POLLI MART Organic

✅ যব (বার্লি) – এনার্জি বুস্টার, হজমে সাহায্য করে।
✅ যবের ছাতু – গরমে ঠান্ডা ও সতেজ রাখে।
✅ চালের গুঁড়া (আমন/আউশ/বিরোই) – পুষ্টিকর ও হালকা খাবার।

🌾ঢেঁকি ছাটা দেশি চাল
✅ আমন চাল (লাল)
✅ বিরই চাল (লাল)
✅ আউশ চাল (লাল)

💆‍♀️ বিউটি কেয়ার তেল
✔ তিলের তেল - হৃদযন্ত্রের জন্য উপকারী, ক্যালসিয়ামের উৎস
✔ তিসির তেল - ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ
✔ সরিষার তেল - অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণসম্পন্ন
✔ নারকেল তেল - মেটাবলিজম বাড়ায়
✔ ক্যাস্টর অয়েল - চুলের গোড়া শক্ত করে
✔ বাদাম তেল (আমন্ড অয়েল) - ত্বক কোমল করে
✔ কালোজিরা তেল - অ্যান্টি-এজিং প্রপার্টিসযুক্ত
📌তেলের বিশেষ বৈশিষ্ট্য:
• ১০০% অর্গানিক ও কেমিক্যাল ফ্রি
• কোল্ড প্রেসড পদ্ধতিতে তৈরি
• উন্নত মানের প্যাকেজিং
• দীর্ঘদিন তাজা রাখার গ্যারান্টি

🌿 বিউটি হারবাল পণ্য (আয়ুর্বেদিক)
✨ মেথি – ডায়াবেটিস ও হজমের জন্য উপকারী।
✨ মুলতানি মাটি – ত্বক পরিষ্কার ও উজ্জ্বল করে।
✨ তুলসী গুঁড়া – ইমিউনিটি বাড়ায়।
✨ মরিঙ্গা পাউডার – ভিটামিন ও মিনারেলের ঘাটতি পূরণ করে।
📌 কেন আমাদের পণ্য কিনবেন?
✔ ১০০% প্রাকৃতিক ও অ্যাডিটিভ-মুক্ত
✔ সাস্থ্যসম্মত প্যাকেজিং
📞 যোগাযোগ:
ফোন: ০১৬৭৩-৫৮২৫৫৬
WhatsApp: ০১৬৭৩-৫৮২৫৫৬
📍 আমাদের ঠিকানা:
কাদেরিয়া মাদ্রাসা রোড, আজিজ মহল্লা, ঢাকা, বাংলাদেশ

লাল চাল – গ্রাম থেকে শহরে আসা সুস্থতার রত্ন!

আজকাল সবাই খুঁজছে স্বাস্থ্যকর খাবার। আর লাল চাল তো প্রাকৃতিক সুপারফুড!
জেনে নিন, কেন আজই শুরু করবেন লাল চাল খাওয়া:

❤️ হৃদয় রাখে ভালো
অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর – হার্ট সুরক্ষিত।

🩸 ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক
গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম, রক্তে চিনি বাড়ে ধীরে।

✨ হজমে সহায়ক
ফাইবার বেশি – পেট থাকবে হালকা।

⚙️ রক্তস্বল্পতা দূর করে
আয়রন ও খনিজে ভরপুর, বাড়ায় রক্তের মান।

⚖️ ওজন কমাতেও সাহায্য করে
পেট ভরে থাকে, অতিরিক্ত খাওয়া কমে যায়।

প্রাকৃতিক খাদ্যে ফিরে যাই – লাল চাল খেয়ে সুস্থ থাকি!

বিস্তারিত জানতে এবং Wholesale ক্রয় করতে ইনবক্স করুন

#লালচাল #সুস্থতা #স্বাস্থ্যকরখাবার #দেশিস্বাদ

ছাতু মূলত ভাজা শস্যের মিহি গুঁড়ার মিশ্রণ। এটি বেশ উপাদেয় এবং পুষ্টিকর খাবার। এটি অনেক ধরণের উপাদন থেকেই তৈরি হতে পারে। যেমন যবের ছাতু, চালের ছাতু, বাদাম-কালাই ছাতু ইত্যাদি। মূলত যে উপদান ভেজে মিহি করে প্রস্তুত করা হচ্ছে তার উপরই এই নামকরণ করা হয়ে থাকে। এতসব ছাতুর মধ্যে যবের ছাতু (Barley flour) অধিক পরিচিত।

