Akhter Medical Hall

রমজানে স্বাস্থ্য সচেতনতা ।
ইবাদতের উদ্দেশ্যে দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকার পাশাপাশি স্বাস্থ্যের দিকেও নজর দিতে হবে। সময়ের আবর্তে আবারও এসে গেল ইসলামিক ক্যালেন্ডারের পবিত্রতম মাস রমজান। বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মুসলিম প্রতি বছরের মতো এবারও রমজান পালন করছেন।
চলুন জেনে আসা যাক রমজানে কিছু স্বাস্থ্য সচেতনতামূলক পরামর্শ।

রাহেলা বেগমের প্রচণ্ড পেটে ব্যথা হচ্ছিলো। সহ্য করতে না পেরে তিনি গ্যাসের ওষুধ খেলেন। ভেবেছিলেন কিছুক্ষণের ভিতর ব্যথা কমে যাবে। কিন্তু ঘণ্টা দুই পার হযে গেলেও কোনো উন্নতি দেখা যায় নি। শেষে তাকে প্রায় অচেতন অবস্থায় হাসপাতালে নিতে হয়। রাহেলা বেগমের গ্যাসের ওষুধের উপর বিশ্বাস, আরেকটু হলে তাকেই পরপারে পাঠিয়ে দিচ্ছিলো। যেকোনো পেটের ব্যথা হলে মানুষ আগে গ্যাসের ওষুধ খান। এটি কতোটা উপযোগী? সেটাই জানবো এই লেখাটিতে।

প্রতিবছর আমাদের দেশে যতো ওষুধ বিক্রি করা হয়, তার একটি বড়ো অংশ জুড়ে থাকে গ্যাস্ট্রিক সমস্যার ঔষধ। আরো সহজ করে বললে 'গ্যাসের ওষুধ'।

★যেসব ওষুধ খাওয়া হয় গ্যাস্ট্রিক সমস্যাতেঃ

প্রচলিত ওষুধগুলোর ভিতর রয়েছে ওমিপ্রাজল ( লোসেকটিল, সেকলো), ইসোমিপ্রাজল (ইপ্রাজল,ইসোনিক্স) বা ল্যানসোপ্রাজল (ল্যানসো, প্রোটোল্যান), রাবিপ্রাজল (ফিনিক্স) জাতীয় ওষুধ, যাদেরকে সাধারণ ভাবে 'প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর' বা পিপিআই বলা হয়।



★অনেকেই অন্যান্য কারণে তৈরী হওয়া পেটে ব্যথার জন্য এসব এষুধ খান, এটি উচিত কি?

যেকোনো ধরনের পেটের ব্যথা হলেই যেভাবে মুড়ির মতো এসব ওষুধ খাওয়া হয়, সেটা ঠিক নয়। কারণ পেটের ব্যথার নানারকম কারণ থাকতে পারে। যেমনঃ

➤প্রস্রাবের ইনফেকশন

➤পিত্তথলির সমস্যা

➤কিডনীর সমস্যা

➤অনেকে দুধ জাতীয় খাবার, আটার তৈরী খাবার, ডাল ইত্যাদি খেয়ে পেটে গ্যাসের চাপ অনুভব করেন

এরকম নানা কারণে পেটেব্যথা হতে পারে। নির্দিষ্ট রোগের উপযুক্ত ওষুধ গ্রহণ না করলে তা পরবর্তীতে নানা রকম জটিলতা তৈরী করতে পারে। অনেকেই দীর্ঘদিন ধরে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই এসব ওষুধ গ্রহণ করেন, যা পরবর্তীতে শরীরের উপর বিরুপ প্রতিক্রিয়া দেখায়।

সাধারণত, আমাদের দেশের ৭০-৮০% মানুষ উপযুক্ত কারণ ছাড়াই এসব ওষুধ গ্রহণ করে থাকেন। আপনাদের জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি, এসব ক্ষেত্রে গ্যাসের ওষুধ ব্যবহার করা বা না করা একই কথা। মোদ্দাকথা, পেটে গ্যাস জমলেই এসব খাবেন না। আপনি ওষুধ খাবেন গ্যাস থেকে মুক্তির জন্য, ওষুধ যদি সেই মুক্তিদানের ক্ষমতাই না রাখে, তাহলে কেন খাবেন?



