The Organic Garage

The Organic Garage

Share

The Organic Garage - name of organic food items. You can buy our organic foods which are completely made with natural way in village. Eat fresh and be healthy.

For more information please call us - 01776367922
01319933170

Photos from The Organic Garage's post 02/12/2023

নোয়াখালীর ঐতিহ্যবাহী পণ্য নারিকেলের ভাজা চিড়া

Photos from The Organic Garage's post 11/12/2022

চকচক করলেই সোনা হয় না জিনিসটা খাটি কিনা সেটাই আগে বিবেচনা করতে হয়।

আমি পণ্য সেল করি না সেল করি বিশ্বাস।

রাজশাহী থেকে তৈরিকৃত সম্পূন্ন কেমিক্যাল ও কৃত্রিম রং মুক্ত আখের গুড়।

সারা দেশ থেকে খুঁজে খুঁজে খাটি ও ভালো মানের পন্যটাই খুঁজে আনি নিজের পরিবারের জন্য। তাই সেই পণ্যটাই আমার শুভাকাঙ্ক্ষীদের জন্য পৌঁছে দিতে চাই তাদের ঘরে ঘরে। এই ভেজালের ভিড়ে খাটি পন্য পাওয়া সত্যিই দুষ্কর।

24/05/2021

আম নিয়ে ভাবনা

বাজারের আম ও একজন উদ্যোক্তার আমের মধ্যকার পার্থক্য-

কোনো পেইজ এ বা গ্রুপে আপনি একজন উদ্যোক্তার আম এর সুন্দর ছবি দেখে নক দিলেন ভাইয়া/আপু আমার কিছু আম লাগবে।

অর্ডার আজ কনফার্ম করলেন উদ্যোক্তা পরদিন বাগানে গিয়ে আম নামিয়ে সুন্দর করে প্যাকেজিং করে কুরিয়ার করে দিল ঢাকার ভিতর হলে একদিন পরেই আপনি পেয়ে গেলেন অন্য দিকে ঢাকার বাইরে হলে ২ দিন পর পেয়ে গেলেন একদম ফ্রেশ আম।

অপর দিকে বাজারের আম টা কিভাবে আসে?

একজন বাগানি বিকেলে বা সকালে আম গুলো নামালো পরদিন বাজারে নিয়ে গেল আম গুলো। একজন আড়ৎদার সেই আম গুলো কিনে এক রুমে রাখল ফ্যানের বাতাস দিয়ে তারপর শুরু হয় প্যাকেজিং যেহেতু ট্রাকে করে আম গুলো একজন ব্যাবসায়ী পাঠায় তাই ১ বা ২ দিন লেগে যায় ট্রাক লোড দিতে।

তারপর সেগুলো ঢাকা বা অন্যান্য শহরে পাঠানো হয় যখন সেখানে এক আড়ৎ এ নিয়ে রাখা হয় এবং বিভিন্ন ফলের দোকানী সেই আম গুলো কিনে নিয়ে যায় সভাবত তার আম গুলো একদিনে বিক্রি হবে না বিক্রি হতে ৩-৫ দিন লেগে যায়।

তাহলে বাগান থেকে আপনার বাসায় যেতে ৪-৫ দিন লেগে গেল কিন্ত আম পচনশীল ফল এই পচন রোধ করার জন্য বিভিন্ন অসাধু ব্যবসায়ী কার্বাইড নামক এক কেমিক্যাল আম এ স্প্রে করে থাকেন যেন আম না পচে।

আর এই কার্বাইড স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ক্ষতিকর।
তাই ভেবে দেখুন আপনি কোন আম খাবেন।

এই মুহুর্তে আমাদের কাছে পাচ্ছেন সাতক্ষীরার সুমিষ্ট হিমসাগর আম।

Photos from The Organic Garage's post 23/05/2021

সাতক্ষিরার হিমসাগর আম।

Photos from The Organic Garage's post 21/05/2021

এসেছে মধু মাস ( জ্যৈষ্ঠ )। চারপাশে মিষ্টি মিষ্টি ফলের সুভাষ। আম জাম লিচু গাছে গাছে ঝুলছে। আমরাও এসে গেছি তাই ফলের সমাহার নিয়ে।

অনেক পুষ্টিগুণ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ পরিপক্ক, রাসায়নিক মিশ্রন মুক্ত প্রমাণ সাইজের সুস্বাদু ""আম"" প্রাপ্তির নিশ্চয়তা দিচ্ছে আমাদের পেইজ থেকে। আপনার চাহিদা অনুযায়ী অর্ডার করতে পারেন The organic garage

আপনার পরিবারের সুস্বাস্থ্যের যত্নশীলতায়. The Organic Garage

করিয়ারের লিংক নিচে 👇
জননী কুরিয়ার সার্ভিস ব্রাঞ্চ লিংক -- https://rb.gy/tzezmh
এস এ পরিবহন কুরিয়ার সার্ভিস ব্রাঞ্চ লিংক -- https://rb.gy/whfzqo
ইউ এস বি কুরিয়ার সার্ভিস ব্রাঞ্চ লিংক -- https://rb.gy/4e0qml
এ জে আর কুরিয়ার সার্ভিস ব্রাঞ্চ লিংক -

বাংলাদেশের সব জেলাতে কুরিয়ার করে সরবরাহ করছি।

বিস্তারিত জানতে 01776367922

বাগানের বাছায়কৃত দেশীয় আমে'র অর্ডার চলমান...

