Empathy Barik Therapy Centre
Informations de contact, plan et itinéraire, formulaire de contact, heures d'ouverture, services, évaluations, photos, vidéos et annonces de Empathy Barik Therapy Centre, Thérapeute, Ammi Moussa.
#ধ্যান #
যেকোনো কাজ শুরু করার আগেই ধ্যান করে নেওয়া ভালো। ধ্যান মনকে স্থির করে। ধ্যান করলে একাগ্রতা বৃদ্ধি পায়। একাগ্রতা বৃদ্ধিই কিন্তু ধ্যানের মূল লক্ষ্য। তবে ধ্যান সবসময় করতে হবে খালি পেটে।
আলসে শীতের শরীর চর্চা
শীতে কাবু হয় না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া বড়ই কঠিন। অলসতা শীতে পুরো সময়কে গ্রাস করে রাখে। কুয়াশা-মাখা ভোরে শরীরচর্চার কথা ভাবলেই ঘুম পায় আরও বেশি। অন্যদিকে শীত যেমন আনন্দের, তেমনি রোগের দেখাও মেলে এ সময়ই বেশি। খুব অলস ও আরাম প্রিয় সময় কাটতেই যেন ভালো লাগে। এই রোগ থেকে ও ভুড়িভোজে ১২ টা বেজে যাওয়া ফিটনেসের হাত থেকে বাঁচতে হলে আমাদের নিয়মিত ব্যায়াম বা খেলাধুলা করতে হবে। প্রতিদিন নিয়ম করে হাঁটতে হবে প্রয়োজনে দৌঁড়াতে হবে।
তবে এই কনকনে কুয়াশা ভেজা ভোরে উঠে কোনো ভাবেই সকাল সকাল শরীরচর্চা করা সম্ভব না। তবে হোক না দেরি করে শুরু শরীরচর্চা সহজভাবে:
মানুষ কেন প্রেমে পড়ে এই প্রশ্ন উঁকি দিতে পারে অনেকের মনে। নারী ও পুরুষের পরস্পরের প্রতি আকর্ষণ থেকে আসে আসক্তি। আসক্তি থেকে আসে পূর্বরাগ। আর পূর্বরাগ হলো প্রেমের প্রস্তুতি। প্রেম হলো কামনা। একে অপরের প্রতি জেগে ওঠা দুর্নিবার বাসনাকে ভালোবাসা বলে। প্রেমে পড়েনি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কিন্তু কথা হলো মানুষ প্রেমে কেন পড়ে? প্রেমে পড়ার প্রধান নিয়ামকই বা কী? অনেক প্রশ্ন অনেকের মনেই উঁকি দেয়।
কিন্তু কারও প্রেমে পড়ার পর এমনটা কেন হয় তা ভেবে দেখার চেষ্টা করেছেন কখনও? মানুষ তার রূপ, চেহারা এবং ব্যক্তিত্ব দেখে একজন ব্যক্তির সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করে। কিন্তু এর পেছনের কারণ খুব কম সংখ্যক মানুষই জানে।
হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির এক গবেষণা বলছে, প্রেম সবই মস্তিষ্কের খেলা। আসুন আমরা কেন প্রেমে পড়ি তা জানার চেষ্টা করি।
অন্যদিকে সাইকোলজিস্টরা বলছেন, ভালোবাসা এমন একটি অনুভূতি যেখানে একজন ব্যক্তি হৃদয় থেকে চিন্তা করে এবং অনুভব করে। এতে একজন ব্যক্তির মনে অনেক আবেগ এবং বিভিন্ন চিন্তার বিকাশ ঘটে, যা সুখ, স্বস্তি ও শান্তি দেয়। এটি আকর্ষণের প্রভাবে ঘটতে পারে বা আকর্ষণ ছাড়াই বিকাশ লাভ করতে পারে।