★যেভাবে এই ওষুধগুলো কাজ করেঃ

এই ওষুধগুলো খাবার পর এরা পাকস্থলীর 'হাইড্রোজেন/পটাশিয়াম অ্যাডিনোসিন ট্রাইফসফেটেজ এনজাইম সিস্টেম' বা 'গ্যাস্ট্রিক প্রোটন পাম্প' এর সাথে বন্ধন তৈরী করে। ফলে পাম্প গুলো থেকে এসিড তৈরী হয়ে পাকস্থলীতে যেতে পারে না।



★যারা দীর্ঘদিন এসব খাচ্ছেন তারা যেসব ঝুঁকিতে আছেনঃ

এসিড আমাদের গ্রহণ করা প্রোটিন জাতীয় খাবার, ভিটামিন বি১২, ক্যালসিয়াম পরিপাকে সহায়তা করে। আপনি যদি দীর্ঘদিন এসব পরিপাকে বাধা দিতেই থাকেন, আপনার শারীরিক নানারকম পরিবর্তন হবে। যেমন-

➤ক্যালসিয়াম বিপাকের সমস্যার কারণে অস্টিওপোরেসিস হতে পারে, যেখানে অল্প আঘাতেই হাঁড় ভেঙ্গে যেতে পারে।

➤আপনার শরীরে ম্যাগনেশিয়ামের পরিমাণ কমে যেতে পারে

➤আয়রনের শোষণ বাঁধাপ্রাপ্ত হবার কারণে রক্তহীনতা বা অ্যানীমিয়া হতে পারে।

➤গ্যাস্ট্রিক পলিপ হতে পারে।

➤কিডনী সমস্যা হতে পারে।

➤ভিটামিনের অভাবে নানান ব্যাধি দেখা দিতে পারে যেমন রক্তহীনতা।
বুড়ো বয়সে সইতে পারবেন তো এসব?



★ওষুধ ছাড়া যেভাবে গ্যাসের সমস্যা দূর করা যেতে পারেঃ

গ্যাসের সমস্যার অনেকটা আমরা চাইলে আমাদের দৈনন্দিন কাজের রুটিন, খাদ্যাভ্যাস বদলেই সমাধান করতে পারি। যেমন-
➤ধীরে সুস্থে বসে সময় নিয়ে খাবার ভালোভাবে চিবিয়ে খাওয়া।

➤সফট ড্রিংকস বা কার্বোনেটেড বেভারেজ পরিহার করা

➤ধুমপান এবং চুইংগাম পরিহার করা

➤মশলা, তেল চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করা

➤পরিমাণমতো পানি পান করা, খাবার আগে কিছুটা পানি পান করা।

➤যেসব খাবারে আপনার গ্যাসের সমস্যা বাড়তে পারে বলে মনে করেন, তা এড়িয়ে চলুন। বিশেষ করে ফুচকা, চটপটির মতো স্ট্রিটফুড গুলো।

তবে, যেকোনো ওষুধ গ্রহণের আগে অবশ্যই ডাক্তারের/ফার্মাসিস্টের পরামর্শ গ্রহণ করবেন।

সুস্থ থাকতে হলে আপনার একটু সচেতনতাই যথেষ্ঠ। আপনি চাইলেই আপনার খাদ্যাভ্যাস, লাইফ স্টাইল পরিবর্তনের মাধ্যমে কাড়ি কাড়ি টাকার গ্যাসের ওষুধ খাবার হাত থেকে রেহাই পেতে পারেন। সচেতন হোন, সুস্থ থাকুন, আশেপাশের মানুষকে সুস্থ থাকতে সহযোগিতা করুন। শুভকামনা।

সচেতনতায়ঃ আখতার মেডিকেল হল
59 Rupsha Strand Rd, Khulna

তথ্যসূত্রঃwww.clearconceptfamily.com

ওষুধের সাথে যেসব খাবার খাওয়া যাবে না...