09/05/2021
Photos from The Organic Garage's post 13/04/2021

অর্গানিক ফুডের পরশা সাজিয়ে এসে গেছে The organic garage । হরেক রকম মসলা নিয়ে সাথে আছে ঘি মধু তেলের সমাহার। হাজারো ভেজালের ভিড়ে খাঁটি পণ্যগুলো নিয়ে চলে এসেছি আপনাদের মাঝে। The organic garage এর দোকান নিয়ে।যার যা লাগবে নিয়ে নিবেন। রোজার ঈদের জন্য রয়েছে মসলার এক বিশাল ভান্ডার।

দ্যা অর্গানিক গ্যারেজের দোকানে পাবেন-

#ঘি________________________১৪০০৳
#সুন্দরবনের_প্রাকৃতিক_মধু_____১০০০৳
#সরিষার_তেল_______________২৩০৳
#নারিকেল_তেল______________১২০০৳
#বিভিন্ন_প্রকার_মসলা যেমন-
হলুদ গুঁড়া, মরিচ গুড়া, ধনিয়া গুড়া, জিরা গুড়া, গরম মসলা গুঁড়া, কালোজিরা, সাবুদানা, কাঠবাদাম, কাজুবাদাম, পেস্তা বাদাম, চিনাবাদাম, লং, এলাচ, দারচিনি, জয়ফল, জয়ত্রী,পেস্তাদানা ইত্যাদি মসলা।

Inbox for order
Contact number :01776-367922

16/01/2021

আসল ঘি চেনার উপায়:
ভেজাল ঘি কিনলে পয়সা নষ্টের পাশাপাশি হতে পারে আপনার স্বাস্থ্য সমস্যাও।এজন্যই কিছু সহজ পদ্ধতির কথা বলছি; যেগুলোর দ্বারা আপনি ঘরে বসেই পরীক্ষা করতে পারবেন ঘি খাঁটি নাকি ভেজাল।

আসল ঘি চেনার উপায়:

টিপস: হাতে কিছু ঘি নিয়ে মিশাতে থাকুন। তারপর শুঁকে দেখুন।

কিছুক্ষণ পরই গন্ধ আসা বন্ধ হয় তবে বুঝবেন এতে ভেজাল মেশানো আছে। তবে এভাবে ঘিতে কি মেশানো আছে তা জানা যাবে না।

টিপস: হাতের তালুতে এক চামচ ঘি নিন। যদি নিজে নিজে গলতে শুরু করে তবে তা খাঁটি।

সাধারণত খাঁটি ঘি শরীরের তাপমাত্রায় গলতে থাকে।

টিপস:এক চামচ ঘি নিয়ে গরম করতে থাকুন। যদি দ্রুত গলে যায় এবং বাদামী বর্ণ ধারণ করে তবে তা খাঁটি।

কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই খাঁটি ঘি গলে যায়। যদি ভেজাল মেশানো থাকে তবে তা গলতে দীর্ঘ সময় নেয়।

14/01/2021

তরুণদের উদ্দেশ্যে মার্ক জাকারবার্গ।

মার্ক জাকারবার্গ, পুরো বিশ্বকে একসাথে যুক্ত করার লক্ষ্যে যিনি প্রতিষ্ঠা করেন ফেসবুক। সম্প্রতি সমাবর্তন অনুষ্ঠানের বক্তৃতা দিতে তিনি ফিরেছিলেন নিজের বিশ্ববিদ্যালয় হার্ভার্ডে। ৩০ মিনিটের এই বক্তৃতায় জাকারবার্গ তরুণদের সফলতার জন্য প্রয়োজনীয় উপদেশ দেওয়ার পাশাপাশি আজকের আধুনিক বিশ্বে তরুণদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন করেছেন।

“প্রথমত, এই জায়গাটিকে আমি অনেক ভালবাসি। এতটা বৃষ্টির মাঝেও আজ এখানে উপস্থিত থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ। আজ তোমাদের সবার মাঝে থাকতে পেরে আমি গর্বিত, কারণ তোমরা এমন একটি কাজ করে দেখিয়েছ যা আমি কখনো পারিনি, এবং তাহলো নিজের গ্র্যাজুয়েশন শেষ করা। আজ যদি আমি আমার বক্তৃতা ঠিকভাবে সম্পন্ন করতে পারি, তবে সেটাই হবে হার্ভার্ডে আমার করা প্রথম কাজ যা আমি শেষ করেছি। তবে আমি আজ অবধি আমার জীবনে যা কিছু করেছি, তার মাঝে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়য়ের ছাত্র হতে পারার জন্য আমার বাবা-মা আমাকে নিয়ে সবচেয়ে বেশি গর্ববোধ করে।

হার্ভার্ডে আমার প্রথম ক্লাসের দিন তাড়াহুড়োর মাঝে আমি আমার টি-শার্টের ট্যাগ খুলতেই ভুলে গিয়েছিলাম। সবাই আমার দিকে তাকিয়ে হাসছিল কিন্তু আমি বুঝতে পারছিলাম না কেন। অবশেষ কে.এক্স.জিন নামের একটি ছেলে আমার ভুল ধরিয়ে দিল। সেই দিন থেকেই আমরা বন্ধু আর এখন সে ফেসবুকের একটি বড় অংশের দায়িত্বে আছে।

সুতরাং, আমাদের সকলেরই উচিত একে অপরের প্রতি সদয় হওয়া এবং সহযোগিতা করা। আমি হার্ভার্ড থেকে পুরো জীবনের জন্য কিছু বন্ধু পেয়েছি, তাই হার্ভার্ডের কাছে আমি কৃতজ্ঞ। আজ এখানে উপস্থিত সবাইকে আমার অভিনন্দন। আমরা সবাই একই প্রজন্মের অন্তর্ভুক্ত, তাই আজ আমি কথা বলব কীভাবে আমাদের এই প্রজন্ম একটি নতুন পৃথিবী তৈরি করতে পারে।

