Sraya Organic Corner
Hello! Welcome to Sraya Organic Corner. Here you can find various organic food and groceries. All pr

চিয়া সিড এর উপকারীতা
চিয়া সিড এক ধরনের সুপারফুড
মূলত চিয়া সিড এক ধরনের শস্যদানা।এই সিডের স্বাদ অনেকটা পুদিনা পাতার কাছাকাছি।
অতীতে মেক্সিকো ও মায়া সভ্যতার গুরুত্বপূর্ণ খাবার ছিল চিয়া সিড।প্রাচীন মায়া ভাষায় চিয়া মানে শক্তি।
প্রাচীন মানুষ এই চিয়া সিডকে সোনার থেকেও মূল্যবান মনে করতো।তারা একে দীর্ঘস্থায়ী শারীরিক শক্তিদানের ক্ষমতার জন্য খুব মূল্য দিত।তারা বিশ্বাস করতো এটা তাদের শক্তি ও সাহস দিবে৷
চিয়া সীডের পুষ্টিগুণ :
👉দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশী ক্যালসিয়াম
👉কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি
👉পালং শাকের চেয়ে ৩ গুণ বেশী আয়রন (লোহা)
👉কলার চেয়ে দ্বিগুণ পটাশিয়াম
👉স্যামন মাছের থেকে ৮ গুণ বেশী ওমেগা-৩
সুপারফুড চিয়া সীডের ১৪ টি উপকারিতা
১। এটা শক্তি এবং কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে
২। চিয়া সীড রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরও শক্তিশালী করে
৩। চিয়া বীজ ওজন কমাতে সহায়তা করে
৪। চিয়া সিড ব্লাড সুগার (রক্তের চিনি) স্বাভাবিক রাখে, ফলে ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমায়
৫। চিয়া বীজ হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় বিশেষ উপকারি
৬। চিয়া সিড মলাশয় (colon) পরিষ্কার রাখে ফলে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়
৭। চিয়া সিড শরীর থেকে টক্সিন (বিষাক্ত পদার্থ) বের করে দেয়
খাওয়ার নিয়ম
১ গ্লাস পানিতে ১ চা চামচ চিয়া বীজ দিয়ে নেড়ে ৩০ মিনিট রেখে দিন।। স্বাদ বাড়াতে চাইলে এতে লেবুর রস, কমলার রস, গোল মরিচ গুড়ো, বা মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন।
নারী উদ্যোক্তা মেগা শপ এর শ্রেয়া অরগ্যানিক কর্ণার এ পেয়ে যাবেন চিয়া সিড। পরিষ্কার এবং সিল করা প্লাস্টিক এর কনটেইনারে সংরক্ষণ করা।

ঘি ব্যবহারে পোলাও, কাচ্চি বিরিয়ানি, রোস্ট, সেমাইসহ বিভিন্ন খাবারে শাহী-নবাবী আমেজ নিয়ে আসা যায়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, পরিচিত দোকান থেকে ঘি কেনা হলেও বাড়িতে এসে সবসময় আগে পরীক্ষা করে নেওয়া দরকার। কারণ নানা সময়ই ঘিয়ে ভেজাল মেশানোর খবর পাওয়া যায়। তাই দোকান থেকে আপনি আসল ঘি কিনছেন নাকি ভেজাল মেশানো, তা যাচাই করে নেওয়া প্রয়োজন।
নারী উদ্যোক্তা মেগা শপ এর শ্রেয়া অরগ্যানিক কর্ণার এর খাঁটি ঘি পেতে এখনি ইনবক্স করুন।
প্রতিদিনের মজাদার খাবার এ যোগ করুন খাঁটি ঘি।