খেয়াল করে দেখবেন, ডাক্তার সাহেব ওষুধ লিখে দেওয়ার পর রোগীকে বলে দেয়, ওষুধগুলো খাওয়ার সময় এসকল খাবার খাবেন না।

কারণ কি জানেন?

আমাদের দেহে কিছু ওষুধ এবং খাবারের মধ্যে বিক্রিয়ায় ঘটে যার ফলে রোগী সুস্থ না হয়ে, উল্টা সমস্যায় ভুগতে পারে। একে বলা হয় food-drug interaction ।

আজকে এমন কয়েকটি পরিচিত ওষুধ এবং এর সাথে কোন কোন খাবার খেতে পারবেন না সে সম্পর্কে জানাবো।

১. এন্টিবায়োটিক এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার
কিছু এন্টিবায়োটিক আছে যেগুলো খাবারে থাকা ক্যালসিয়ামের সাথে ইন্টারেকশন করে। যেমনঃ Tetracycline, Doxycycline, Ciprofloxacin

দুধ, দই এবং পনির এসব খাবারে ক্যালসিয়াম থাকে। তাই এন্টিবায়োটিক খাওয়ার ২ ঘন্টা আগে ও পরে এসব খাবার খাওয়া যাবে না।

এন্টাসিডে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আলুমিনিয়াম আয়ন থাকে, যা Tetracycline, Doxycycline, Ciprofloxacin এর সাথে খেলেও সমস্যা দেখা দিবে।

২. উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ এবং প্রোটিনসমৃদ্ব খাবার
Propanolol রক্তচাপ কমানোর একটি পরিচিত ওষুধ।

কিন্তু এই ওষুধের উপকারীতা পেতে হলে আপনাকে প্রতিদিনের খাবারে সোডিয়াম এবং প্রোটিনের পরিমাণ কমাতে হবে।

অর্থাৎ লবণ, মাছ, মাংস, সামুদ্রিক মাছ খাওয়ার পরিমাণ রোগীকে কমিয়ে দিতে হবে।

৩. ব্যথার ওষুধ এবং অ্যালকোহল ও কোল্ড ড্রিংকস
সাধারণত অ্যালকোহল খেলে লিভারে মারাক্তক ক্ষতি হয়।

সেক্ষেত্রে প্যারাসিটামল ও ব্যথার ওষুধ খাওয়ার আগে ও পরে অ্যালোকোহল, কোল্ড ড্রিংকস খেলে লিভার ড্যামেজ এবং পাকস্থলীতে রক্তক্ষরণ হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

৪. অ্যাজমার ওষুধ এবং উচ্চ ফ্যাট ও ফলের জুস
অ্যাজমার পরিচিত একটি ওষুধ হচ্ছে Theophyline.

এই ওষুধ খাওয়ার পর উচ্চ ফ্যাটসমৃদ্ব খাবার এবং ফলের জুস বিশেষ করে কমলা/মালটার জুস খাওয়া যাবে না।

এছাড়াও Theophyline খাওয়ার পর কফি খাওয়া যাবে না। কফি খেলে হার্টবিট বেড়ে যাবে, পালপিটিশন হবে।

৫. কোলেস্টেরল কমানোর ওষুধ এবং ফলের জুস
Lovastatin, Atorvastatin মানে Statin গ্রুপের এসকল ওষুধের আমাদের রক্তে কোলেস্টেরল লেভেল কমিয়ে হৃদরোগের ঝুকি কমায়।

এসব ওষুধ খেলে ফলের জুস খাওয়া যাবে না। তাতে দেখা যাবে এই ওষুধের পরিমাণ রক্তে বেড়ে যাচ্ছে এবং সাইডইফেক্ট দেখা দিবে।