তোমাদের জীবনের লক্ষ্য কী হওয়া উচিত তা বলার আমি কেউ নই। আমরা সবাই আমাদের নিজেদের জীবনের লক্ষ্য কী তা জানি। কিন্তু বর্তমান বিশ্বে শুধুমাত্র নিজের জীবনের লক্ষ্য খুঁজে পাওয়াই যথেষ্ট নয়। আমাদের জেনারেশনের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো এমন একটি পৃথিবী গড়ে তোলা যেখানে প্রতিটি মানুষেরই নিজেদের লক্ষ্য অর্জন করার সামর্থ্য আছে।

আমার খুব প্রিয় একটি অণুগল্প হলো, প্রেসিডেন্ট কেনেডি একদিন নাসার সদরদপ্তরে গিয়ে দেখতে পায় একজন লোক একটি ঝাড়ু হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন। কেনেডি ঐ লোকটিকে প্রশ্ন করলেন, “তুমি কী করছ?”। লোকটি উত্তর দিল, “জনাব প্রেসিডেন্ট, আমি একজন মানুষকে চাঁদে অবতরণ করতে সাহায্য করছি”।

লক্ষ্য হলো এমন একটি অনুভূতি যার ফলে তুমি নিজেকে তোমার থেকেও অনেক বড় কিছুর অংশ মনে করবে। এর থেকে তুমি নিজের সামর্থ্যের চেয়েও বড় কিছু করার অনুপ্রেরণা পাবে। তোমার লক্ষ্যই তোমাকে প্রকৃত সুখের অনুভূতি দিবে। আমাদের বাবা-মায়েদের সময়ে একটি ভালো চাকরি করা, একটি ভালো সমাজের অংশ হওয়া সুন্দরভাবে জীবনযাপনের জন্য যথেষ্ট ছিল।

কিন্তু বর্তমান যুগে প্রযুক্তির উৎকর্ষের ফলে চাকরির পরিমাণ দিন দিন কমছে। মানুষ পূর্বের তুলনায় অনেক বেশি একাকীত্বে ভুগছে। আমি একদিন একটি মাদক নিরাময় কেন্দ্রের শিশুদের সাথে কথা বলে বুঝতে পারলাম যে তাদের যদি সুন্দর একটি লক্ষ্য থাকত, অবসর সময়ে করার মত কিছু থাকত তাহলে হয়তো তাদের এই পরিনতি হতো না।

আমাদের জেনারেশনের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো নতুন কর্মসংস্থান তৈরির পাশাপাশি মানুষের মনে নতুন করে লক্ষ্য তৈরি করা। হার্ভার্ডের একটি ডর্মে বসে প্রথমবারের মত ফেসবুক চালু করার পর আমার এক বন্ধুকে বলেছিলাম, “আজ আমরা হার্ভাড কমিউনিটিকে একত্র করলাম, একদিন কেউ একজন পুরো পৃথিবীকে একত্র করবে”। সেই কেউ একজন যে আমি নিজেই হতে পারি তা আমি ভাবিনি। তবে একটি জিনিস আমার কাছে স্পষ্ট ছিল এবং তা হলো পুরো পৃথিবীকে একত্র করার সময় এসে গেছে।

তোমাদের অনেকের গল্পই হয়তো আমার মতই। তোমাদের সবার চিন্তায় রয়েছে অন্তত এমন একটি পরিবর্তন যা তুমি নিশ্চিত কেউ না কেউ পৃথিবীতে আনবে, কিন্তু তারা তা আনছে না। কেননা সেই পরিবর্তনটি তোমাকে নিজেই আনতে হবে। আমি কখনো একটি কোম্পানি তৈরি করতে চাইনি, আমি আনতে চেয়েছিলাম একটি পরিবর্তন। এবং আমার ধারণা ছিল সর্বপ্রথম যারা ফেসবুকে কাজ করতে এসেছিল তাদেরও একই লক্ষ্য ছিল। কিন্তু বছর দুয়েক পর যখন বড় বড় কোম্পানিগুলো আমাদের কিনে নিতে চেয়েছিল, আমি বাদে অন্য সবাই ভেবেছিল ফেসবুককে বিক্রি করে দেওয়াই হবে সঠিক সিদ্ধান্ত।

কিন্তু অর্থ উপার্জন করা আমার লক্ষ্য ছিল না, আমি চেয়েছিলাম আরো বেশি সংখ্যক মানুষকে কানেক্ট করতে। পরের ১ বছরের মাঝে ফেসবুকের শুরুর দিকের অধিকাংশ কর্মীই ফেসবুক ত্যাগ করেছিল। ফেসবুকের প্রতিষ্ঠার পর সেই সময়টিই ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে কঠিন সময়। কেননা পুরো পৃথিবীকে একত্র করতে গিয়ে আমি নিজেই অনেক একা হয়ে গিয়েছিলাম।

সেই সময় আমি ভাবতাম আমি ভুল করেছি, কিন্তু এখন আমি জানি বড় কোন পরিবর্তন আনতে হলে তোমাকে ঝুঁকি নিতেই হবে। তাই আজ আমি এমন ৩ টি বিষয়ের কথা তোমাদেরকে বলব যা আমার মতে পৃথিবীতে পরিবর্তন আনতে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন।

১. উদ্যোগ নিতে হবে:

অটোমোবাইল প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে আমাদের কর্মক্ষেত্রের পরিমাণ দিন দিন কমছে যা আমাদের প্রজন্মের সামনে অন্যতম প্রধান চ্যালেঞ্জ। কিন্তু কর্মক্ষেত্রে কাজ করার বাইরেও আমাদের করার মত অনেক কিছুই আছে। প্রতিটি প্রজন্মই এমন কিছু কাজ করে যা তাদেরকে স্মরণীয় করে রাখে। যেমন, আমাদের পূর্ববর্তী প্রজন্ম মানুষকে চাঁদে পাঠিয়েছে, বিশ্ব থেকে পোলিও নির্মূল করেছে। এখন আমাদের প্রজন্মের পালা কিছু একটা করে দেখানোর। তুমি হয়তো ভাবছো তুমি জানোনা কীভাবে পৃথিবীকে পরিবর্তন করতে হবে। কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে, শুরুতে কেউই জানে না কীভাবে পৃথিবীকে পরিবর্তন করতে হবে।

আমরাই সেই প্রজন্ম হতে পারি যারা দারিদ্র্য ও রোগব্যাধি দূর করবে

আইডিয়া কখনো পূর্ণাঙ্গভাবে কারো মস্তিষ্কে আসে না। ছোট একটি আইডিয়া নিয়ে কাজ শুরু করলে তা আস্তে আস্তে বড় হবেই। সুতরাং, উদ্যোগ নেওয়াই আসল। আমি যদি শুরুতে জানতে চাইতাম কীভাবে পুরো বিশ্বকে কানেক্ট করতে হয়, তাহলে আমি হয়তো ফেসবুক বানাতেই পারতাম না। তাই তোমার সেই বড় ও পূর্ণাঙ্গ আইডিয়ার জন্য অপেক্ষা না করে তোমাদের ছোট ছোট আইডিয়াগুলো নিয়েই কাজ শুরু করে দাও। উদ্যোগ নেওয়ার পাশাপাশি তোমাকে অনেক ভুল বোঝাবুঝির জন্যও প্রস্তুত থাকতে হবে, এমনকি লোকে তোমাকে পাগলও বলতে পারে।

আমাদের সমাজে আমরা বড় উদ্যোগ নিতে ভয় পাই, কেননা এতে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। কিন্তু ভুল করার ভয়ে আমাদের থেমে থাকলে চলবে না। আমাদের প্রজন্মের জন্য এটাই সেরা সময় কিছু একটা করে দেখানোর। আমরা যদি জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে পৃথিবী বসবাসের অনুপযোগী হওয়ার আগেই একে থামাতে পারি তবে কেমন হবে? অথবা বিভিন্ন রোগের ওষুধ আবিষ্কার না করে আমরা ঐসব রোগের নিরাময় আবিষ্কার করতে পারি! এভাবে পৃথিবীতে কোন রোগই থাকবে না, তাই আমাদের ওষুধের প্রয়োজনই থাকবে না। পুরনো আবিষ্কারের উন্নয়ন সাধন করার পাশাপাশি চলো নতুন কিছু আবিষ্কার করি।

২. আইডিয়াগুলো বাস্তবে রূপ দিতে হবে:

আমাদের জেনারেশন নতুন উদ্যোগ নিতে ভালোবাসে যা আমাদের সমাজের জন্য খুবই হিতকর। কিন্তু ভালো উদ্যোগ নেওয়া তখনই সম্ভব হবে যখন আমাদের আইডিয়াগুলোকে বাস্তবে রূপ দেওয়া সহজ হবে। ফেসবুক আমার প্রথম আবিষ্কার নয়, এর আগে আমি পড়াশোনা বিষয়ক অনেক অ্যাপ ও গেইম তৈরি করেছি যেগুলোকে কেউই গুরুত্ব দেয়নি। জে.কে রাওলিং তার হ্যারি পটার সিরিজের জন্য ১২ বার অগ্রাহ্য হয়েছিলেন। এমনকি ১০০ টির বেশি গান তৈরির পর সংগীত শিল্পী বিয়ন্সে তার প্রথম গান প্রকাশ করতে পেরেছিলেন। সুতরাং, বড় সফলতা অর্জনের জন্য তোমার প্রথমে ব্যর্থ হওয়াকে মেনে নেয়ার যে কৌশল তা শিখতে হবে।

একজন মানুষের আইডিয়াগুলোকে বাস্তব রূপ দেওয়ার সামর্থ্য না থাকলে জাতিগতভাবে আমরা সবাই হেরে যাব। আমরা সফল মানুষদের সমাদর করি, কিন্তু আমাদের আশেপাশের মানুষগুলো তাদের আইডিয়া কাজে লাগাতে পারছে কিনা তার খোঁজ আমরা রাখি না। এমন অনেককেই আমি চিনি যারা তাদের দারুণ সব আইডিয়াকে কাজে লাগাতে পারছে না এই ভয়ে যে তারা একবার ব্যর্থ হলে আর উঠে দাঁড়াতে পারবে না। এমনকি ফেসবুক ব্যর্থ হলে যদি আমার আর উঠে দাঁড়াতে না পারার ভয় থাকত, তাহলে হয়তো আজ আমি তোমাদের সামনে বক্তৃতা দিতে পারতাম না।

শুধু দারুণ একটি আইডিয়া দিয়েই সফল হওয়া যায় না, সফল হওয়ার জন্য প্রয়োজন আইডিয়াগুলোকে কাজে লাগানোর জন্য উপযুক্ত পরিবেশ যা আমাদের নিশ্চিত করতে হবে। আমাদের সবার উচিত একে অন্যের প্রতি সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়া, যেন তারা তাদের স্বপ্নগুলোকে বাস্তবে রূপান্তর করতে পারে। কেননা যত বেশি সংখ্যক মানুষ তাদের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে পারবে, আমাদের পৃথিবী ততই এগিয়ে যাবে।

৩. একত্র হয়ে কাজ করতে হবে:

আগেই যেমনটা বলেছি, আমাদের প্রজন্মের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো সকলকে নিজের জীবনের লক্ষ্য খুঁজে পেতে সহায়তা করা। সকলকে বলতে আমি পুরো পৃথিবীর সবাইকে বুঝিয়েছি। এখানে উপস্থিত অনেকেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে এসেছো, এমনকি সবারই অন্তত একজন বহিরাগত বন্ধু আছে। আমরা কোন দেশের নাগরিক বা কোন ধর্মের অনুসারী তা বর্তমানে আমাদের পরিচয় বহন করে না, বরং আমাদের প্রকৃত পরিচয় হলো আমরা একজন গ্লোবাল সিটিজেন।

প্রতিটি প্রজন্মই তাদের কমিউনিটির পরিসর বৃদ্ধি করে, আর বর্তমানে পুরো বিশ্বই আমাদের কমিউনিটির অন্তর্গত। মানব সভ্যতার ভবিষ্যৎ এখন নির্ভর করছে বিশ্বের সকল প্রান্তের মানুষের এক হয়ে কাজ করার মাঝে। আমরাই সেই প্রজন্ম হতে পারি যারা দরিদ্রতা ও রোগব্যাধি দূর করবে। এবং আমরা সেই সুযোগ তখনই পাবো যখন আমরা সকলে একত্রিত হয়ে কাজ করতে পারব।

বিশ্বের কোন দেশই একা জলবায়ু পরিবর্তন বা অন্যান্য রোগব্যাধি দূর করতে পারবে না, উন্নয়ন আনতে হলে আমাদের একটি গ্লোবাল কমিউনিটি হিসেবে কাজ করা আবশ্যক। পুরো পৃথিবীকে বদলে দেওয়ার জন্য জাতিসংঘের প্রয়োজন নেই, তার জন্য আমরা নিজেরাই যথেষ্ট। আমাদের সমাজ আমাদেরকে বড় কিছু করার সাহস যোগায় এবং সহযোগিতা করে, এক কথায় সমাজ আমাদেরকে লক্ষ্য প্রদান করে। দুঃখের ব্যাপার হলো মানুষ দিন দিন সমাজের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে।

কিন্তু আমি জানি সমাজের প্রতি হারিয়ে যাওয়া আগ্রহ আমরা আবার ফিরিয়ে আনতে পারব। ফেসবুক প্রতিষ্ঠার সময়ও আমার একই উদ্দেশ্য ছিল। হার্ভার্ডের একটি ডর্মে বসে আমি ছোট একটি কমিউনিটিকে এক করার চেষ্টা করেছিলাম, আর এখন চেষ্টা করছি পুরো পৃথিবীকে এক করতে। বিশ্বের সকল পরিবর্তনই ছোট পরিসরেই শুরু হয়েছিল। তাই আমাদের প্রজন্মের উদ্দেশ্য হওয়া উচিৎ পৃথিবীর সকল মানুষকে একটি কমিউনিটির অন্তর্ভুক্ত করা যেখানে সকলের জীবনে একটি লক্ষ্য আছে।”

Photos from The Organic Garage's post 10/10/2020

সরিষার তেল ব্যবহার করুন সুস্থ থাকুন।
============================

সরিষার তেল আমাদের ঐতিহ্যের সঙ্গেই যেন মিশে আছে। একসময় গ্রামবাংলার একমাত্র ভোজ্যতেল ছিল সরিষার তেল। এর ওষুধি গুণাগুণের জন্য প্রাচীনকাল থেকেই আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে এই তেল। সরিষার তেল যেমন প্রয়োজনীয় তেমন উপকারীও। ভারতীয় উপমহাদেশে খ্রিষ্টপূর্ব ৩০০০ থেকে সরিষার ব্যবহার হয়ে আসছে। সরিষার তেল উদ্দীপক হিসেবে পরিচিত। অন্ত্রে পাচকরস উৎপাদনে সাহায্য করায় হজমপ্রক্রিয়া দ্রুত হয়। এ ছাড়া একই প্রক্রিয়ায় ক্ষুধা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। সর্বজনীনভাবে সরিষার তেলের ব্যবহার দিন দিন কমে যাচ্ছে। তবে এই তেলের গুণাগুণ সম্পর্কে যাঁরা অবগত আছেন, তাঁরা নিয়মিতই ব্যবহার করে চলেছেন সরিষার তেল।

সরিষাবীজ থেকে তৈরি হয় সরিষার তেল। এটি গাঢ় হলুদ বর্ণের এবং বাদামের মতো সামান্য কটু স্বাদ ও শক্তিশালী সুবাসযুক্ত তেল। ওমেগা আলফা ৩ ও ওমেগা আলফা ৬ ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ই ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের সমৃদ্ধ উৎস হওয়ায় সরিষার তেলকে স্বাস্থ্যকর তেল বলা হয়। বিভিন্ন ভোজ্য তেলের ওপর করা একটি তুলনামূলক সমীক্ষায় দেখা যায়, সরিষার তেল ৭০ শতাংশ হৃৎপিণ্ড–সংক্রান্ত রোগের ঝুঁকি কমায়। সরিষার তেল ব্যবহারে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা হ্রাস পায়, যা হৃদ্​রোগের আশঙ্কা কমিয়ে দেয়।

এ ছাড়া সরিষা তেল ঠান্ডা ও কাশি উপশমে সহায়ক প্রমাণিত হয়েছে। যখন বুকে প্রয়োগ বা তার দৃঢ় সুবাস নিশ্বাসের মাধ্যমে নেওয়া হয়, এটা শ্বাসযন্ত্রের নালির থেকে কফ অপসারণেও সাহায্য করে। শুধু খাওয়ার জন্যই নয়, সরিষার তেল চুল ও ত্বকের যত্নেও কাজে লাগে।

সরিষার তেলের উপকারিতা:::