ডাল বাগাড় দিলে শুধু ছ্যাত শব্দ নয়, পাঁচফোড়নের সুগন্ধও বাড়ির বাইরে ছড়িয়ে পড়া উচিত। মাংস রাঁধলে সিঁড়ি বেয়ে ঘরে ওঠার আগেই সে খবর পাওয়া যায়। পোলাওয়ের হাঁড়ির ঢাকনা তুললেই রান্নাঘর থেকে বসার ঘর পর্যন্ত সুগন্ধ ছড়িয়ে পড়ে। এ তো রান্নারই গুণ। তবে তার জন্য মসলার ব্যবহারটাও জানা থাকা চাই।
বেশি করে মসলা দিলেই যে খাবারে সুগন্ধ বেশি হবে অথবা খেতে মজা লাগবে, তা নয়।
প্লাস্টিকের বা কাচের ঢাকনাওয়ালা পাত্রে বা কনটেইনারে মসলা সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন।ধাতব পাত্রে মসলা রাখা যাবে না কারণ গাছের কোনো না কোনো অংশ থেকেই আমরা মসলা পাই। এসব গাছের তেলের অংশ থেকে ধাতুর নানা ক্রিয়া-বিক্রিয়া হতে পারে। যা শরীরে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে।
বাতাস চলাচল করতে পারে, আলো কম থাকে এসব স্থানে মসলার কৌটা রাখতে হবে। তাপ থেকে দূরে রাখতে হবে।রান্নাঘরে চুলার ওপর কেবিনেট থাকে। এসব কেবিনেট যেহেতু গরম হয়ে যায়, তাই এসব স্থানে মসলার কৌটা না রাখাই ভালো।
মসলা কৌটা থেকে বারবার বের করে ব্যবহার না করে রান্নার আগেই আলাদা পাত্রে তা গুছিয়ে নেওয়া ভালো। চুলা ধরানোর পর বারবার তাহলে মসলার পাত্রের মুখ খুলতে হবে না। •
গুঁড়া মসলা সাধারণত ছয় মাস ভালো থাকে। তবে মরিচ ছয় মাস থাকে না। তাই মরিচের কৌটা ফ্রিজের ভেতর রাখাই ভালো।
গরম মসলা গোটা রেখে দেওয়াই ভালো। যখন প্রয়োজন তখনই গুঁড়া করে নিন।
💢আমাদের কাছে যে মশলাগুলো পাবেন সেটা প্লাস্টিকের বয়ামে মুখ সিল করে আটকানো।
এতে মসলার গুণাগুণ বা গন্ধ মোটেও নষ্ট হয় না।
তাই দেরি না করে এখনি অর্ডার করতে পারেন আমাদের অরগ্যানিক মসলা।

নিজস্ব তত্ত্বাবধানে হাতে ভাজা 100% অর্গানিক দেশি মুড়ি ।
সম্পূর্ণরূপে ইউরিয়া সার মুক্ত । কোন প্রকার ক্ষতিকর পদার্থ ব্যবহার করা হয়নি ।
উপকারিতা
শক্তি বৃদ্ধি করে : মুড়িতে রয়েছে উচ্চ পরিমাণে শর্করা। এটি আমাদের শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। দৈনন্দিন কাজে সক্রিয় থাকতে জ্বালানি হিসেবে কাজ করে মুড়ি।
হজমে সাহায্য করে : মুড়িতে রয়েছে ডায়োটিবি ফাইবার। এটি হজমে সাহায্য করে।
হাড়কে শক্ত করে : মুড়ি ভিটামিন ডি, রাইবোফ্লাভিন এবং থিয়ামিনের উৎস। এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং ফাইবার। তাই মুড়ি খেলে হাড় ও দাঁত শক্ত হয়।
রক্তচাপের সমতা রক্ষা করে : মুড়ি খুব সামান্য পরিমাণ সোডিয়াম কন্টেন্ট প্রসারিত করতে সহায়তা করে। এটি রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। মুড়ি খেলে উচ্চ রক্তচাপ এঢ়ানো যায়। এটি হার্ট অ্যাটাকের মতো হৃদরোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