যবকে ভালোভাবে পানিতে ধুয়ে উত্তম রূপে রৌদ্রে শুঁকিয়ে নিতে হয়। এরপর সেগুলো ভালো ভাবে কড়াইইয়ে ভেজে নিতে হবে। এরপর সেই ভেজে নেওয়া যব ঢেঁকি বা মেশিনে ভাঙানো হয়। ঢেঁকি বা মেশিনে ভাঙানো এই মিশ্রণই যবের ছাতু।
যবের ছাতুর উপকারিতা
১। সহজে হজমযোগ্য একটি উপাদেয় খাবার।
২। গরমে শরীর ঠান্ডা রাখে এবং শক্তি যোগায়।
৩। জ্বালাভাব দূর করে শান্তি যোগায়।
৪। কফ ও পিত্ত নাশ করে।
৫। খিদে বাড়িয়ে দিয়ে ক্ষুধামন্দ্যা দূর করে।
৬। শুক্র বৃদ্ধি করে।
৭। দাঁতের মাড়ি ফুলে গেলে গ্রহণ করা হয়।
৮। হৃদরোগের বিপরীতে ভূমিকা রাখে।
৯। জ্বরের পথ্য হিসেবে দারুণ কাজ করে।
১০। এতে রয়েছে মল্টোজ, স্যাকরিন, লেসিথিন, অ্যামাইলেজ, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এর মতন প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান।
১১। প্লীহা এবং পাকস্থলীর সমস্যা দূর করে।
১২। বদহজমের সমস্যা দূর করে পেট ঠান্ডা রাখে।
১৩। ফাইবার বা খাদ্য আঁশ সমৃদ্ধ খাবার।

পল্লিমাট যবের ছাতু (Barley flour) কেনো সেরা?
১। নিজস্ব তত্ত্বাবধানে বাছাইকৃত যবের দানা থেকে প্রস্তুতকৃত।
২। এতে যব বাদে অন্য কোন উপাদান সংমিশ্রিত হয় না।
৩। সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে তৈরি করা হয়।
৪। এতে পুষ্টিগুণ থাকে অক্ষুণ্ণ।

অনেকে যবের ছাতু এবং ওটমিল কে একই খাবার বলে মনে করে থাকেন। আদতে তারা সমগোত্রীয় হলেও ভিন্ন দুইটি খাবার। বাচ্চাদের জন্য বেশ উপযোগী একটি খাবার এই ছাতু। এর স্বাদ ও পুষ্টিগুণ বাচ্চাদের বিকাশে ভূমিকা রাখে। পাশাপাশি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যেও গ্রহণ উপযোগী। তবে এক্ষেত্রে কোনরূপ মিষ্টি জাতীয় খাবার যুক্ত না করাই শ্রেয়। খাস ফুডের যবের ছাতু প্যাকেজিং এর তারিখ হতে এক বছর সময়কাল পর্যন্ত গ্রহণ উপযোগী।

🌱 শতভাগ প্রাকৃতিক, ভেজালমুক্ত খাবার। আপনার পরিবারের জন্য সেরা উপহার🎁।

বিস্তারিত জানতে আমাদের ইনবক্স করুন অথবা এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন: +8801673582556

