি পান করুন, যাতে শরীর হাইড্রেটেড থাকে।
• চা বা কফি কম পান করুন, কারণ এগুলো ডিহাইড্রেশন বাড়াতে পারে।
২. ধীরে হজম হয় এমন খাবার খান
• জটিল কার্বোহাইড্রেট যেমন ওটস, লাল আটার রুটি, ব্রাউন রাইস খান, যা দীর্ঘ সময় শক্তি সরবরাহ করবে।
• আঁশযুক্ত খাবার (ডাল, সবজি, ফলমূল) খান, যাতে হজম ধীর হয় এবং দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা থাকে।
৩. পর্যাপ্ত প্রোটিন গ্রহণ করুন
• ডিম, দই, ছানা, মুরগি বা মাছ রাখুন, যা পেশি মজবুত রাখবে এবং ক্ষুধা কমাবে।
• গ্রিক ইয়োগার্ট বা টক দই খেলে গ্যাস্ট্রিক কম হবে এবং দীর্ঘক্ষণ আরামদায়ক অনুভূতি হবে।
৪. অতিরিক্ত লবণ ও মসলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন
• অতিরিক্ত লবণ শরীর থেকে দ্রুত পানি বের করে দেয়, ফলে সারাদিন তৃষ্ণা বাড়বে।
• ভাজাপোড়া ও প্রসেসড খাবার (ফাস্ট ফুড) এড়িয়ে চলুন, কারণ এগুলো গ্যাস্ট্রিক ও এসিডিটি বাড়ায়।
৫. ফল ও বাদাম রাখুন
• খেজুর, কলা, আপেল, কমলা, আমন্ড, কাজু বাদাম খেলে সারাদিন এনার্জি থাকবে।
• কলা ও খেজুর পটাশিয়াম সমৃদ্ধ, যা শরীরে পানির ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
৬. ধীরে ধীরে খাওয়ার অভ্যাস করুন
• দ্রুত খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে, তাই ধীরে ধীরে চিবিয়ে খান।
৭. বেশি ভারী খাবার খাবেন না
• অতিরিক্ত খেলে সকালেই ক্লান্ত লাগতে পারে, তাই পরিমিত খাবার খান।
এই সহজ টিপসগুলো মেনে চললে সারাদিন রোজা রাখা সহজ হবে এবং শরীর সুস্থ থাকবে।
©

Ramadan Mubarak

যারা ওজন কমানো নিয়ে চিন্তিত তারা দৈনিক খাদ্য তালিকায় এই ধরনের খাবার রাখুন
Cliquez ici pour réclamer votre Listage Commercial.
Type
Téléphone
Site Web
Adresse
Ammi Moussa