মস্তিষ্ক উন্নতিতে সাহায্য করে : মুড়িতে রয়েছে নিউরোট্রান্সমিটার পুষ্টিগুণ। ফলে মুড়ি খেলে মস্তিষ্কের স্নায়ু উদ্দীপনাসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়। এটি মস্তিষ্কের উন্নতি এবং কগনেটিভ ফাংশনের উন্নিতে সাহায্য করে।
ডায়েটে মুড়ি : মুড়ি খাওয়ার আরেকটি স্বাস্থ্য উপকারিতা হলোÑওজন কমাতে সহায়তা। এই সুস্বাদু খাবার হতে পারে আমাদের স্বাস্থ্যকর ডায়েট স্ন্যাকস।
ত্বকের যত্নে : মুড়ির গুড়া ত্বকের জন্য ভালো। ব্রণের মতো ত্বকের রোগের জন্য মুড়ির গুড়া কার্যকরী ওষুধ হিসেবে কাজ করে।

ডাল বাগাড় দিলে শুধু ছ্যাত শব্দ নয়, পাঁচফোড়নের সুগন্ধও বাড়ির বাইরে ছড়িয়ে পড়া উচিত। মাংস রাঁধলে সিঁড়ি বেয়ে ঘরে ওঠার আগেই সে খবর পাওয়া যায়। পোলাওয়ের হাঁড়ির ঢাকনা তুললেই রান্নাঘর থেকে বসার ঘর পর্যন্ত সুগন্ধ ছড়িয়ে পড়ে। এ তো রান্নারই গুণ। তবে তার জন্য মসলার ব্যবহারটাও জানা থাকা চাই।
বেশি করে মসলা দিলেই যে খাবারে সুগন্ধ বেশি হবে অথবা খেতে মজা লাগবে, তা নয়।
প্লাস্টিকের বা কাচের ঢাকনাওয়ালা পাত্রে বা কনটেইনারে মসলা সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন।ধাতব পাত্রে মসলা রাখা যাবে না কারণ গাছের কোনো না কোনো অংশ থেকেই আমরা মসলা পাই। এসব গাছের তেলের অংশ থেকে ধাতুর নানা ক্রিয়া-বিক্রিয়া হতে পারে। যা শরীরে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে।
বাতাস চলাচল করতে পারে, আলো কম থাকে এসব স্থানে মসলার কৌটা রাখতে হবে। তাপ থেকে দূরে রাখতে হবে।রান্নাঘরে চুলার ওপর কেবিনেট থাকে। এসব কেবিনেট যেহেতু গরম হয়ে যায়, তাই এসব স্থানে মসলার কৌটা না রাখাই ভালো।
মসলা কৌটা থেকে বারবার বের করে ব্যবহার না করে রান্নার আগেই আলাদা পাত্রে তা গুছিয়ে নেওয়া ভালো। চুলা ধরানোর পর বারবার তাহলে মসলার পাত্রের মুখ খুলতে হবে না। •
গুঁড়া মসলা সাধারণত ছয় মাস ভালো থাকে। তবে মরিচ ছয় মাস থাকে না। তাই মরিচের কৌটা ফ্রিজের ভেতর রাখাই ভালো।
গরম মসলা গোটা রেখে দেওয়াই ভালো। যখন প্রয়োজন তখনই গুঁড়া করে নিন।
💢আমাদের কাছে যে মশলাগুলো পাবেন সেটা প্লাস্টিকের বয়ামে মুখ সিল করে আটকানো।
এতে মসলার গুণাগুণ বা গন্ধ মোটেও নষ্ট হয় না।
তাই দেরি না করে এখনি অর্ডার করতে পারেন আমাদের অরগ্যানিক মসলা।

চিয়া সিড এর উপকারীতা
চিয়া সিড এক ধরনের সুপারফুড
মূলত চিয়া সিড এক ধরনের শস্যদানা।এই সিডের স্বাদ অনেকটা পুদিনা পাতার কাছাকাছি।
অতীতে মেক্সিকো ও মায়া সভ্যতার গুরুত্বপূর্ণ খাবার ছিল চিয়া সিড।প্রাচীন মায়া ভাষায় চিয়া মানে শক্তি।