**ত্বকের তামাটে ভাব দূর করে

সরিষার তেল ত্বকের তামাটে ভাব ও দাগ দূর করে এবং ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল করতে পারে। এ জন্য বেসন, দই, সরিষার তেল ও কয়েক ফোঁটা লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে মিশ্রণটি আপনার ত্বকে লাগান। ১০-১৫ মিনিট পরে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ভালো ফল পেতে সপ্তাহে তিনবার ব্যবহার করতে পারেন।

**প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন

সরিষার তেল খুব ঘন হয় এবং এতে উচ্চমাত্রার ভিটামিন ই থাকে। এই তেল ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি থেকে এবং অন্যান্য দূষিত পদার্থ থেকে ত্বককে সুরক্ষা করে। তাই এটি ত্বকের ক্যানসারও প্রতিরোধ করতে পারে। ভিটামিন ই বলিরেখা ও বয়সের ছাপ দূর করতেও সাহায্য করে। তাই সানস্ক্রিন লোশনের মতোই ব্যবহার করতে পারেন এই সরিষার তেল। তবে এই তেল যেহেতু ঘন, তাই ত্বকে লাগানোর পর ভালোভাবে ঘষে নিতে হবে, যেন অতিরিক্ত তেল লেগে না থাকে। অন্যথায় অতিরিক্ত ধুলাবালু জমা হয়ে ত্বকের ভালোর চেয়ে খারাপই হতে পারে বেশি।

**চুলের বৃদ্ধিতে সহায়ক

সরিষার তেল চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। অকালে চুল সাদা হওয়া রোধ করে ও চুল পড়া কমায়। সরিষার তেলে প্রচুর ভিটামিন ও খনিজ থাকে। বিশেষ করে উচ্চমাত্রার বিটা ক্যারোটিন থাকে এতে। বিটা ক্যারোটিন ভিটামিন-এতে রূপান্তরিত হয়ে চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এতে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফ্যাটি অ্যাসিড ও ম্যাগনেশিয়াম থাকে, যা চুলের বৃদ্ধিতে অনেক সাহায্য করে। এ ছাড়া প্রতি রাতে চুলে সরিষার তেল মালিশ করে লাগালে চুল কালো হয়।

**উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে

সরিষার তেল পরিপাক, রক্ত সংবহন ও রেচনতন্ত্রের শক্তিশালী উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে। এ ছাড়া খাওয়ার পাশাপাশি বাহ্যিকভাবে শরীরে মালিশ করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন এবং ঘর্মগ্রন্থি উদ্দীপিত হয় এবং শরীরের তাপমাত্রা কমে।

**ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়

সরিষার তেলে গ্লুকোসিনোলেট নামক উপাদান থাকে, যা অ্যান্টিকারসিনোজেনিক উপাদান হিসেবে পরিচিত। তাই এটি ক্যানসারজনিত টিউমারের গঠন প্রতিরোধে সাহায্য করে। এর ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট কোলোরেক্টাল ও গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টাইনাল ক্যানসার থেকে সুরক্ষাও প্রদান করে।

**চুল পাকা রোধ করতে

সরিষা তেলের পুষ্টি উপাদান, ভিটামিন, মিনারেল চুলের অকালপক্বতা রোধ করে থাকে। প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এই তেল মালিশ করুন চুল এবং মাথার তালুতে যা আপনার চুল পাকা রোধ করবে।

**ঠোঁটফাটা রোধ করে

ঠোঁট ফাটা খুব সাধারণ একটি সমস্যা। অনেকের এই সমস্যা এত বেশি হয়ে থাকে যে লিপবাম কাজ করে না। অল্প একটু সরিষার তেল নিয়ে ঠোঁটে লাগান। এই প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার ঠোঁটফাটা রোধ করে ঠোঁট নরম কোমল করে তোলে। শুষ্ক ঠোঁটের যত্নে সরিষার তেল ভালো কাজ করে। লিপবাম বা চ্যাপস্টিক—এগুলোর পরিবর্তে সরিষার তেল ব্যবহার করতে পারেন।

**কার্ডিওভাসকুলার উপকারিতা

সরিষার তেল মনোস্যাচুরেটেড ও পলিস্যাচুরেটেড ফ্যাটে সমৃদ্ধ বলে কোলেস্টেরলের ভারসাম্য রক্ষা করতে সাহায্য করে। এর ফলে কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি কমে।

সতর্কতা
--------------
সরিষা তেল ব্যবহারের আগে অবশ্যই নিশ্চিত হয়ে জেনে নিতে হবে যে আপনার সরিষার তেল খাঁটি কি না? নকল বা ভেজাল সরিষার তেল ব্যবহারের ফলে ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে বেশি। নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন আমাদের স্বাস্থ্যসুরক্ষায় সরিষার তেল কতটা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু যেকোনো সরিষার তেল কি আমাদের জন্য উপকার বয়ে আনবে? মোটেও তা নয়। দোকানের খোলা সরিষার তেলে ভেজাল মিশ্রিত থাকে, যা ব্যবহার করলে নানা রকম অসুখ–বিসুখ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই খাঁটি সরিষার কেনার ক্ষেত্রে সাবধান হতে হবে।