যবের ছাতু মূলত ভাজা যবের মিহি গুঁড়া। এটি বেশ উপাদেয় এবং পুষ্টিকর খাবার। । যবকে ভালোভাবে পানিতে ধুয়ে উত্তম রূপে রৌদ্রে শুঁকিয়ে নিতে হয়। এরপর সেগুলো ভালো ভাবে কড়াইতে ভেজে নিতে হবে। এরপর সেই ভেজে নেওয়া যব গুড়া করে তৈরি করা হয় যবের ছাতু। যবের ছাতু আমাদের শরীরের জন্য প্রত্যক্ষ ভাবে নানান উপকার করে থাকে।
#যবেরছাতুর উপকারীতাঃ
✳️ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য যবের ছাতু বেশী ‍উপকারী। যবের ছাতু খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ থাকে।
✳️ সহজে হজম হয়, শরীর ঠাণ্ডা করে, বল ও পুষ্টি বৃদ্ধি করে এবং শুক্র বৃদ্ধি করে।
✳️ শরীরের দাহ (জ্বালা), অস্থিরতা কমায়, খাবারের রুচি বাড়ে।
✳️ রক্তের টক্সিক উপাদান বেরিয়ে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ছোট-বড় নানা রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে যায়।
✳️ বিভিন্ন ভিটামিন এবং খনিজের ঘাটতি পূরণ করে।
✳️ ক্লান্তি দূর হয়,শরীরে এনার্জি পাওয়া যায়, সঙ্গে সঙ্গে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতাও বাড়ে।
✳️শিশুদের পুস্টি ও বৃদ্ধির ঘাটতি দূর করে।
✳️ ওজন নিয়ন্ত্রনে আসে।
✳️ হার্টের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
✳️ হৃদ রোগের ঝুকি কমায়।
✳️ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
✳️ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখতে সাহায্য করে।
✳️ প্রোটিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ হওয়ায় আমাদের ত্বক এবং চুলের সৌন্দর্য বাড়াতে সাহায্য করে।
★ শারীরিক সুস্থতায় নিয়মিত যবের ছাতু খান।
🔥খুচরা ও পাইকারি যবের চালের জন্য মেসেজ করুন অথবা কল করুন ☎️ 01673582556, 019 3046 6969 ...
কেন আমাদেরটা ক্রয় করবেন?
🔰 সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে নিজেদের তত্ত্বাবধানে বাছাইকৃত যবের চাল ও ছাতু আমরা সরবরাহ করি।
#যব #যবেরছাতু #ছাতু

যবের ছাতু মূলত ভাজা যবের মিহি গুঁড়া। এটি বেশ উপাদেয় এবং পুষ্টিকর খাবার। । যবকে ভালোভাবে পানিতে ধুয়ে উত্তম রূপে রৌদ্রে শুঁকিয়ে নিতে হয়। এরপর সেগুলো ভালো ভাবে কড়াইতে ভেজে নিতে হবে। এরপর সেই ভেজে নেওয়া যব গুড়া করে তৈরি করা হয় যবের ছাতু। যবের ছাতু আমাদের শরীরের জন্য প্রত্যক্ষ ভাবে নানান উপকার করে থাকে।
#যবেরছাতুর উপকারীতাঃ
✳️ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য যবের ছাতু বেশী ‍উপকারী। যবের ছাতু খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ থাকে।
✳️ সহজে হজম হয়, শরীর ঠাণ্ডা করে, বল ও পুষ্টি বৃদ্ধি করে এবং শুক্র বৃদ্ধি করে।
✳️ শরীরের দাহ (জ্বালা), অস্থিরতা কমায়, খাবারের রুচি বাড়ে।
✳️ রক্তের টক্সিক উপাদান বেরিয়ে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ছোট-বড় নানা রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে যায়।
✳️ বিভিন্ন ভিটামিন এবং খনিজের ঘাটতি পূরণ করে।
✳️ ক্লান্তি দূর হয়,শরীরে এনার্জি পাওয়া যায়, সঙ্গে সঙ্গে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতাও বাড়ে।
✳️শিশুদের পুস্টি ও বৃদ্ধির ঘাটতি দূর করে।
✳️ ওজন নিয়ন্ত্রনে আসে।
✳️ হার্টের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
✳️ হৃদ রোগের ঝুকি কমায়।
✳️ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
✳️ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখতে সাহায্য করে।
✳️ প্রোটিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ হওয়ায় আমাদের ত্বক এবং চুলের সৌন্দর্য বাড়াতে সাহায্য করে।
★ শারীরিক সুস্থতায় নিয়মিত যবের ছাতু খান।
🔥খুচরা ও পাইকারি যবের চালের জন্য মেসেজ করুন অথবা কল করুন ☎️ 01673582556, 019 3046 6969 ...
কেন আমাদেরটা ক্রয় করবেন?
🔰 সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে নিজেদের তত্ত্বাবধানে বাছাইকৃত যবের চাল ও ছাতু আমরা সরবরাহ করি।
#যব #যবেরছাতু #ছাতু

POLLI MART Organic POLLI MART is a trusted online organic shop. We are cultivating most of our products and others are directly supplied by the farmers.
We really do care about what we sell, how we present it to you and how you respond when you have received it.