প্রাচীন মানুষ এই চিয়া সিডকে সোনার থেকেও মূল্যবান মনে করতো।তারা একে দীর্ঘস্থায়ী শারীরিক শক্তিদানের ক্ষমতার জন্য খুব মূল্য দিত।তারা বিশ্বাস করতো এটা তাদের শক্তি ও সাহস দিবে৷
চিয়া সীডের পুষ্টিগুণ :
👉দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশী ক্যালসিয়াম
👉কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি
👉পালং শাকের চেয়ে ৩ গুণ বেশী আয়রন (লোহা)
👉কলার চেয়ে দ্বিগুণ পটাশিয়াম
👉স্যামন মাছের থেকে ৮ গুণ বেশী ওমেগা-৩
সুপারফুড চিয়া সীডের ১৪ টি উপকারিতা
১। এটা শক্তি এবং কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে
২। চিয়া সীড রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরও শক্তিশালী করে
৩। চিয়া বীজ ওজন কমাতে সহায়তা করে
৪। চিয়া সিড ব্লাড সুগার (রক্তের চিনি) স্বাভাবিক রাখে, ফলে ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমায়
৫। চিয়া বীজ হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় বিশেষ উপকারি
৬। চিয়া সিড মলাশয় (colon) পরিষ্কার রাখে ফলে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়
৭। চিয়া সিড শরীর থেকে টক্সিন (বিষাক্ত পদার্থ) বের করে দেয়
খাওয়ার নিয়ম
১ গ্লাস পানিতে ১ চা চামচ চিয়া বীজ দিয়ে নেড়ে ৩০ মিনিট রেখে দিন।। স্বাদ বাড়াতে চাইলে এতে লেবুর রস, কমলার রস, গোল মরিচ গুড়ো, বা মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন।
নারী উদ্যোক্তা মেগা শপ এর শ্রেয়া অরগ্যানিক কর্ণার এ পেয়ে যাবেন চিয়া সিড। পরিষ্কার এবং সিল করা প্লাস্টিক এর কনটেইনারে সংরক্ষণ করা।

ভোজ্য তেল হিসেবে কোন তেল বেছে নিবো সেটা নিয়ে বরাবরই আমরা সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগি। কারন খাবার হিসেবে আমরা যে তেল ব্যবহার করবো আমাদের শরীরে তার বড় ধরনের ইম্প্যাক্ট পড়ে। তেলের কথা ভাবলেই প্রথমে যে কথাটি আমাদের মাথায় আসে তা হলো, আমরা যে তেল কিনছি সেগুলো কি আসলেই খাঁটি? অস্বাস্থ্যকর তেল আমাদের পেটের পীড়া বাড়ায়, হজমে সমস্যা হয়, এমনকি কোষ্ঠকাঠিন্যেও ঝামেলা হয়। এতে সাধারণ মানুষ দীর্ঘস্থায়ী রোগে আক্রান্ত হয়।কয়েক দশক আগেও মানুষ ভোজ্য তেল হিসেবে সরিষার তেল ব্যবহার করতো।
এই তেলের কথা ভাবলেই স্মৃতিপটে ভেসে ওঠে কাঠের ঘানিতে দুইটা গরু বাধা তারা ঘুরছে চারদিকে আর সরিষা থেকে তেল বের হচ্ছে। এ যেন বাংলার চিরাচরিত চিত্র। এই তেল বাঙালী রসনার অত্যাবশকীয় অনুষঙ্গ। ভর্তা, ভাজি, ভুনা যাই হোক না কেন এই তেল দিয়ে রান্না করাটা যেন আমাদের নিত্যদিনের চাহিদা। প্রাচীনকাল থেকে এই তেল তৈরি করা হয় ঘানিতে। কিন্তু বর্তমান যুগে প্রযুক্তির ছোঁয়ায় হারিয়ে যেতে বসেছে ঘানি ভাঙা সরিষার তেল। আপনাদেরকে খাঁটি ঘানি ভাঙা তেলের স্বাদ দিতে আমরা সরবরাহ করছি বিশুদ্ধ সরিষার তেল।