প্রচারেঃ
আখতার মেডিকেল হল ।

তথ্যসূত্রঃ https://www.ncbi.nlm.nih.gov/pmc/articles/PMC3191675/
https://www.clearconceptfamily.com/

Eid Al Adha Mubarak!
We wish you and your family a blessed Eid Al Adha filled with joy, happiness, and togetherness. May this festival bring peace, prosperity, and good health to your lives 💚

Once Again,Thank you for choosing us as your trusted healthcare partner. We look forward to serving you and your community in the days to come 💌

--
আখতার মেডিকেল হল ❤️

Eid Mubarak!
May this auspicious occasion bring joy, happiness, and good health to you and your loved ones.

পবিত্র মাহে রমজান এর শুভেচ্ছা সকলকে!
ক্ষমা আর পরিশুদ্ধতাই হোক মূল লক্ষ্য!

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে সকল শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা!
শহীদদের ত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি বাংলা ভাষা। তাই সকল ভাষা শহীদদের স্মরণে একুশে ফেব্রুয়ারী।
---
আখতার মেডিকেল হল

সীমিত পরিসরে রূপসা ঔষধ ব্যবসায়ীদের মাসিক আলোচনা সভা !

এন্টিবায়োটিক ব্যবহারে সচেতনতা জরুরি

এন্টিবায়োটিক এমন ধরনের ওষুধ- যা ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক বা পরজীবী ধ্বংস করে। এই ওষুধ যদি সঠিক নিয়মে প্রয়োগ করা না হয়, তাহলে এক পর্যায়ে ওই জীবাণু সেই ওষুধের বিরুদ্ধে নিজেদের প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে। ফলে সেই ওষুধে আর কোনো কাজ হয় না, এটি হলো ‘এন্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্স’।

আমাদের দেশের ফার্মেসিগুলোতে চাওয়া মাত্রই এন্টিবায়োটিক ওষুধ বিক্রি করা হচ্ছে, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। রোগ নিরাময়ে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে একটি সাধারণ প্রবণতা হলো, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই ফার্মেসিতে গিয়ে দোকানির পরামর্শে এন্টিবায়োটিক ওষুধ খাওয়া। সামান্য জ্বর, সর্দিতেও এখন এন্টিএন্টিবায়োটিক ব্যবহার করছেন অনেক। আজ হয়তো আপনি ফার্মেসি থেকে এন্টিবায়োটিক সেবন করে খুব অল্প সময়ে সুস্থ হয়ে উঠলেন; কিন্তু ভুল এন্টিবায়োটিক সেবনের ফলে আপনি দ্রুত অন্য একটি মারাত্মক রোগে আক্রান্ত হতে পারেন, সেটিও মনে রাখতে হবে। ভুল এন্টিবায়োটিক এবং সঠিক নিয়মে এন্টিবায়োটিক গ্রহণ না করার ফলে এক সময় আপনি সুপারবাগ সংক্রমণে আক্রান্ত হবেন। অর্থাৎ এন্টিবায়োটিক আপনার ওপর আর কাজ করবে না। সব এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট হয়ে পড়েবে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অবাধে এন্টিবায়োটিক ব্যবহারের ফলে বাংলাদেশে এর মধ্যেই বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়ার মধ্যে এন্টিবায়োটিকরোধী ক্ষমতা তৈরি হয়ে গেছে। এ কারণে যক্ষা, শ্বাসতন্ত্রের রোগ এবং গণোরিয়ার মতো যৌনরোগের চিকিৎসার কার্যকারিতা কমে যাচ্ছে।

এক রিপোর্টে বলা হচ্ছে যক্ষ্মা, নিউমোনিয়া, এইচআইভি, বা মূত্রনালির সংক্রমণের মতো অনেক রোগের চিকিৎসাতেই প্রচিলত ওষুধে এখন আর কাজ হচ্ছে না- যার কারণ ব্যাকটেরিয়ার মধ্যে তৈরি হওয়া এন্টিবায়োটিকরোধী ক্ষমতা।