ভারতের নারায়ণা হাসপাতালের ডা. রাহুল রাই কাক্কার বলেন, আমরা যদি বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখি, আমরা যখন বড় হই তখন আমাদের শরীরে টেরেস্টেরন, প্রোজেস্টেরন এবং ইস্ট্রোজেন নামক হরমোন তৈরি হয়। এর ফলে আমাদের শরীরে একটি প্রক্রিয়া ঘটে যার মধ্যে আমরা ভালোবাসা এবং উত্তেজনা অনুভব করি।
সুপরিচিত বিজ্ঞানী ড. হেলেন ফিশার প্রেমকে তিনটি ভাগে ভাগ করেছেন- লালসা, আকর্ষণ এবং সংযুক্তি। প্রেমের প্রথম অনুভূতি মস্তিষ্কে ৩টি রাসায়নিক বিক্রিয়ায় ঘটে। নোরাড্রেনালাইন, ডোপামিন এবং ফেনাইলথিলামাইন। নোরাড্রেনালিন রাসায়নিক অ্যাড্রেনালিনকে উদ্দীপ্ত করে, যার ফলে হৃৎপিণ্ড দ্রুত স্পন্দিত হয় এবং হাত ঘামতে থাকে। ডোপামিন আপনাকে ভালো বোধ করায়। যখন আমরা আমাদের ক্রাশের কাছাকাছি থাকি, তখন ফেনাইলথাইলামাইন নিঃসৃত হয়, যা আমাদের পেটে প্রেমের প্রজাপতি উড়ছে, অনুভব করায়।
আসলে ভালোবাসা একটি সংযুক্তির অনুভূতি, যা পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে ধীরে ধীরে বাড়তে পারে। এতে একজন মানুষ সবকিছু ভুলে এই সুখ উপভোগ করেন এবং এর ফলে তার শরীরে ডোপামিন, অক্সিটোসিন, সেরোটোনিন এবং এন্ডোরফিনের মতো অনেক ধরনের হরমোন বৃদ্ধি পায়, যা তাকে আনন্দ দেয়। একে আমরা বাস্তবে প্রেম বলে থাকি। উল্লেখ্য , গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, প্রেম আসলে মস্তিষ্কের রাসায়নিক প্রক্রিয়াই।
যে জিনিসগুলোকে আমরা আমাদের ইবাদাতের জন্য কষ্টকর বলে অযুহাত দিই, রহমানের কিছু বান্দা এরচেয়ে কয়েকগুণ কষ্ট নিয়েও সেগুলো হাসিমুখে করে যান। এখানেই হয়তো মু'মিনে-মু'মিনে পার্থক্য!
کوئی قضا کر کے رویا
کوئی ادا کر کے رویا
“কারো অশ্রু ঝরেছে কায্বা করে,
কেউ অশ্রু ঝরিয়েছে আদায় করে।”
মানুষের মাথায় নার্ভ আছে ১ হাজার কোটি।
আর মস্তিষ্কের ওজন হলো ১ কেজি ৪ শো।
"কোমড়ের ব্যাথা বা লাম্বার স্পন্ডিলোসিস"
**লাম্বার স্পন্ডিলোসিস হলে কোমড়ের হাড়গুলোতে গেপ কমে যায় তখনই ব্যাথা আর অবশ অবশ লাগে, সাইটিকা নার্ভ হয়ে পায়ের পাতায় ব্যাথা নেমে আসে।
এক্ষেত্রে কোমড়ের ব্যায়াম গুলো আর স্ট্রেচিং গুলো করাতে হবে।
লোকেরা আপনার উন্নতি হওয়াকে ঘৃণা করতে পারে, তারা আশা করে আপনার উন্নতির শেষ হবে কবে।
#আকুপ্রেশার
আকুপ্রেসার করার কারনে অনেক সময় দেখা যেতে পারে আপনার ব্যাথাটা কমে গেছে কিন্তু আপনার সিমটম টা কিন্তু ভালো হয়নি। যেমন: পেট জনিত সমস্যা হলে এক থেকে দেড় মাসের মতো সময় লাগে, এবং হার্ট জনিত সমস্যা হলে ৩/৪ মাস সময় লাগে। তাই ঔষধ মুক্ত জীবনযাপন করতে আকুপ্রেসার কে সঙ্গী করুন।