নারী উদ্যোক্তা মেগা শপ এর শ্রেয়া অরগ্যানিক কর্ণার এ পেয়ে যাবেন খাঁটি সরিষার তেল। হোম ডেলিভারীর সুবিধা ও পাবেন।

কিসমিসের উপকারের কথা এক কথায় বলে শেষ করা যাবে না। এমনকি কিসমিস ভেজানো পানিও শরীরের জন্য অনেক উপকারী।কিসমিস শরীরে যেমন শক্তি যোগায় এবং রক্ত উৎপাদনেও সহায়তা করে। কিসমিসের কয়েকটি যাদুকরী উপকারীর কথা আলোচনা করা হবে।
কোষ্ঠ্যকাঠিন্য দূর করে:
কিসমিসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে যা শরীরের পরিপাকক্রিয়ায় দ্রুত সাহায্য করে। এতে করে খাবার সহজে হজম হয় এবং শরীরের কোষ্ঠ্যকাঠিন্যর মত সমস্যা দূর করে।
সুস্থভাবে ওজন বাড়ায়:
সবাই ওজন কমাতে চায় না। এমন অনেক মানুষ আছে যারা ওজন বাড়াতে চায়। আপনি যদি ওজন বাড়াতে চান সেক্ষেত্রে কিসমিস হতে পারে আপনার পরম বন্ধু।
ক্যান্সার প্রতিরোধে:
কিসমিসে ক্যাটেচিন নামক একধরনের অ্যান্টিওক্সিডান্ট থাকে যা শরীরে ভেসে বেড়ানো ফ্রি র্যাডিকলগুলিকে লড়াই করে নিঃশেষ করে। শরীরের এই ফ্রি র্যাডিকলগুলো ক্যান্সার সেলের স্বতঃস্ফুর্ত বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং মেটাস্টাসিসেও সাহায্য করে। কিসমিস রোজকারের খাবারের মধ্যে রাখলে শরীরে ক্যাটেচিন এর মতন শক্তিশালী অ্যান্টিওক্সিড্যান্ট এর মাত্রা বৃদ্ধি পায়,ফলে ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে:
কিসমিসে থাকা পটাশিয়াম রক্তের চাপ কমাতে সাহায্য করে। শরীরে থাকা উচ্চমাত্রার সোডিয়াম, রক্তচাপ বাড়ার প্রধান কারণ। কিসমিস শরীরের সোডিয়াম মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়:
কিসমিসে ভিটামিন এবং খনিজগুলির সাথে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস এবং পলিফেনলগুলির মতো অন্যান্য যৌগগুলির মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান রয়েছে। এগুলি আমাদের সিস্টেমে ফ্রি র্যাডিকালগুলোর সাথে লড়াই করতে, এগুলিকে স্থিতিশীল করতে এবং তাদের শ্বেত রক্তকণিকা সহ আমাদের কোষগুলিকে অক্সিডেটিভ ক্ষতির কারণ হতে রোধ করে যা আমাদের ইমিউন সিস্টেম গঠন করে।
ঘুম ভালো হয়:
ঘুম ভালো না হলে শারীরিক অসুস্থতার পাশাপাশি মানসিক অসুস্থতাও দেখা দিতে পারে। এক্ষেত্রে যাদুকরী ভূমিকা পালন করে কিসমিস। কিসমিসে যে আয়রন রয়েছে তা ভালো ঘুমে সাহায্য করে। আমরা সবাই জানি, আয়রন এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ যা শুধুমাত্র হিমোগ্লোবিনের উত্পাদন বৃদ্ধি করে না বরং বিপাক ক্রিয়া উন্নত করে।