🔰 সর্বরোগের মহাওষুধ কালোজিরা। “বুখারী শরিফ” এ বলা হয়েছে, ‘তোমরা কালো জিরা ব্যবহার কর, নিশ্চয়ই সকল রোগের নিরাময় ইহার মধ্যে নিহিত রয়েছে- মৃত্যু ছাড়া’।

★কালোজিরার তেলে ১০০টিরও বেশি উপযোগী উপাদান আছে। এর মধ্যে প্রায় ২১ শতাংশ আমিষ, ৩৮ শতাংশ শর্করা এবং ৩৫ শতাংশ ভেষজ তেল ও চর্বি।

🔰 #কালোজিরার তেলের উপকারিতা

✅ যাদের সবসময় ঠান্ডা-কাশি লেগেই থাকে, তারা প্রতিদিন কালোজিরার তেল সেবন করলে ঠান্ডা-কাশি থেকে মুক্তি পাবেন।
✅ গলায় বেশি ব্যথা হলে এক কাপ কুসুম গরম পানিতে আধা চা চামচ লবণ মিশিয়ে কুলকুচি করে নিতে পারেন । এতে গলার ব্যথা কমবে এবং আরাম ও স্বস্তিও বোধ করবেন ।
✅ জৈব শক্তি বৃদ্ধির জন্য :
কালোজিরা নারী- পুরুষ উভয়ের যৌনক্ষমতা বাড়ায়। প্রতিদিন কালোজিরা খাবারে সাথে খেলে পুরুষের স্পার্ম সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং পুরুষত্বহীনতা থেকে মুক্তির সম্ভাবনা তৈরি করে। মধ্যপ্রাচ্যে প্রচলিত আছে যে, কালিজিরা যৌন ক্ষমতা বাড়ায় এবং পুরুষত্বহীনতা থেকে মুক্তি দিতে সহায়তা করে।
✅ ডায়বেটিক নিয়ন্ত্রণে:
কালোজিরার তেল নিয়মিত সেবন করুন এতে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
✅ মাথা ব্যাথা নিরাময়ে : ১/২ চা-চামচ কালোজিরার তেল মাথায় ভালোভাবে লাগাতে হবে এবং এক চা চামচ কালোজিরার তেল সমপরিমাণ মধুসহ দিনে তিনবার করে ২/৩সপ্তাহ সেব্য।
✅ হার্টের বিভিন্ন সমস্যার ক্ষেত্রে :
এক চা-চামচ কালোজিরার তেল সহ এক কাপ দুধ খেয়ে দৈনিক ২বার করে ৪/৫ সপ্তাহ সেব্য এবং শুধু কালোজিরার তেল বুকে নিয়মিত মালিশ করতে হবে।
✅ বাতের ব্যথায় আক্রান্ত স্থানে নিয়মিত কালোজিরার তেল মালিশ করলে বাতের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
✅ শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধি করতে কালোজিরা:
দুই বছরের অধিক বয়সী শিশুদের কালোজিরা খাওয়ানোর অভ্যাস করলে দ্রুত শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধি ঘটে। শিশুর মস্তিষ্কের সুস্থতা এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতেও অনেক কাজ করে কালোজিরা।
✅ চুলের ঘঠন ও বৃদ্ধিতে :
কালোজিরার তেল চুলের কোষ ও ফলিকলকে চাঙ্গা করে ও শক্তিশালী করে যার ফলে নতুন চুল সৃষ্টি হয়। এছাড়াও কালোজিরার তেল চুলের গোড়া শক্ত করে ও চুল পড়া কমায়।
✅ দাঁত ব্যথা দূরীকরণে:
দাঁতে ব্যথা হলে কুসুম গরম পানিতে কালোজিরা দিয়ে কুলি করলে ব্যথা কমে; জিহ্বা, তালু, দাঁতের মাড়ির জীবাণু মরে।
✅ লিভারের সুরক্ষায়:
লিভারের সুরক্ষায় ভেষজটি অনন্য। লিভার ক্যান্সারের জন্য দায়ী আফলাটক্সিন নামক বিষ ধ্বংস করে কালিজিরা।
কালোজিরার এত গুণাগুণ- যা বলে শেষ করা যাবে না।

📌 📌 কোথায় পাবেন ভালো মানের কালোজিরা তেল? বাজারে যে কালোজিরা তেল পাওয়া যায় তা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ভেজালযুক্ত!