লেখক: প্রধান পুষ্টিবিদ, বিআরবি হাসপাতাল, ঢাকা।

আমার পেইজ the organec garag নিয়ে এলো খাঁটি পণ্যের সমাহার।
এখানে পাবেন‌।

**খাঁটি গাওয়া ঘি

**সুন্দরবনের মধু

**ঘানি ভাঙ্গা সরিষার তেল

**ঘানি ভাঙ্গা নারিকেল তেল

**বিভিন্ন প্রকার গুঁড়ো মসলা।

05/09/2020

একবার এক লোক একটা উড়ন্ত হাঁস শিকার করল। গুলি খেয়ে হাঁসটি একটা ক্ষেতের উপর পড়ল।
লোকটি বেড়া টপকে ক্ষেতে ঢুকতে গেলে বৃদ্ধ মালিক তাকে আটকালেন।
“আমার জমিতে ঢোকা যাবে না। আমার জমিতে কিছু পড়লে সেটা আমার।” বললেন তিনি।
লোকটি বলল, “আমি এ দেশের সবচেয়ে বড় উকিল। আমি তোমার বিরুদ্ধে মামলা করব।
তারপর দেখবে হাঁস আমার নাকি তোমার।”
ক্ষেতের মালিক মনে মনে উকিলের উপর চটে গেলেন।
তিনি বললেন,”আমাদের এদিকে ঝগড়া মীমাংসা করার ধরণ একটু ভিন্ন। আমরা ঝগড়া মীমাংসা করি তিন লাত্থি পদ্ধতিতে।”
উকিল বলল, “তিন লাত্থি পদ্ধতি কি?”
ক্ষেতের মালিক বললেন, “প্রথমে আমি তোমাকে তিন লাথি দেব, তারপর তুমি আমাকে তিন লাথি দেবে। আবার আমি তোমাকে তিন লাথি দেব।
এভাবে চলতেই থাকবে যতক্ষণ না কেউ সারেন্ডার করে।”
উকিল দেখল এখন মামলা টামলা করলে অনেক সময় নষ্ট হবে, হাঁস হয়তো পাওয়া যাবে না, পাওয়া গেলেও হয়তো নষ্ট হয়ে যাবে।
তাছাড়া এই বৃদ্ধকে সে অচিরেই তিন লাথিতে হারাতে পারবে।
তাই সে এই পদ্ধতিতে মীমাংসা করতে রাজি হয়ে গেল।
বৃদ্ধ প্রথম লাথিটা মারলেন উ‌কি‌লের হাঁটুতে, উকিল চিৎকার করে মাটিতে পড়ে গেল।
দ্বিতীয় লাথিটা ধেয়ে এল তার নাক বরাবর, উকিল রক্তাক্ত মুখে মাটিতে শুয়ে পড়ল।
তৃতীয় লাথি আঘাত করল উকিলের বুকে, উকিল ব্যথায় ককিয়ে প্রায় অজ্ঞান হয়ে গেল।
না, অজ্ঞান হলে তো চলবে না। উকিল তার সমস্ত শক্তি একত্র করে উঠে দাঁড়াল।
বৃদ্ধকে কষে একটা লাথি মারার জন্য পা তুলল সে। ঠিক সেই মুহূর্তে বৃদ্ধ হেসে বললেন, “আমি সারেন্ডার করলাম। তোমার হাঁস তুমি নিয়ে যাও।”
Collected

30/08/2020

৯০ দশকের আগ পর্যন্ত কিন্তু বাঙালিরা রান্নাতে সরিষার তেল ব্যবহার করতো। ৯০ দশক এর পর আস্তে আস্তে সয়াবিন তেল দেশের বাজারে সয়লাব হলে যায় আর দাম ও তুলনামূলক কম হওয়ার কারণে মানুষ আস্তে আস্তে সয়াবিন তেলের দিকে ঝুঁকে পড়ে। অথচ এই সয়াবিন তেল কিন্তু স্বাস্থের জন্য মারাত্বক ঝুঁকিপূর্ন। ইদানিং অবশ্য কিছু স্বাস্থ্যসচেতন ব্যাক্তিরা রান্নাতে সয়াবিন তেলের পরিবর্তে সরিষার তেল ব্যবহার শুরু করেছে। তাই সরিষার তেল কেনার সময় আমদের কি কি জিনিস খেয়াল রাখতে হবে তা একটু বলে দিচ্ছি:

√ কাঠের ঘানি ভাঙ্গা সরিষার তেল কেন ভালো?

~ সরিষার তেল হিট দিয়ে তৈরি করলে সেটাতে আসলে লাভ তো কিছু হয়ই না উল্টো এটা বিষ হলে যায়। তাই কাঠের ঘানিতে যে তেলটা ভাঙ্গানো হয় এবং ১ম চাপে যে তেলটা বের হয় ঐটাই আসলে একদম খাটি তেল। ২/৩ বার চাপ দিয়ে যে তেলটা বের হয় ঐটাও ভালো তেল না। তাই কেনার সময় অবশ্যই মাথায় রাখবেন এটা কাঠের ঘানিতে ভাঙ্গানো কিনা এবং এক চাপের কিনা।

√ বাজারের অন্য ভোজ্যতেলের পরিবর্তে কেন আপনি রান্নায় সরিষার তেল ব্যবহার করবেন?

~ প্রাকৃতিক তেল যেমন নারিকেল তেল, অলিভ অয়েল ও সরিষার তেল এইগুলা প্রতিটা কিন্তু স্বাস্থের জন্য ভালো। কিন্তুু অপ্রাকৃতিক বা কেমিক্যাল দিয়ে বানানো যে তেল এবং যা হিট দিয়ে তৈরি করতে হয় সবগুলোই কিন্তু স্বাস্থের জন্য খারাপ। কারণ ৭০০ ডিগ্রী হিট দেয়ার পর কিন্তু তেলের মাঝে আর কোনো গুণাগুণ অবশিষ্ট থাকে না। এছাড়াও ওইসব তেলের সাথে:
• কেমিক্যাল স্টাবিলাইজার মেশানো হয় যেনো রান্নার সময় উচ্চ তাপ সহ্য করতে পারে।
• রং মেশানো হয় কারণ সয়াবিন থেকে প্রথম যে তেল বের হয় সেটার কালার ভালো হয় না। তাই রং সুন্দর করার জন্য আর্টিফিসিয়াল রং ব্যবহার করা হয়।
• আর্টিফিসিয়াল গন্ধ ও ব্যবহার করা হয় কারণ প্রথম যখন তেলটা বের হয় সেটার গন্ধও বেশ খারাপ থাকে।