কিসমিস মানসিক অবসাদ দূর করতে কি ধরণের ভূমিকা পালন করে সে সম্পর্কে এখানে আলোচনা করা হয়নি তবে কিসমিস ভালো ঘুমের ব্যবস্থা করে এবং শরীর ও মন মেজাজ দুটোকেই শান্ত রাখে।
বাছাই করা ভালো মানের কিসমিস পেতে এখনি ইনবক্স করুন।নারী উদ্যোক্তা মেগা শপ এ পেয়ে যাবেন অরগ্যানিক কিসমিস।

পোলাও রান্না হয়ে থাকে সাধারণত চিনিগুঁড়া ও কালিজিরা চাল দিয়ে। ঈদ কিংবা বিয়েসহ বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানের খাবার তালিকায় পোলাও একটি প্রধান অনুষঙ্গ। বছরের অন্যান্য সময়ের চেয়ে ঈদ উপলক্ষে পোলাওর চালের বিক্রি কয়েক গুণ বেড়ে যায়।
রাজশাহী, দিনাজপুর ছাড়াও বগুড়া, নওগাঁর মিলেও চিনিগুঁড়া চাল প্রক্রিয়াজাত করা হয় বলে জানা গেছে। চিনিগুঁড়া জাতের ধান থেকে সুগন্ধি চাল পাওয়া যায়। অগ্রহায়ণ বা নভেম্বর মাসে এর ধান কাটা হয়ে থাকে। প্রক্রিয়াজাতের পর ডিসেম্বর মাসে চিনিগুঁড়া চাল বাজারে আসে। নতুন অবস্থায় এই চালে বেশ সুগন্ধ থাকে।
দারুন সুগন্ধ যুক্ত চিনিগুরা চাল পেতে এখনি ইনবক্স করুন।নারী উদ্যোক্তা মেগা শপ এর শ্রেয়া অরগ্যানিক কর্ণার এ পেয়ে যাবেন ভালো মানের পোলাউ চাল।
অধরা গমেজ
অফিস সেক্রেটারি
নারী উদ্যোক্তা মেগা শপ
BWES

এর আয়োজনে প্রশিক্ষণ 🌹🌹
আগস্ট ১৪ই, ২০২২, রোজ রবিবার
পাঁচ মিনিটে রিবন্ডিং 🤩
🍀ট্রেইনার...সুমা মণ্ডল
🍀ফি.....১০২০৳
🍀মেডিসিন প্রসেস, মেডিসিন ব্যবহার প্রসেস সকল বিষয় বিস্তারিত শেখানো হবে ক্লাসটি তে।
মাত্র ১০ জন নিয়ে ক্লাশটি হবে ।
সময়: সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা
স্থান: নারী উদ্যোক্তা সোসাইটির অফিস।
১৭৪/১ তেজকুনিপাড়া, ফার্মগেট, ঢাকা।
থাকছে... ১) দুপুরের খাবারের ব্যবস্থা
২) সার্টিফিকেট
রেজিস্ট্রেশনের জন্য যোগাযোগ করুন..
অফিস সেক্রেটারী
অধরা গমেজ
বিকাশ: 01869414417

ঘি ব্যবহারে পোলাও, কাচ্চি বিরিয়ানি, রোস্ট, সেমাইসহ বিভিন্ন খাবারে শাহী-নবাবী আমেজ নিয়ে আসা যায়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, পরিচিত দোকান থেকে ঘি কেনা হলেও বাড়িতে এসে সবসময় আগে পরীক্ষা করে নেওয়া দরকার। কারণ নানা সময়ই ঘিয়ে ভেজাল মেশানোর খবর পাওয়া যায়। তাই দোকান থেকে আপনি আসল ঘি কিনছেন নাকি ভেজাল মেশানো, তা যাচাই করে নেওয়া প্রয়োজন।
নারী উদ্যোক্তা মেগা শপ এর শ্রেয়া অরগ্যানিক কর্ণার এর খাঁটি ঘি পেতে এখনি ইনবক্স করুন।
প্রতিদিনের মজাদার খাবার এ যোগ করুন খাঁটি ঘি।

মধু 🍯
মধু হলো লাখ লাখ মৌমাছির অক্লান্ত শ্রম আর সেবাব্রতী জীবনের দান।খাদ্য ও ঋতুর বিভিন্নতার কারণে মধুর রঙ বিভিন্ন হয়ে থাকে। এ কারণেই কোন বিশেষ অঞ্চলে কোন বিশেষ ফল-ফুলের প্রাচুর্য থাকলে সেই এলাকার মধুতে তার প্রভাব ও স্বাদ অবশ্যই পরিলক্ষিত হয়।