পৃথিবীতে কেউ আপনার শত্রু নয়, বরং শিক্ষক:
* যে মানুষ আপনাকে বিরক্ত করে ~ সে আপনাকে
ধৈর্য্য ও প্রশান্তি শেখায়।
* যে আপনাকে বিতাড়িত করে ~ সে আপনাকে শেখায়
কিভাবে নিজের পায়ে দাঁড়াতে হয়।
* যে আপনাকে অপমান করে ~ সে আপনাকে ক্ষমা ও
সমবেদনা শেখায়।
* আপনি যা ভয় পান ~ তা আপনাকে ভয়কে জয়
করতে সাহস শেখায়।
* আপনি যখন কোনো সমস্যার সম্মুখীন হন ~ এটি
আপনাকে শেখায় কিভাবে সমস্যার সমাধান করতে হয়।
* মানুষের কাছ থেকে যে কোনো আক্রমণ ~ আপনাকে প্রতিরক্ষার সর্বোত্তম রূপ শেখায়।
* কেউ যখন আপনাকে ছোট করে দেখে ~ সে বরং আপনাকে স্রষ্টার মহত্ত্বের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
সাইনাসের দাওয়াই।
সাইনাসের সমস্যা শীতকালে বেড়ে যায়। সর্দি-কাশি, জ্বর, হাঁচি তো আছেই, সেই সঙ্গে সাইনাসও জাঁকিয়ে বসে। মাথাযন্ত্রণা, সারা ক্ষণ নাক-মাথা ভারী হয়ে যাওয়া, ঘন ঘন জ্বর আসা— সাইনাসের প্রধান উপসর্গগুলি এটাই। শুধু শীতে নয়, বর্ষাতেও এই সমস্যা বেড়ে যায়। সাইনাসের সমস্যা সামলানো সহজ নয়। তাই শীতকালে সতর্ক থাকা জরুরি। সাইনাস হানা দিলে নিয়ম মেনে কিছু ওষুধ খাওয়ার প্রয়োজন পড়ে। তবে শুধু ওষুধ খেয়ে সাইনাসের হাত থেকে নিষ্কৃতি মিলতে নাও পারে। তার জন্য ভরসা রাখতে হবে কিছু যোগাসনেও। কোন যোগাসনগুলি করলে খানিকটা হলেও স্বস্তি পাবেন?
শীত পড়তেই সাইনাসের সমস্যা হানা দিয়েছে? ওষুধ খাওয়া ছাড়াও ৩টি যোগাসন করলে স্বস্তি পাবেন।
ওষুধ খেয়ে সাইনাসের হাত থেকে নিষ্কৃতি মিলতে নাও পারে। তার জন্য ভরসা রাখতে হবে কিছু যোগাসনেও। কোন যোগাসনগুলি করলে খানিকটা হলেও স্বস্তি পাবেন?
তা জানতে আমাদের সাথে থাকুন।।
অ্যান্টিবায়োটিক খেলে কি সত্যিই কমে সর্দি-কাশি? চিকিৎসকের পরামর্শ শুনলেই চমকে যাবেন বৈকি!
ঠান্ডায় কাঁপছে দেশবাসী। আর এমন হিম শীতল দিনে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সর্দি-কাশিতে আক্রান্তের সংখ্যা। মুশকিল হল, একবার এই ধরনের সমস্যার ফাঁদে পড়ার পর আমাদের মধ্যে অনেকেই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধের দোকান থেকে বলে অ্যান্টিবায়োটিক কিনে খাওয়া শুরু করে দিচ্ছেন। তাতেই নাকি অল্প সময়ের মধ্যে সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে বলে তাঁদের দাবি।
তবে প্রশ্ন হল, আদৌ কি সর্দি-কাশির চিকিৎসায় অ্যান্টিবায়োটিক কার্যকরী? নাকি চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এই ওষুধ খেলে একাধিক জটিল সমস্যার ফাঁদে পড়ে।
অ্যান্টিবায়োটিক খেলে কি সর্দি-কাশি কমবে?