ঠিক এইজন্য প্রাকৃতিক তেল ব্যতীত অন্য তেল খাওয়ার কারণে দেহে প্রদাহক তৈরি হয় যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট করে ফেলে।

তাই আমি আমার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা দিয়ে আপনাদের কাছে কাঠের ঘানিতে ভাঙ্গানো এবং এক চাপ দিয়ে যে তেল বের হয় ঐ খাটি তেলটা পৌঁছে দেয়ার চেষ্টা করছি। আশা করি পাশে থাকবেন।

ওনার অফ Smartech

* তথ্যসূত্র ডাঃ জাহাঙ্গীর কবিরের লেকচার হতে সংগ্রহকৃত

30/08/2020

Pure Honey.
1kg:900

31/07/2020

দ্যা অর্গানিক গ্যারেজের পক্ষ থেকে সকল ক্রেতাসাধারণ শুভাকাঙ্ক্ষীকে জানাই ঈদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা 💖
ঈদ মোবারক 💖 ঈদ বয়ে আনুক আমাদের জীবনে অনাবিল আনন্দের ছোঁয়া।

Photos from The Organic Garage's post 28/07/2020

আসছে ঈদুল আযহা আমাদের পবিত্র কোরবানির ঈদ। ঘরে ঘরে চলবে হরেক রকম মজাদার রান্না। সেই রান্নাকে সুস্বাদু করতে প্রয়োজন বিভিন্ন প্রকার মসলা।

"দ্যা অরগানিক গ্যারেজ"

আপনাদের জন্য নিয়ে আসলো হরেক রকম মসলার সমাহার সাথে রয়েছে

** খাঁটি গাওয়া ঘি= ১কেজি ---১২০০৳

** সুন্দরবনের প্রাকৃতিক মধু
= ১কেজি ৮০০৳

** ঘানি ভাঙ্গা সরিষার তেল=
=১লিটার ২১০৳

** নারিকেল তেল =১লিটার ৭০০৳

** মরিচ গুঁড়া =৫০০ গ্রাম ২১০৳

** হলুদ গুঁড়া =৫০০ গ্রাম ১৮০৳

** ধনিয়া গুড়া =৫০০ গ্রাম ২০০৳

** জিরা গুঁড়া =৫০০গ্রাম ৩১০৳

26/07/2020

খাঁটি ঘি পেতে আমাদের পেজেই থাকুন।

13/07/2020

সুন্দরবনের প্রাকৃতিক ফুলের মধু। বিশুদ্ধতায় সেরা।

Photos from The Organic Garage's post 07/07/2020

অর্গানিক ফুডের পরশা সাজিয়ে এসে গেছে the organic garage। হরেক রকম মসলা নিয়ে সাথে আছে ঘি মধু তেলের সমাহার। হাজারো ভেজালের ভিড়ে খাঁটি পণ্যগুলো নিয়ে চলে এসেছি আপনাদের মাঝে। the organic garage এর দোকান নিয়ে।যার যা লাগবে নিয়ে নিবেন। কোরবানি ঈদের জন্য রয়েছে মসলার এক বিশাল ভান্ডার।
দ্যা অর্গানিক গ্যারেজের দোকানে পাবেন

*ঘি________________________১২০০৳
*সুন্দরবনের প্রাকৃতিক মধু_____৮০০৳
*সরিষার তেল_______________২১০৳
*নারিকেল তেল______________৭০০৳
*বিভিন্ন প্রকার মসলা
হলুদ গুঁড়া, মরিচ গুড়া, ধনিয়া গুড়া, জিরা গুড়া, গরম মসলা গুঁড়া, কালোজিরা, সাবুদানা, কাঠবাদাম, কাজুবাদাম, পেস্তা বাদাম, চিনাবাদাম, লং, এলাচ, দারচিনি, জয়ফল, জয়ত্রী,পেস্তাদানা ইত্যাদি মসলা।
Inbox for order.
Contact number :01776-367922

Want your business to be the top-listed Food & Beverage Service in Dhaka?
Click here to claim your Sponsored Listing.

The Organic Garage

We’re making organic foods in natural way. We make all the spicy masala, mustard oil , clarified butter and we collect natural honey. Our customers are happy with our service and product. Order your product by calling us. Let’s make a call - 01776367922

Videos (show all)

The Organic Garage এর ঘি প্রস্তুতকরণ।নিজস্ব তত্ত্বাবধানে তৈরিকৃতশতভাগ খাঁটি গাওয়া ঘি ভেজাল মুক্ত
আসসালামু আলাইকুম। সকলের সুস্থতা কামনা করছি। সরাসরি বাগান থেকে সংগ্রহ করে বাগানেই প্যাকেটিং করে সরবরাহ করছি বাংলাদেশের সব...
সরাসরি বাগান থেকে সংগ্রহ করছি।সাতক্ষীরার হীমসাগর আম। আজই যোগাযোগ করুণ। 0131993317001743663568
সরাসরি বাগান থেকে সংগ্রহ। সম্পন্ন বিশুদ্ধ আম। ক্যামিকেল মুক্ত আম এখন পাবেন The Organic Garageহীমসাগর ও আম রুপালী আমসাতক্...
সুন্দরবনের ১০০% খাঁটি মধু পাইকারি এবং খুচরা বিক্রয় চলছে।সরাসরি সুন্দরবন থেকে সংগ্রহ করা। স্বাদে, ঘ্রাণে অসাধারণ মধু।

Telephone

Website

Address


Dhaka
1219