🔰🔰 নিজস্ব উৎস থেকে বাছাইকৃত হাইজেনিক অয়েল প্রেস মেশিনে তৈরী ১০০% পিউর কালোজিরার তেল আমাদের কাছে ই পাবেন।

🛒 অর্ডার করতে আমাদের পেজ এ মেসেজ করুন অথবা কল করুন 016 7358 2556 , 019 3046 6969 নাম্বারে।

📌 দারাজে অর্ডার করতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন-
https://www.daraz.com.bd/shop/polli-mart-organic1631158778

#কালোজিরারতেল

গ্লো'স্কিন এবং চুলের সুন্দর্যে নিন POLLI MART Organic এর বিউটি অয়েল!
♻️ নারকেল তেলে রয়েছে অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল, অ্যান্টিভাইরাল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল গুণাবলি। অন্য যে তেলই ব্যবহার করুন না কেন, নিঃসন্দেহে নারিকেল তেলই আপনার চুলের ও ত্বকের জন্য সবচেয়ে উপকারী।
♻️ আমন্ড অয়েলে প্রচুর পরিমাণে আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট (ওমেগা-৯ ও ওমেগা-৬), ভিটামিন ই ও মিনারেল (জিংক, ম্যাগনেশিয়াম, পটাসিয়াম) রয়েছে। এ কারণে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ও ত্বকের যত্নে এটি খুবই উপকারী। আমন্ড অয়েলে প্রচুর আনস্যাচুরেটেড ওলেইক এসিড (ওমেগা-৯) ও লিনোলিক এসিড (ওমেগা-৬) থাকে, যা সাধারণ স্যাচুরেটেড ভোজ্য তেলের মতো কোলেস্টেরল জমা করে না। ফলে ত্বক ও চুল সুস্থ ও সজীব থাকে। আমন্ড অয়েলের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।
♻️ চুলের যত্নে ক্যাস্টর অয়েল দারুণ কার্যকর। এর মধ্যে ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে যা মাথার স্ক্যাল্পে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
চর্মরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে, ফ্যাটি অ্যাসিড চুলের ফলিকল গঠনে এবং শক্তিশালী করতে বিশেষ কাজ করে।
♻️কালোজিরার তেলে ১০০টিরও বেশি উপযোগী উপাদান আছে। এর মধ্যে প্রায় ২১ শতাংশ আমিষ, ৩৮ শতাংশ শর্করা এবং ৩৫ শতাংশ ভেষজ তেল ও চর্বি। চুলের ঘঠন ও বৃদ্ধিতে :
কালোজিরার তেল চুলের কোষ ও ফলিকলকে চাঙ্গা করে ও শক্তিশালী করে যার ফলে নতুন চুল সৃষ্টি হয়। এছাড়াও কালোজিরার তেল চুলের গোড়া শক্ত করে ও চুল পড়া কমায়।
♻️ তিসির তেলের মূল পুষ্টি-গুণ হচ্ছে ওমেগা ফ্যাটি -৩ এসিড। যা আমরা সাধারণত মাছের তেল থেকে পেয়ে থাকি। এছাড়া আরও রয়েছে ALA( alpha linolenic acid), DHA, EPH এসিড, এন্টিঅক্সিডেন্ট, বিটা – ক্যারটিন, ভিটামিন -ই, কে, ফ্যাটি এসিড, লিপিড।যা চুল পড়া,ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
♻️ তিলের তেল (Sesame oil) মূলত একটি ভেজিটেবল অয়েল। তিলের তেল বেশ উচ্চমাত্রায় পুষ্টিকর, কেননা এই তেল বেশি কিছু অ্যাসেনশিয়াল ভিটামিন যেমন- ভিটামিন ই, বি কমপ্লেক্স ও ডি সমৃদ্ধ। পাশাপাশি এই তেলে আছে কপার, জিঙ্ক, ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস। এছাড়াও তিলের তেলে রয়েছে ফ্যাটি এসিড। এর মধ্যে ৪১% লিনলিক এসিড, ৩৯% অলিক এসিড, ৮% পালমিটিক এসিড এবং ৫% স্টেরিক এসিড আছে।যা চুল ও ত্বকের জন্য বিশেষ ভাবে কাজ করে।
♻️ বাদাম তেল শরীরের মাত্রাধিক কোলেস্টেরল হৃদরোগ, উচ্চ রক্ত চাপ, ওজন বৃদ্ধি ও ডায়াবেটিস এর মতো কঠিন রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে। বাদামের অসাধারন কার্যকরী ফ্যাট শরীর থেকে কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। তাছাড়া চুল ও ত্বকের সুন্দর্য বঝায় রাখে। 01673682556