এই প্রশ্নের উত্তরে ডা: অনির্বাণ দোলুই জানালেন, সর্দি-কাশির মতো সমস্যার নেপথ্যে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কলকাঠি নাড়ে ভাইরাস। আর অ্যান্টিবায়োটিক কিন্তু ভাইরাসকে মারতে পারে না। বরং ভাইরাস নিধনে অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ ব্যবহার করতে হয়। আর অপরদিকে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে। তাই জ্বর, সর্দি, কাশিতে অহেতুক অ্যান্টিবায়োটিক খেলে কোনও লাভ তো মিলবেই না, উপরন্ত একাধিক শারীরিক সমস্যার ফাঁদে পড়ার আশঙ্কাই বাড়ে।
সমস্যার অপর নাম অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্স
আমাদের শরীরে কিছু উপকারী ব্যাকটেরিয়া এবং কিছু নিরীহ ব্যাকটেরিয়া (রোগ তৈরি করতে পারে না) উপস্থিত রয়েছে। এবার আপনি যদি কথায় কথায় অহেতুক অ্যান্টিবায়োটিক খান, তাহলে এইসব ব্যাকটেরিয়া অকালে প্রাণ হারাবে। আর এমন ঘটনা বারবার ঘটলে প্রকৃতির নিয়মেই একসময় এইসব ব্যাকটেরিয়া নিজের অস্তিত্ব রক্ষার স্বার্থেই জিনগত পরিবর্তন করে ফেলবে। আর তারপরই এইসব ব্যাকটেরিয়াকে সাধারণ অ্যান্টিবায়োটিকের সাহায্য মারা সম্ভব হবে না। আর এই সমস্য়াকেই চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্স নামে ডাকা হয় বলে জানান।
সর্দি-কাশি নিয়ে চিন্তা নয়
এই ধরনের ভাইরাসজনিত অসুখে অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার কোনও প্রয়োজনই নেই। বরং জ্বর এলে প্যারাসিটামল, সর্দি-কাশি থাকলে সামান্য কিছু অ্যান্টিঅ্যালার্জিক ওষুধ খাওয়া যেতে পারে। তাতেই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রোগের ফাঁদ কাটিয়ে একদম সুস্থ-সবল জীবন কাটানো সম্ভব হবে। তাই সর্দি-কাশিতে অহেতুক অ্যান্টিবায়োটিক কিনে খাওয়ার বদভ্যাসটা এবার ছাড়ুন। তবেই আপনার সুস্থ থাকার পথ প্রশস্থ হবে।
সমস্যা বাড়লে সাবধান
তবে অত্যধিক জ্বর থাকলে, কিংবা সর্দি-কাশি কমতে না চাইলে বা তা দিন দিন বাড়তেই থাকলে আর বাড়িতে বসে থাকা উচিত হবে না। বরং এই পরিস্থিতিতে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। তারপর চিকিৎসক যদি মনে করেন যে আপনার কোনও সেকেন্ডারি ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন রয়েছে, তাহলে তিনি অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার পরামর্শ দিতেই পারেন। তাঁর পরামর্শ মতো ওষুধ খেলেই দ্রুত রোগ সারিয়ে সুস্থ হয়ে উঠতে পারবেন।
কোর্স শেষ করতেই হবে
অ্যান্টিবায়োটিকের নির্দিষ্ট কোর্স রয়েছে। রোগীকে সেই কোর্স কমপ্লিট করতেই হবে। এমনকী ওষুধ খাওয়া শুরু করার পর সর্দি-কাশি সেরে গেলেও চিকিৎসকের পরামর্শ মতো অ্যান্টিবায়োটিকের কোর্স শেষ করুন। এই কাজটা করলেই পরেরবার এই ওষুধটি আপনার শরীরে কাজ করবে। আর মাঝপথে ওষুধ খাওয়া ছেড়ে দিলে পরবর্তী সময়ে এই অ্যান্টিবায়োটিক কাজ না করতেও পারে। তাই সুস্থ থাকতে এই নিয়মটা অবশ্যই মেনে চলুন।

বেশি কলা কেন খাবেন?