অনেকেই রোগ ভালো হয়ে গেলেই এন্টিবায়োটিক নেয়া বন্ধ করে দেন, কোর্স শেষ করেন না। এর ফলে ব্যাকটেরিয়ার মধ্যে প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়।

কিছু কিছু ডাক্তাররা ইচ্ছামতো এন্টিবায়োটিক ওষুধ লিখছেন। অথচ কোনো এন্টিবায়োটিক ওষুধটি রোগীর জন্য প্রয়োজন সেটিও বিবেচনা করা হচ্ছে না। এতে জীবাণু প্রতিরোধী হয়ে উঠছে। আবার রোগীরা চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী এন্টিবায়োটিক সেবনও করছেন না। দুই-তিন দিন খাওয়ার পর শরীরে ভালো অনুভব করলে আর এন্টিবায়োটিক খান না।

তখন শরীরে জীবাণু থেকে যায়। পরবর্তীতে আবার এন্টিবায়োটিক খেলেও জীবাণু প্রতিরোধী হয়ে উঠে। তখন আর এন্টিবায়োটিক খেলেও রোগী সুস্থ হয় না। একশ্রেণির রোগী এন্টিবায়োটিকের দাম বেশি বলে কিছুদিন খেয়েই কোর্স কমপ্লিট না করেই বন্ধ করে দেন। ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডাবি¬উএইচও)-এর সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০৫০ সালের পর এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের কারণে বেশিরভাগ এন্টিবায়োটিকেরই কার্যকারিতা থাকবে না।

রেজিস্টার্ড ডাক্তার ছাড়া কেউই এন্টিবায়োটিক প্রদান করার ক্ষমতা রাখেন না। আমাদের সাধারণ জনগণের এ সব বিষয়ে সচেতন হতে হবে এবং এন্টিবায়োটিক সেবনের পর কোর্সকি কমপ্লিট করতে হবে। সঠিক পরিমাণে এবং সময়মতো এন্টিবায়োটিক ওষুধ গ্রহণ করতে হবে। প্রয়োজন ছাড়া যথেচ্ছভাবে এন্টিবায়োটিক গ্রহণ করা যাবে না। রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ফার্মেসি থেকে নিজে থেকে এন্টিবায়োটিক খাওয়ার যাবে না। আশা করি, তবেই এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স প্রতিরোধ করা সম্ভব।

চোখ ওঠা সমস্যার সমাধানে উপকারি কিছু খাবার আছে.

ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ বেড়ে গেছে চোখ ওঠার সমস্যা। প্রায় প্রতিটি ঘরে কেউ না কেউ এ রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। গরমে আর বর্ষায় চোখ ওঠার প্রকোপ বাড়ে। চিকিৎসাবিজ্ঞানে এটিকে বলে কনজাংটিভাইটিস বা কনজাংটিভার। রোগটি ছোঁয়াচে হওয়ায় দ্রুত অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে।

হৃদরোগ বা হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা আশংকাজনক হারে বেড়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এজন্য দায়ী আমাদের জীবনযাপন পদ্ধতিই। সুস্থ থাকতে চাইলে অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনকে বিদায় জানাতে হবে। জেনে নিন কোন অভ্যাসগুলো অবশ্যই রপ্ত করা চাই হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে।

ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে যেসব খাবার !
জেনে নিন কোন খাবারগুলো ঘুমানোর আগে না খাওয়া ভালো-

প্রচারেঃ আখতার মেডিকেল হল
তথ্য: রিডার্স ডাইজেস্ট

100% genuine medicines are guaranteed by us. We are careful to keep the medicines at a sustainable temperature. We are very concerned about the expiration date before the medicine is delivered.We are focused on getting you the authentic healthcare support & help you need so that you can enjoy your best health.We want to provide a 360-degree solution for your wellbeing.