পুষ্টিগুণ ও উপাদেয়তার দিকটি বিবেচনা করে যদি আমরা খাবারের একটি তালিকা করি, সে তালিকার প্রথম সারিতেই থাকবে ‘মধু’র নাম। এটি শরীরের জন্য উপকারী এবং নিয়মিত মধু সেবন করলে অসংখ্য রোগবালাই থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। এটি বৈজ্ঞানিকভাবেই প্রমাণিত।
মধুর উপাদান
মধুতে প্রায় ৪৫টি খাদ্য উপাদান থাকে। ফুলের পরাগের মধুতে থাকে ২৫ থেকে ৩৭ শতাংশ গ্লুকোজ, ৩৪ থেকে ৪৩ শতাংশ ফ্রুক্টোজ, ০.৫ থেকে ৩.০ শতাংশ সুক্রোজ এবং ৫ থেকে ১২ শতাংশমন্টোজ। আরও থাকে ২২ শতাংশ অ্যামাইনো অ্যাসিড, ২৮ শতাংশ খনিজ লবণ এবং ১১ শতাংশএনকাইম। এতে চর্বি ও প্রোটিন নেই। ১০০ গ্রাম মধুতে থাকে ২৮৮ ক্যালরি।
মধুর উপকারিতা
হজমে সহায়তা: এতে যে শর্করা থাকে, তা সহজেই হজম হয়। কারণ, এতে যে ডেক্সট্রিন থাকে, তা সরাসরি রক্তে প্রবেশ করে এবং তাৎক্ষণিকভাবে ক্রিয়া করে। পেটরোগা মানুষের জন্য মধু বিশেষ উপকারী।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে: মধুতে রয়েছে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স। এটি ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। ১ চা–চামচ খাঁটি মধু ভোরবেলা পান করলে কোষ্ঠবদ্ধতা এবং অম্লত্ব দূর হয়।
রক্তশূন্যতায়: মধু রক্তের হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে বলে এটি রক্তশূন্যতায় বেশ ফলদায়ক। কারণ, এতে থাকে খুব বেশি পরিমাণে কপার, লৌহ ও ম্যাঙ্গানিজ।
ফুসফুসের যাবতীয় রোগ ও শ্বাসকষ্ট নিরাময়ে: বলা হয়, ফুসফুসের যাবতীয় রোগে মধু উপকারী। যদি একজন অ্যাজমা (শ্বাসকষ্ট) রোগীর নাকের কাছে মধু ধরে শ্বাস টেনে নেওয়া হয়, তাহলে সে স্বাভাবিক এবং গভীরভাবে শ্বাস টেনে নিতে পারবে। অনেকে মনে করে, এক বছরের পুরোনো মধু শ্বাসকষ্টের রোগীদের জন্য বেশ ভালো।
অনিদ্রায়: মধু অনিদ্রার ভালো ওষুধ। রাতে শোয়ার আগে এক গ্লাস পানির সঙ্গে দুই চা–চামচ মধু মিশিয়ে খেলে এটি গভীর ঘুম ও সম্মোহনের কাজ করে।
উচ্চ রক্তচাপ কমায়: দুই চামচ মধুর সঙ্গে এক চামচ রসুনের রস মেশান। সকাল-সন্ধ্যা দুইবার এই মিশ্রণ খান। প্রতিনিয়ত এটার ব্যবহার উচ্চ রক্তচাপ কমায়।
*সরিষা ফুলের মধু
*লিচু ফুলের মধু
*সুন্দর বনের মিশ্র ফুলের মধু
*কালোজিরা ফুলের মধু
অর্গানিক মধু পেতে এখনই ইনবক্স করুন।
SSraya Organic CornerOSraya Organic CornerCSraya Organic Corner
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Contact the business
Website
Address
174/1 Tejkunipara, Tejgaon
Dhaka
1215