স্বাস্থ্য সুরক্ষার ক্ষেত্রে আসলে কলার উপকারিতার কথা বলে শেষ করা যাবে না। কলা খেতে যারা ভালোবাসেন তাদের জন্য তো কোনো কথাই নেই। তবে যারা কলা খেতে পছন্দ করেন না তারাও একটু জেনে নিতে পারেন এর উপকারের কথা। আর হয় তো উপকারগুলো জানার পর খাওয়ার আগ্রহ বেড়ে যেতে পারে আপনার।
কলার মধ্যে রয়েছে চিনি, আঁশ, ভিটামিন বি ৬, পটাশিয়াম। চলুন জানি, কেন বেশি কলা খাওয়া প্রয়োজন। জীবনধারা বিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাইয়ের স্বাস্থ্য বিভাগে প্রকাশিত হয়েছে এই সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন।
কলা দ্রুত শক্তি বাড়ায়। ব্যায়ামের পরপর কলা খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। এতে দ্রুত শক্তি পাবেন।
আপনার কি পেশি টানের সমস্যা হয়? তাহলে কলা খেতে পারেন। এটি পেশি ব্যথা বা টানের সমস্যা কমাতে খুব কাজ করে। এর মধ্যে থাকা পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামের জন্য এটি পেশির জন্য ভালো কাজ করে।
শরীরে পানির ভারসাম্য ঠিক করতে এবং শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করতে কলা বেশ ভালো। এটি পাকস্থলীর এসিড ও আলসার প্রতিরোধ করে।
এটি মাইয়োকারডিয়াল ইনফেকশন ও স্ট্রোক প্রতিরোধে কাজ করে।
ডায়রিয়া রোধে কলা খুব উপকারী। ডায়ারিয়া হলে শরীর থেকে পানি বেরিয়ে যায়। কলা অন্ত্রের সমস্যা রোধ করে ডায়রিয়া কমাতে কাজ করে।
কলার মধ্যে রয়েছে পটাশিয়াম। এটি উচ্চ রক্তচাপ কমাতে কাজ করে।
এর মধ্যে রয়েছে আঁশ। তাই এটি বাউয়েল মুভমেন্ট সংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যা কমাতে কাজ করে।
আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য সামাজিক যোগাযোগ বাড়ানো জরুরী, তাই জেনে নিন কিভাবে সামাজিক যোগাযোগ বাড়াবেন:
* নিয়মিত বন্ধু এবং পরিবারের সাথে দেখা করুন।
* নতুন লোকেদের সাথে পরিচিত হন।
* আপনার আগ্রহের উপর ভিত্তি করে একটি গ্রুপে বা ক্লাবে যোগ দিন।
* সামাজিক মিডিয়া ব্যবহার করুন ইতিবাচক উপায়ে।
আপনি যদি সামাজিক যোগাযোগের অভাব অনুভব করেন তবে সাহায্য চাওয়া গুরুত্বপূর্ণ। একজন থেরাপিস্ট আপনাকে আপনার সামাজিক যোগাযোগের দক্ষতা উন্নত করতে এবং আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে সাহায্য করতে পারেন।

Cliquez ici pour réclamer votre Listage Commercial.
Type
Contacter la pratique
Site Web
Adresse
Ammi Moussa